Kolkata Weather News: কলকাতায় বৃষ্টির ঘাটতি? কেন এমন জানাল হাওয়া অফিস...

Last Updated:
Rain Deficit in Kolkata: উত্তরবঙ্গে অতিরিক্ত বৃষ্টি হলেও দক্ষিণবঙ্গে সব জেলাতেই কমবেশি বৃষ্টির ঘাটতি। চলতি মাসে দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টির ঘাটতি পূরণের কোনও সম্ভাবনা দেখছেন না আবহাওয়াবিদরা।
1/6
জুন মাসে দেরিতে ঢুকেছে বর্ষা। দক্ষিণবঙ্গে তাই বৃষ্টির ঘাটতি জুন মাসে। পয়লা জুন থেকে এখন পর্যন্ত কলকাতায় বৃষ্টির ঘাটতি রয়েছে ৬৪ শতাংশ। দক্ষিণবঙ্গেও বৃষ্টির ঘাটতি। সামগ্রিকভাবে দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টির ঘাটতি রয়েছে ৪০ শতাংশ। তবে উত্তরবঙ্গে অতিরিক্ত বৃষ্টি হয়েছে। পয়লা জুন থেকে এপর্যন্ত উত্তরবঙ্গ, সিকিমে ৪৯শতাংশ বৃষ্টি বেশি হয়েছে। (Reporter-Biswajit Saha)
জুন মাসে দেরিতে ঢুকেছে বর্ষা। দক্ষিণবঙ্গে তাই বৃষ্টির ঘাটতি জুন মাসে। পয়লা জুন থেকে এখন পর্যন্ত কলকাতায় বৃষ্টির ঘাটতি রয়েছে ৬৪ শতাংশ। দক্ষিণবঙ্গেও বৃষ্টির ঘাটতি। সামগ্রিকভাবে দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টির ঘাটতি রয়েছে ৪০ শতাংশ। তবে উত্তরবঙ্গে অতিরিক্ত বৃষ্টি হয়েছে। পয়লা জুন থেকে এপর্যন্ত উত্তরবঙ্গ, সিকিমে ৪৯শতাংশ বৃষ্টি বেশি হয়েছে। (Reporter-Biswajit Saha)
advertisement
2/6
উত্তর বঙ্গে বর্ষা এসেছিল আগেভাগেই। উত্তরবঙ্গের জলপাইগুড়িতে ৭ জুন বর্ষা আসার কথা ছিল আর শিলিগুড়িতে ৮ই জুন বর্ষা আসে। আবহাওয়া দফতরের ক্যালেন্ডার অনুযায়ী মৌসুমী বায়ু প্রবেশের চার দিন আগে বর্ষা ঢুকেছিল উত্তরবঙ্গে। কিন্তু দক্ষিণে বর্ষা বিলম্বিত গতিতে ঢোকে। কলকাতায় ১১ই জুন বর্ষা ঢোকার সময় হলেও মৌসুমী বায়ু দক্ষিণবঙ্গে ঢুকেছে ১৭ই জুন, নির্ধারিত সময়ের ছদিন পরে।
উত্তর বঙ্গে বর্ষা এসেছিল আগেভাগেই। উত্তরবঙ্গের জলপাইগুড়িতে ৭ জুন বর্ষা আসার কথা ছিল আর শিলিগুড়িতে ৮ই জুন বর্ষা আসে। আবহাওয়া দফতরের ক্যালেন্ডার অনুযায়ী মৌসুমী বায়ু প্রবেশের চার দিন আগে বর্ষা ঢুকেছিল উত্তরবঙ্গে। কিন্তু দক্ষিণে বর্ষা বিলম্বিত গতিতে ঢোকে। কলকাতায় ১১ই জুন বর্ষা ঢোকার সময় হলেও মৌসুমী বায়ু দক্ষিণবঙ্গে ঢুকেছে ১৭ই জুন, নির্ধারিত সময়ের ছদিন পরে।
advertisement
3/6
একই দেরিতে বর্ষা, তার উপর বঙ্গোপসাগরে জুন মাসে কোনও সিস্টেম তৈরি হয়নি। ঘূর্ণাবর্ত বা নিম্নচাপ জুন মাসে একটাও সিস্টেম তৈরি না হওয়ায় মৌসুমী বায়ু সক্রিয় হতে পারেনি দক্ষিণবঙ্গে। এই দুই কারণের জন্যই ভারী বৃষ্টির অভাবে জুন মাসে বৃষ্টির ঘাটতি দক্ষিণবঙ্গে।
