Hottest Places On Earth: ৪০-৪২ ডিগ্রিতেই প্রাণ ওষ্ঠাগত? বিশ্বের কিছু এলাকার তাপমাত্রা পেরিয়ে যায় ৫০ ডিগ্রিও!

Last Updated:
Hottest Places On Earth: প্রবল গরমে অসুস্থ হয়ে পড়ছে মানুষ। এই পরিস্থিতিতে জেনে নেওয়া যাক, বিশ্বের উষ্ণতম স্থানগুলির সম্পর্কে। যেখানকার তাপমাত্রা থাকে প্রায় ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের উপরে।
1/10
তীব্র দাবদাহে পুড়ছে গোটা বঙ্গ। তাপপ্রবাহের জেরে প্রাণ ওষ্ঠাগত। প্রবল গরমে অসুস্থ হয়ে পড়ছে মানুষ। এই পরিস্থিতিতে জেনে নেওয়া যাক, বিশ্বের উষ্ণতম স্থানগুলির সম্পর্কে। যেখানকার তাপমাত্রা থাকে প্রায় ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের উপরে।
তীব্র দাবদাহে পুড়ছে গোটা বঙ্গ। তাপপ্রবাহের জেরে প্রাণ ওষ্ঠাগত। প্রবল গরমে অসুস্থ হয়ে পড়ছে মানুষ। এই পরিস্থিতিতে জেনে নেওয়া যাক, বিশ্বের উষ্ণতম স্থানগুলির সম্পর্কে। যেখানকার তাপমাত্রা থাকে প্রায় ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের উপরে।
advertisement
2/10
তিউনিশিয়ার কেবিলি: আফ্রিকা মহাদেশের অন্যতম প্রাচীন এই শহরতলি। রিপোর্ট বলছে, প্রতি বছর গ্রীষ্মে এখানকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকে প্রায় ৫০-৫৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অতিরিক্ত গরমের জন্য এই এলাকাকে সৌরশক্তি প্রকল্পের জন্য আদর্শ বলে তকমা দিয়েছেন শক্তি বিশেষজ্ঞরা।
তিউনিশিয়ার কেবিলি: আফ্রিকা মহাদেশের অন্যতম প্রাচীন এই শহরতলি। রিপোর্ট বলছে, প্রতি বছর গ্রীষ্মে এখানকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকে প্রায় ৫০-৫৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অতিরিক্ত গরমের জন্য এই এলাকাকে সৌরশক্তি প্রকল্পের জন্য আদর্শ বলে তকমা দিয়েছেন শক্তি বিশেষজ্ঞরা।
advertisement
3/10
ইজরায়েলের টিরাত জ্যই: এশিয়া মহাদেশে সর্বোচ্চ আর্দ্রতার নিরিখে রেকর্ড গড়েছে এই শহর। ইজরায়েলের শেন উপত্যকার উপসাগরীয় এলাকায় অবস্থিত এই শহর সমুদ্রপৃষ্ঠের থেকে ৭২২ ফুট নিচে রয়েছে। জর্ডন নদীর তীরে হওয়ায় এখানকার মাটি দারুন উর্বর। ১৯৪২ সালের জুন মাসে এখানকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা পৌঁছছিল ৫৪ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডে।
ইজরায়েলের টিরাত জ্যই: এশিয়া মহাদেশে সর্বোচ্চ আর্দ্রতার নিরিখে রেকর্ড গড়েছে এই শহর। ইজরায়েলের শেন উপত্যকার উপসাগরীয় এলাকায় অবস্থিত এই শহর সমুদ্রপৃষ্ঠের থেকে ৭২২ ফুট নিচে রয়েছে। জর্ডন নদীর তীরে হওয়ায় এখানকার মাটি দারুন উর্বর। ১৯৪২ সালের জুন মাসে এখানকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা পৌঁছছিল ৫৪ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডে।
advertisement
4/10
 আমেরিকার ডেথ ভ্যালি বা মৃত্যু উপত্যকা: গ্রীষ্মে ক্যালিফোর্নিয়ার পাহাড় ঘেরা এই উপত্যকার গড় উষ্ণতা থাকে ৪৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আমেরিকার শুষ্কতম এলাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৫৬.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে।
আমেরিকার ডেথ ভ্যালি বা মৃত্যু উপত্যকা: গ্রীষ্মে ক্যালিফোর্নিয়ার পাহাড় ঘেরা এই উপত্যকার গড় উষ্ণতা থাকে ৪৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আমেরিকার শুষ্কতম এলাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৫৬.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে।
advertisement
5/10
লিবিয়ার আল-আজিজিয়া: উত্তর-পশ্চিম লিবিয়ার জাফারা জেলার ছোট্ট শহরতলি হল আল-আজিজিয়া। ১৯২২ সালে এর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৫৭.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এমনিতে গরমের সময় এখানকার তাপমাত্রা ৪৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত চলে যায়।
