Hilsa Price Hike: শনি-রবি ইলিশ খাবেন তো? কলকাতা থেকে জেলা... কোথায় কত দামে পাওয়া যাচ্ছে রুপোলি শস্য? ঠকার আগে জেনে নিন

Last Updated:
Hilsa Price Hike: বাংলাদেশ ও ভারতীয় মৎস্য ব্যবসায়ীদের সূত্রে পাওয়া খবরে জানা গিয়েছে, সপ্তাহে দুই অথবা তিন ধাপে মোট ২৫ টির মতো আলাদা পর্যায়ে ইলিশ ঢুকতে পারে ৩০ অক্টোবরের মধ্যে।
1/9
ভাপা হোক পাতুড়ি, কিংবা সর্ষেবাটার ঝাল! এবার পুজো যে শুধুই ইলিশময় সে কথা বলাই বাহুল্য। পদ্মার ইলিশ আসতে শুরু করেছে এপার বাংলায়। আসবে মেঘনা-সহ বাংলাদেশের নানা নদীর ইলিশ। সীমান্তের কাঁটাতার পেরিয়ে ইলিশের আসার অনুমতি মিলেছে সরকারিভাবে। পুজোর মাসজুড়েই বাংলার ইলিশ এবার রাজ্যের বাজারে।
ভাপা হোক পাতুড়ি, কিংবা সর্ষেবাটার ঝাল! এবার পুজো যে শুধুই ইলিশময় সে কথা বলাই বাহুল্য। পদ্মার ইলিশ আসতে শুরু করেছে এপার বাংলায়। আসবে মেঘনা-সহ বাংলাদেশের নানা নদীর ইলিশ। সীমান্তের কাঁটাতার পেরিয়ে ইলিশের আসার অনুমতি মিলেছে সরকারিভাবে। পুজোর মাসজুড়েই বাংলার ইলিশ এবার রাজ্যের বাজারে।
advertisement
2/9
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পেট্রাপোল সীমান্ত পেরিয়েপদ্মার ইলিশ ঢুকেছে বাংলায়। শুক্রবার ইলিশ কিনতে বাজারে ভিড় ছিল দেখার মতো।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পেট্রাপোল সীমান্ত পেরিয়েপদ্মার ইলিশ ঢুকেছে বাংলায়। শুক্রবার ইলিশ কিনতে বাজারে ভিড় ছিল দেখার মতো।
advertisement
3/9
সপ্তাহের শেষ দিনে ৮০০ গ্রামের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ১০০০ থেকে ১২০০ টাকায়। আর একটু বড় মাপের ইলিশ ১৫০০-১৭০০ টাকা। ২০০০ টাকার ইলিশও মিলছে শহরের নামি শপিং মলে।
সপ্তাহের শেষ দিনে ৮০০ গ্রামের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ১০০০ থেকে ১২০০ টাকায়। আর একটু বড় মাপের ইলিশ ১৫০০-১৭০০ টাকা। ২০০০ টাকার ইলিশও মিলছে শহরের নামি শপিং মলে।
advertisement
4/9
পাইকারী বাজারে ওপার বাংলার ইলিশের দাম ১৬০০ থেকে ১৭০০ টাকা প্রতি কেজি। খুচরো বাজারে যার দাম হবে ২২০০ থেকে ২৫০০ টাকা।
পাইকারী বাজারে ওপার বাংলার ইলিশের দাম ১৬০০ থেকে ১৭০০ টাকা প্রতি কেজি। খুচরো বাজারে যার দাম হবে ২২০০ থেকে ২৫০০ টাকা।
advertisement
5/9
৩৯৫০ মেট্রিক টন ইলিশ আমদানি করার অনুমতি পেয়েছেন ভারতীয় মৎস্য ব্যবসায়ীরা। ফিশ ইমপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের তরফে দুর্গাপুজোয় বাংলাদেশের ইলিশ আমদানির ইচ্ছা প্রকাশ করে বাংলাদেশ সরকারকে আবেদন করা হয়েছিল। সেই পরিপ্রেক্ষিতেই বাংলাদেশ সরকার এই ইলিশ আমদানির ছাড়পত্র দিয়েছে ৩০ অক্টোবরের মধ্যে।
