Cholesterol: শরীরে এই লক্ষণগুলি ফুটে উঠলেই সাবধান; নীরব ঘাতক হয়ে বিপদ ডেকে আনতে পারে কোলেস্টেরল

Last Updated:
কোলেস্টেরল হল এক ধরনের চর্বিজাতীয় পদার্থ। শরীরে এটি বৃদ্ধি পেলে নানা ধরনের সমস্যা হয়। তবে এর উপস্থিতি শরীরে অনেক হরমোন এবং কোষের ঝিল্লি তৈরিতে সহায়তা করে। কিন্তু আমাদের শরীরে কোলেস্টেরল না থাকলেও আমরা আবার বেশিদিন বাঁচতে পারব না। এলডিএল কোলেস্টেরল আমাদের জন্য সবচেয়ে ক্ষতিকর।
1/8
সকলেই জানেন যে, হৃৎপিণ্ড এমন একটি অঙ্গ, যা সারা শরীরে বিশুদ্ধ রক্ত সরবরাহ করে। শরীরে ধমনী দিয়ে রক্ত হার্ট বা হৃদযন্ত্রে পৌঁছয়। কিন্তু ধমনীতে খারাপ কোলেস্টেরল তৈরি হতে শুরু করলে তখন সমস্যা তৈরি হয়।
সকলেই জানেন যে, হৃৎপিণ্ড এমন একটি অঙ্গ, যা সারা শরীরে বিশুদ্ধ রক্ত সরবরাহ করে। শরীরে ধমনী দিয়ে রক্ত হার্ট বা হৃদযন্ত্রে পৌঁছয়। কিন্তু ধমনীতে খারাপ কোলেস্টেরল তৈরি হতে শুরু করলে তখন সমস্যা তৈরি হয়।
advertisement
2/8
কোলেস্টেরল হল এক ধরনের চর্বিজাতীয় পদার্থ। শরীরে এটি বৃদ্ধি পেলে নানা ধরনের সমস্যা হয়। তবে এর উপস্থিতি শরীরে অনেক হরমোন এবং কোষের ঝিল্লি তৈরিতে সহায়তা করে। কিন্তু আমাদের শরীরে কোলেস্টেরল না থাকলেও আমরা আবার বেশিদিন বাঁচতে পারব না। এলডিএল কোলেস্টেরল আমাদের জন্য সবচেয়ে ক্ষতিকর। এটি হার্ট অ্যাটাক-সহ হার্ট সম্পর্কিত অনেক রোগের কারণ। আমাদের শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের আক্রমণ সাধারণত সহজে ধরা পড়ে না। নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করে শরীরে কোলেস্টেরলের উপস্থিতি অনুমান করতে পারি।
কোলেস্টেরল হল এক ধরনের চর্বিজাতীয় পদার্থ। শরীরে এটি বৃদ্ধি পেলে নানা ধরনের সমস্যা হয়। তবে এর উপস্থিতি শরীরে অনেক হরমোন এবং কোষের ঝিল্লি তৈরিতে সহায়তা করে। কিন্তু আমাদের শরীরে কোলেস্টেরল না থাকলেও আমরা আবার বেশিদিন বাঁচতে পারব না। এলডিএল কোলেস্টেরল আমাদের জন্য সবচেয়ে ক্ষতিকর। এটি হার্ট অ্যাটাক-সহ হার্ট সম্পর্কিত অনেক রোগের কারণ। আমাদের শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের আক্রমণ সাধারণত সহজে ধরা পড়ে না। নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করে শরীরে কোলেস্টেরলের উপস্থিতি অনুমান করতে পারি।
advertisement
3/8
হাত ও পায়ে অসাড়তা এবং ফোলাভাব: শরীরে খারাপ কোলেস্টেরল বাড়লে এর প্রভাব হাত ও পায়ে দেখা দিতে শুরু করে। খারাপ কোলেস্টেরল বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে হাত ও পায়ে রক্ত চলাচল কমতে শুরু করে। এর কারণে শিরা বিবর্ণ হতে শুরু করে এবং হাত-পা ফোলা ও অসাড়তা শুরু হয়। এমনকী হাত-পা দুর্বল পর্যন্ত হতে শুরু করে।
হাত ও পায়ে অসাড়তা এবং ফোলাভাব: শরীরে খারাপ কোলেস্টেরল বাড়লে এর প্রভাব হাত ও পায়ে দেখা দিতে শুরু করে। খারাপ কোলেস্টেরল বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে হাত ও পায়ে রক্ত চলাচল কমতে শুরু করে। এর কারণে শিরা বিবর্ণ হতে শুরু করে এবং হাত-পা ফোলা ও অসাড়তা শুরু হয়। এমনকী হাত-পা দুর্বল পর্যন্ত হতে শুরু করে।
advertisement
4/8
ত্বকে ফুসকুড়ি দেখা দিতে শুরু করে: খারাপ কোলেস্টেরল বৃদ্ধির কারণে এটি রক্তনালীতে এক ধরনের আঠালো তরল হিসেবে জমা হয়। এটি ত্বকে ফুসকুড়ি বা ব্রণর সৃষ্টি করে। এই ফুসকুড়ি শরীরের অনেক অংশেই দেখা যায়। এর কারণে চোখ, পিঠ, পা এবং তালুর নীচে ফোলাভাব দেখা দেয়।