লিবিয়ার আল-আজিজিয়া: উত্তর-পশ্চিম লিবিয়ার জাফারা জেলার ছোট্ট শহরতলি হল আল-আজিজিয়া। ১৯২২ সালে এর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৫৭.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এমনিতে গরমের সময় এখানকার তাপমাত্রা ৪৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত চলে যায়।
advertisement
6/10
মেক্সিকোর কেভ অফ দ্য ক্রিস্টাল: এটি জায়ান্ট ক্রিস্টাল কেভ নামেও পরিচিত। এখানকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৫৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
মেক্সিকোর কেভ অফ দ্য ক্রিস্টাল: এটি জায়ান্ট ক্রিস্টাল কেভ নামেও পরিচিত। এখানকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৫৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
advertisement
7/10
চিনের শিনজিয়াং-এর ফ্লেমিং মাউন্টেনস: এটি বন্ধ্যা ও ক্ষয়প্রাপ্ত অঞ্চল। এখানে লাল বালুপাথরের পাহাড় দেখা যায়। তাকলামাকান মরুভূমির উত্তরাংশের কাছেই রয়েছে এটি। ২০০৮ সালে এখানকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৬৬.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
চিনের শিনজিয়াং-এর ফ্লেমিং মাউন্টেনস: এটি বন্ধ্যা ও ক্ষয়প্রাপ্ত অঞ্চল। এখানে লাল বালুপাথরের পাহাড় দেখা যায়। তাকলামাকান মরুভূমির উত্তরাংশের কাছেই রয়েছে এটি। ২০০৮ সালে এখানকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৬৬.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
advertisement
8/10
অস্ট্রেলিয়ার ক্যুইন্সল্যান্ড: একে সানশাইন স্টেট বলা হয়। অস্ট্রেলিয়ার সবথেকে জনপ্রিয় ছুটি কাটানোর জায়গা। নানা রকম আকর্ষণ রয়েছে এখানে। ২০০৩ সালে এখানে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৬৯.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়।
অস্ট্রেলিয়ার ক্যুইন্সল্যান্ড: একে সানশাইন স্টেট বলা হয়। অস্ট্রেলিয়ার সবথেকে জনপ্রিয় ছুটি কাটানোর জায়গা। নানা রকম আকর্ষণ রয়েছে এখানে। ২০০৩ সালে এখানে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৬৯.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়।
advertisement
9/10
ইরানের দাশত-ই-লুট: পূর্ব ইরানের এই মরুভূমি অঞ্চল বেশ কয়েক বছর ধরে সেরা ৫ উষ্ণতম স্থানের তালিকায় জায়গা ধরে রেখেছে। এখানে প্রাণের কোনও অস্তিত্ব নেই। ২০০৫ সালে এখানকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৭০.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
ইরানের দাশত-ই-লুট: পূর্ব ইরানের এই মরুভূমি অঞ্চল বেশ কয়েক বছর ধরে সেরা ৫ উষ্ণতম স্থানের তালিকায় জায়গা ধরে রেখেছে। এখানে প্রাণের কোনও অস্তিত্ব নেই। ২০০৫ সালে এখানকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৭০.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
advertisement
10/10
ইরানের বান্দার-ই মাহশাহর: পশ্চিম এশিয়ার তাপপ্রবাহের জন্য দায়ী এই অঞ্চল। প্রথম দিকে এর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৫১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তবে ২০১৫ সালের জুলাই মাসে সেই রেকর্ড ছাপিয়ে যায়। সেখানকার উষ্ণতা ৭৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়।
ইরানের বান্দার-ই মাহশাহর: পশ্চিম এশিয়ার তাপপ্রবাহের জন্য দায়ী এই অঞ্চল। প্রথম দিকে এর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৫১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তবে ২০১৫ সালের জুলাই মাসে সেই রেকর্ড ছাপিয়ে যায়। সেখানকার উষ্ণতা ৭৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়।
advertisement
advertisement
advertisement