৩৯৫০ মেট্রিক টন ইলিশ আমদানি করার অনুমতি পেয়েছেন ভারতীয় মৎস্য ব্যবসায়ীরা। ফিশ ইমপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের তরফে দুর্গাপুজোয় বাংলাদেশের ইলিশ আমদানির ইচ্ছা প্রকাশ করে বাংলাদেশ সরকারকে আবেদন করা হয়েছিল। সেই পরিপ্রেক্ষিতেই বাংলাদেশ সরকার এই ইলিশ আমদানির ছাড়পত্র দিয়েছে ৩০ অক্টোবরের মধ্যে।
advertisement
6/9
ফিস ইনপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক সৈয়দ আনোয়ার মাকশাদ যদিও আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন যে এই সময়ের মধ্যে এত বিপুল পরিমাণ ইলিশ আদৌ বাংলাদেশ থেকে আমদানি করার জন্য মিলবে কিনা! কারণ এত কম সময়ে বাংলাদেশের পদ্মা মেঘনা থেকে আদৌ কত ইলিশ মিলবে সেই নিয়েই সন্দেহে ভারতীয় মৎস্য ব্যবসায়ীরা।
ফিস ইনপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক সৈয়দ আনোয়ার মাকশাদ যদিও আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন যে এই সময়ের মধ্যে এত বিপুল পরিমাণ ইলিশ আদৌ বাংলাদেশ থেকে আমদানি করার জন্য মিলবে কিনা! কারণ এত কম সময়ে বাংলাদেশের পদ্মা মেঘনা থেকে আদৌ কত ইলিশ মিলবে সেই নিয়েই সন্দেহে ভারতীয় মৎস্য ব্যবসায়ীরা।
advertisement
7/9
বাংলাদেশ ও ভারতীয় মৎস্য ব্যবসায়ীদের সূত্রে পাওয়া খবরে জানা গিয়েছে, সপ্তাহে দুই অথবা তিন ধাপে মোট ২৫ টির মতো আলাদা পর্যায়ে ইলিশ ঢুকতে পারে ৩০ অক্টোবরের মধ্যে। যদিও ভারতে এবার প্রায় চার হাজার মেট্রিক টন ইলিশ রফতানির ছাড়পত্র দিয়েছে হাসিনা সরকার। এর মধ্যে দেশের অন্যান্য প্রান্তে যেতে পারে ৫০০  মেট্রিক টন ইলিশ।
বাংলাদেশ ও ভারতীয় মৎস্য ব্যবসায়ীদের সূত্রে পাওয়া খবরে জানা গিয়েছে, সপ্তাহে দুই অথবা তিন ধাপে মোট ২৫ টির মতো আলাদা পর্যায়ে ইলিশ ঢুকতে পারে ৩০ অক্টোবরের মধ্যে। যদিও ভারতে এবার প্রায় চার হাজার মেট্রিক টন ইলিশ রফতানির ছাড়পত্র দিয়েছে হাসিনা সরকার। এর মধ্যে দেশের অন্যান্য প্রান্তে যেতে পারে ৫০০ মেট্রিক টন ইলিশ।
advertisement
8/9
২০২২ সালে অর্থাৎ গত বছর অনুমতির পরিমাণ কমে দাঁড়ায় ২৯০০ মেট্রিক টন। যদিও মাত্র ১৩০০ মেট্রিক টন আমদানি করা গিয়েছিল রুপোলি শস্য।
২০২২ সালে অর্থাৎ গত বছর অনুমতির পরিমাণ কমে দাঁড়ায় ২৯০০ মেট্রিক টন। যদিও মাত্র ১৩০০ মেট্রিক টন আমদানি করা গিয়েছিল রুপোলি শস্য।
advertisement
9/9
কাজেই এ বছরও বাংলাদেশের হাসিনা সরকার প্রায় চার হাজার মেট্রিক টন ইলিশ আমদানির অনুমতি দিলেও শেষ পর্যন্ত কত ইলিশ আমদানি করা যাবে তা নিয়েই সংশয়ে রয়েছেন এদেশের মৎস্য ব্যবসায়ীরা।
কাজেই এ বছরও বাংলাদেশের হাসিনা সরকার প্রায় চার হাজার মেট্রিক টন ইলিশ আমদানির অনুমতি দিলেও শেষ পর্যন্ত কত ইলিশ আমদানি করা যাবে তা নিয়েই সংশয়ে রয়েছেন এদেশের মৎস্য ব্যবসায়ীরা।
advertisement
advertisement
advertisement