Knowledge Story: পাগল করা স্পিডে রেলওয়ে ট্র্যাকে ওঠে তুফান, ৫০০ কিমি প্রতি ঘণ্টাতেও নাকি দৌড়য় এই ট্রেনগুলি

Last Updated:
এখানে বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুতগতির ৫ টি ট্রেনের সম্পর্কে এক ক্লিকে জেনে চমকে যান।
1/5
: স্পিডের প্রতি মানুষের আকর্ষণ চিরকালীন৷ দেশ -কাল ভিন্ন, ভিন্ন হোক কিন্তু হাইস্পিড সব সময়েই দারুণ৷  সারা বিশ্বে অনেক ট্রেন তাদের গতির জন্য বিখ্যাত। কিন্তু, আপনার কি কোনও ধারণা আছে যে এই ট্রেনগুলো কত দ্রুত ট্র্যাকে চলে? যখনই হাইস্পিড ট্রেনের কথা বলি তখনই বুলেট ট্রেনের কথাই প্রথম মাথায় আসে। এখানে বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুতগতির ৫ টি ট্রেনের সম্পর্কে এক ক্লিকে জেনে চমকে যান। (উইকিমিডিয়া কমন্স)
: স্পিডের প্রতি মানুষের আকর্ষণ চিরকালীন৷ দেশ -কাল ভিন্ন, ভিন্ন হোক কিন্তু হাইস্পিড সব সময়েই দারুণ৷  সারা বিশ্বে অনেক ট্রেন তাদের গতির জন্য বিখ্যাত। কিন্তু, আপনার কি কোনও ধারণা আছে যে এই ট্রেনগুলো কত দ্রুত ট্র্যাকে চলে? যখনই হাইস্পিড ট্রেনের কথা বলি তখনই বুলেট ট্রেনের কথাই প্রথম মাথায় আসে। এখানে বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুতগতির ৫ টি ট্রেনের সম্পর্কে এক ক্লিকে জেনে চমকে যান। (উইকিমিডিয়া কমন্স)
advertisement
2/5
চিনের প্রযুক্তির কাহিনী সারা বিশ্বই জানে৷ পৃথিবীর দ্রুততম ট্রেনটিও চিনেই রয়েছে। সাংহাই-ম্যাগলেভ ট্রেনটি বিশ্বের দ্রুততম ট্রেন। এই ট্রেনের গতি ৪৬০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা। এই ট্রেনের সর্বোচ্চ গতিবেগ হতে পারে ৫০১ কিমি প্রতি ঘণ্টা পর্যন্ত৷  এই ট্রেনটি সাংহাই ট্রান্সরাপিড নামেও পরিচিত। এই ট্রেনের একটি অনন্য বৈশিষ্ট্য হল এতে লোহার চাকা নেই, বরং এটি চৌম্বকীয় লেভিটেশনে (ম্যাগলেভ) চলে। (ছবি- টুইটার @ গ্যারেথডেনিস)
চিনের প্রযুক্তির কাহিনী সারা বিশ্বই জানে৷ পৃথিবীর দ্রুততম ট্রেনটিও চিনেই রয়েছে। সাংহাই-ম্যাগলেভ ট্রেনটি বিশ্বের দ্রুততম ট্রেন। এই ট্রেনের গতি ৪৬০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা। এই ট্রেনের সর্বোচ্চ গতিবেগ হতে পারে ৫০১ কিমি প্রতি ঘণ্টা পর্যন্ত৷  এই ট্রেনটি সাংহাই ট্রান্সরাপিড নামেও পরিচিত। এই ট্রেনের একটি অনন্য বৈশিষ্ট্য হল এতে লোহার চাকা নেই, বরং এটি চৌম্বকীয় লেভিটেশনে (ম্যাগলেভ) চলে। (ছবি- টুইটার @ গ্যারেথডেনিস)
advertisement
3/5