ত্বকে ফুসকুড়ি দেখা দিতে শুরু করে: খারাপ কোলেস্টেরল বৃদ্ধির কারণে এটি রক্তনালীতে এক ধরনের আঠালো তরল হিসেবে জমা হয়। এটি ত্বকে ফুসকুড়ি বা ব্রণর সৃষ্টি করে। এই ফুসকুড়ি শরীরের অনেক অংশেই দেখা যায়। এর কারণে চোখ, পিঠ, পা এবং তালুর নীচে ফোলাভাব দেখা দেয়।
advertisement
5/8
নখ ক্ষতিগ্রস্ত হতে শুরু করে: রক্তে অতিরিক্ত কোলেস্টেরল জমতে শুরু করলে তা ধমনীকে প্রশস্ত করে। এটি শরীরের বিভিন্ন অংশে রক্ত চলাচলে বাধা দেয়। ফলে নখের ওপর কালো রেখা তৈরি হয়। অনেক সময় নখ ফেটে যেতে শুরু করে। একই সময়ে নখ পাতলা হতে শুরু করে এবং বাদামী রঙের হয়ে যায়।
নখ ক্ষতিগ্রস্ত হতে শুরু করে: রক্তে অতিরিক্ত কোলেস্টেরল জমতে শুরু করলে তা ধমনীকে প্রশস্ত করে। এটি শরীরের বিভিন্ন অংশে রক্ত চলাচলে বাধা দেয়। ফলে নখের ওপর কালো রেখা তৈরি হয়। অনেক সময় নখ ফেটে যেতে শুরু করে। একই সময়ে নখ পাতলা হতে শুরু করে এবং বাদামী রঙের হয়ে যায়।
advertisement
6/8
চোখের চারপাশে হলুদ দাগ: কোলেস্টেরল বাড়লে চোখের চারপাশে হলুদ দাগ তৈরি হয়। খারাপ কোলেস্টেরল বেড়ে গেলে নাকে এই দাগ দেখা দেয়। একে জ্যান্থেপ্লাজমা প্যালপেব্রাম (এক্সপি) বলা হয়।
চোখের চারপাশে হলুদ দাগ: কোলেস্টেরল বাড়লে চোখের চারপাশে হলুদ দাগ তৈরি হয়। খারাপ কোলেস্টেরল বেড়ে গেলে নাকে এই দাগ দেখা দেয়। একে জ্যান্থেপ্লাজমা প্যালপেব্রাম (এক্সপি) বলা হয়।
advertisement
7/8
কোলেস্টেরল যাতে বাড়তে না পারে, তার জন্য কী কী করা উচিত?- কোলেস্টেরল বৃদ্ধি প্রতিরোধ করার জন্য ২০ বছর বয়সের পর থেকে স্বাস্থ্যকর খাবার এবং পানীয় খাওয়ার অভ্যাস তৈরি করা উচিত। সিগারেট, অ্যালকোহল, প্রসেসড ফুড বা প্রক্রিয়াজাত খাবার, পিৎজা, বার্গার, প্যাকেটজাত খাবার ইত্যাদি খাওয়া বন্ধ করা উচিত। তার পরিবর্তে মরশুমি সবুজ শাকসবজি, শস্য এবং ফল খাওয়ার পরিমাণ বাড়ানো উচিত।
কোলেস্টেরল যাতে বাড়তে না পারে, তার জন্য কী কী করা উচিত?- কোলেস্টেরল বৃদ্ধি প্রতিরোধ করার জন্য ২০ বছর বয়সের পর থেকে স্বাস্থ্যকর খাবার এবং পানীয় খাওয়ার অভ্যাস তৈরি করা উচিত। সিগারেট, অ্যালকোহল, প্রসেসড ফুড বা প্রক্রিয়াজাত খাবার, পিৎজা, বার্গার, প্যাকেটজাত খাবার ইত্যাদি খাওয়া বন্ধ করা উচিত। তার পরিবর্তে মরশুমি সবুজ শাকসবজি, শস্য এবং ফল খাওয়ার পরিমাণ বাড়ানো উচিত।
advertisement
8/8
নিয়মিত ব্যায়াম করলে দেহে ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ে। ভাজাভুজি খাবার, ধূমপান এবং অ্যালকোহল পরিহার করেও আমরা দেহে ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়াতে পারি। ভাল কোলেস্টেরল কম থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী কিছু ওষুধ দিয়ে তা বাড়ানো যেতে পারে। এমনটাই পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা। (Disclaimer: প্রতিবেদনের লেখা তথ্য News18 বাংলার নিজস্ব মত নয় ৷ সঠিক ফল পাওয়ার জন্য বিশেষজ্ঞের সঙ্গে যোগাযোগ করুন ৷)
নিয়মিত ব্যায়াম করলে দেহে ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ে। ভাজাভুজি খাবার, ধূমপান এবং অ্যালকোহল পরিহার করেও আমরা দেহে ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়াতে পারি। ভাল কোলেস্টেরল কম থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী কিছু ওষুধ দিয়ে তা বাড়ানো যেতে পারে। এমনটাই পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা। (Disclaimer: প্রতিবেদনের লেখা তথ্য News18 বাংলার নিজস্ব মত নয় ৷ সঠিক ফল পাওয়ার জন্য বিশেষজ্ঞের সঙ্গে যোগাযোগ করুন ৷)
advertisement
advertisement
advertisement