একই দেরিতে বর্ষা, তার উপর বঙ্গোপসাগরে জুন মাসে কোনও সিস্টেম তৈরি হয়নি। ঘূর্ণাবর্ত বা নিম্নচাপ জুন মাসে একটাও সিস্টেম তৈরি না হওয়ায় মৌসুমী বায়ু সক্রিয় হতে পারেনি দক্ষিণবঙ্গে। এই দুই কারণের জন্যই ভারী বৃষ্টির অভাবে জুন মাসে বৃষ্টির ঘাটতি দক্ষিণবঙ্গে।
advertisement
4/6
আগামী ৪-৫ দিনেও ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই দক্ষিণবঙ্গে। অর্থাৎ জুন মাসেই দক্ষিণবঙ্গে বর্ষা বিমুখ। হালকা মাঝারি বৃষ্টি হলেও জুন মাসে বর্ষা প্রবেশের পর যে ভারী বা অতি ভারী বৃষ্টি হয় সেই ঘাটতি থেকেই যাবে। আবহাওয়াবিদরা জানাচ্ছেন জুন মাসের বাকি কটা দিনেও আর নতুন করে কোন সিস্টেম তৈরি কোনও সম্ভাবনাই নেই বঙ্গোপসাগরে।
আগামী ৪-৫ দিনেও ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই দক্ষিণবঙ্গে। অর্থাৎ জুন মাসেই দক্ষিণবঙ্গে বর্ষা বিমুখ। হালকা মাঝারি বৃষ্টি হলেও জুন মাসে বর্ষা প্রবেশের পর যে ভারী বা অতি ভারী বৃষ্টি হয় সেই ঘাটতি থেকেই যাবে। আবহাওয়াবিদরা জানাচ্ছেন জুন মাসের বাকি কটা দিনেও আর নতুন করে কোন সিস্টেম তৈরি কোনও সম্ভাবনাই নেই বঙ্গোপসাগরে।
advertisement
5/6
আলিপুর আবহাওয়া দফতরের অধিকর্তা গণেশ কুমার দাস বলেন, উত্তর ওড়িশা, ঝাড়খন্ডে ঘূর্ণাবর্ত থাকলেও বঙ্গোপসাগরে কোনও সিস্টেম তৈরি হয়নি। আগামী ৪-৫ দিনে সেই সম্ভাবনা নেই। জুন মাসেই বঙ্গোপসাগরে কোন সিস্টেম তৈরি না হওয়াতে বৃষ্টির পরিমাণ বাড়েনি দক্ষিণবঙ্গে। তবে আগামী কয়েকদিন বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টি চলবে দক্ষিণবঙ্গে।
আলিপুর আবহাওয়া দফতরের অধিকর্তা গণেশ কুমার দাস বলেন, উত্তর ওড়িশা, ঝাড়খন্ডে ঘূর্ণাবর্ত থাকলেও বঙ্গোপসাগরে কোনও সিস্টেম তৈরি হয়নি। আগামী ৪-৫ দিনে সেই সম্ভাবনা নেই। জুন মাসেই বঙ্গোপসাগরে কোন সিস্টেম তৈরি না হওয়াতে বৃষ্টির পরিমাণ বাড়েনি দক্ষিণবঙ্গে। তবে আগামী কয়েকদিন বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টি চলবে দক্ষিণবঙ্গে।
advertisement
6/6
কলকাতাসহ দক্ষিণবঙ্গের মেঘলা আকাশ এবং হালকা মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকছে বলে তিনি জানান। তবে সেই বৃষ্টি জুন মাসে সামগ্রিক ঘাটতি পূরণ করতে পারবে না বলেই জানিয়ে দিয়েছেন আলিপুর আবহাওয়া দফতরের অধিকর্তা।
কলকাতাসহ দক্ষিণবঙ্গের মেঘলা আকাশ এবং হালকা মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকছে বলে তিনি জানান। তবে সেই বৃষ্টি জুন মাসে সামগ্রিক ঘাটতি পূরণ করতে পারবে না বলেই জানিয়ে দিয়েছেন আলিপুর আবহাওয়া দফতরের অধিকর্তা।
advertisement
advertisement
advertisement