চায়না রেলওয়ে (CR) Fuxing ট্রেনটি বিশ্বের দ্বিতীয় দ্রুততম ট্রেন। এর গতি ঘণ্টায় ৩৫০ কিমি। ২০১০ সালে ট্রায়াল চালানোর সময়, CRH380A ট্রেনটি ৪৮৬.১ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা গতিতে যায়। ৮টি বগি বিশিষ্ট এই ট্রেনে ৫ শতাধিক মানুষ যাতায়াত করেন। (ছবি- Twitter globaltimesnews)
চায়না রেলওয়ে (CR) Fuxing ট্রেনটি বিশ্বের দ্বিতীয় দ্রুততম ট্রেন। এর গতি ঘণ্টায় ৩৫০ কিমি। ২০১০ সালে ট্রায়াল চালানোর সময়, CRH380A ট্রেনটি ৪৮৬.১ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা গতিতে যায়। ৮টি বগি বিশিষ্ট এই ট্রেনে ৫ শতাধিক মানুষ যাতায়াত করেন। (ছবি- Twitter globaltimesnews)
advertisement
4/5
জার্মানিতে চলমান ICE 3 বা ইন্টারসিটি-এক্সপ্রেস 3 বিশ্বের তৃতীয় দ্রুততম ট্রেন। এটি একটি উচ্চ-গতির বৈদ্যুতিক মাল্টিপল-ইউনিট ট্রেন যা সিমেন্স, বোম্বারডিয়ার দ্বারা নির্মিত। এই ট্রেনের সর্বোচ্চ গতি ঘণ্টায় ৩২০ কিমি। জার্মানিতে, হাই-স্পিড ট্রেনটি ICE 3, ICE 3M, new ICE 3, ICE 3neo নামে পরিচিত। (ছবি- টুইটার @railsimulator)
জার্মানিতে চলমান ICE 3 বা ইন্টারসিটি-এক্সপ্রেস 3 বিশ্বের তৃতীয় দ্রুততম ট্রেন। এটি একটি উচ্চ-গতির বৈদ্যুতিক মাল্টিপল-ইউনিট ট্রেন যা সিমেন্স, বোম্বারডিয়ার দ্বারা নির্মিত। এই ট্রেনের সর্বোচ্চ গতি ঘণ্টায় ৩২০ কিমি। জার্মানিতে, হাই-স্পিড ট্রেনটি ICE 3, ICE 3M, new ICE 3, ICE 3neo নামে পরিচিত। (ছবি- টুইটার @railsimulator)
advertisement
5/5
ফ্রান্সের গ্র্যান্ডে ভিটেসে ট্রেন, বা টিজিভি, বিশ্বের চতুর্থ দ্রুততম ট্রেন। এই ট্রেনের গতি ৩২০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা। এই ট্রেন নিয়মিত নিজেই নিজের রেকর্ড ভাঙে৷ ১৯৮১ সালে, TGV Sud-Est ট্রেনের ১৬ নম্বর সেটটি ৩৮০ কিমি/ঘন্টা গতিতে গিয়ে রেকর্ড গড়েছিল। ১৯৯০ সালে, TGV আটলান্টিক ৩২৫ ৫১৫.৩ কিমি/ঘন্টা গতির একটি নতুন রেকর্ড তৈরি  করে। TGV POS ২০০৭ সালে ৫৭৪.৮ কিমি/ঘণ্টা গতিতে এই রেকর্ডটি ভেঙেছে। এটাই বর্তমান বিশ্ব রেকর্ড। (ছবি- টুইটার)
ফ্রান্সের গ্র্যান্ডে ভিটেসে ট্রেন, বা টিজিভি, বিশ্বের চতুর্থ দ্রুততম ট্রেন। এই ট্রেনের গতি ৩২০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা। এই ট্রেন নিয়মিত নিজেই নিজের রেকর্ড ভাঙে৷ ১৯৮১ সালে, TGV Sud-Est ট্রেনের ১৬ নম্বর সেটটি ৩৮০ কিমি/ঘন্টা গতিতে গিয়ে রেকর্ড গড়েছিল। ১৯৯০ সালে, TGV আটলান্টিক ৩২৫ ৫১৫.৩ কিমি/ঘন্টা গতির একটি নতুন রেকর্ড তৈরি  করে। TGV POS ২০০৭ সালে ৫৭৪.৮ কিমি/ঘণ্টা গতিতে এই রেকর্ডটি ভেঙেছে। এটাই বর্তমান বিশ্ব রেকর্ড। (ছবি- টুইটার)
advertisement
advertisement
advertisement