World News: পৃথিবীর ভয়ঙ্করতম জায়গা এটি! মানুষের চিহ্ন পর্যন্ত নেই! নামটা শুনলেই বলবেন, সে কী!

Last Updated:
World News: মরক্কো ও অ্যালজেরিয়ার সীমান্ত ও সাহারা মরুভূমির প্রান্তে ছিল ডাইনোসরের আতুরঘর।
1/7
১০ কোটি বছর আগে সাহারা মরুভূমিতে ছিল ডাইনোসরের বাস। যেটি এখন দক্ষিণ-পূর্ব মরক্কো হিসাবে পরিচিত। এটি ভয়ঙ্কর হিংস্র মাংসাশী ডাইনোসরের এলাকা ছিল। সেখানে নাকি উড়ন্ত ডাইনোসরও ছিল।
১০ কোটি বছর আগে সাহারা মরুভূমিতে ছিল ডাইনোসরের বাস। যেটি এখন দক্ষিণ-পূর্ব মরক্কো হিসাবে পরিচিত। এটি ভয়ঙ্কর হিংস্র মাংসাশী ডাইনোসরের এলাকা ছিল। সেখানে নাকি উড়ন্ত ডাইনোসরও ছিল।
advertisement
2/7
সেখান থেকে মেলা জীবাশ্মর গবেষণা থেকে জানা গিয়েছে, এদের দলের মধ্যে অন্তত তিনটি বিরাট আকারের ডাইনোসর থাকত। বিজ্ঞানীরা এই এলাকাকে পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ঙ্কর জায়গা হিসেবে চিহ্নিত করেছেন। এমন একটি জায়গা যেখানে কোনও মানুষের ইতিহাস নেই।
সেখান থেকে মেলা জীবাশ্মর গবেষণা থেকে জানা গিয়েছে, এদের দলের মধ্যে অন্তত তিনটি বিরাট আকারের ডাইনোসর থাকত। বিজ্ঞানীরা এই এলাকাকে পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ঙ্কর জায়গা হিসেবে চিহ্নিত করেছেন। এমন একটি জায়গা যেখানে কোনও মানুষের ইতিহাস নেই।
advertisement
3/7
এখানে কোনো মানুষের পক্ষে বেশি দিন লড়াই করা সম্ভব ছিল না। মানুষ নিতান্তই ক্ষুদ্র প্রাণী। বিজ্ঞানীদের একটি আন্তর্জাতিক দল মরক্কোর সাহারা মরুভূমির প্রাচীন পাথর থেকে জীবাশ্ম সংগ্রহ করেছিলেন। তা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে পর্যালোচনা করা হয়। এরপর ওই গবেষণা পত্র জার্নাল জুকিসে প্রকাশ করা হয়েছিল।
এখানে কোনো মানুষের পক্ষে বেশি দিন লড়াই করা সম্ভব ছিল না। মানুষ নিতান্তই ক্ষুদ্র প্রাণী। বিজ্ঞানীদের একটি আন্তর্জাতিক দল মরক্কোর সাহারা মরুভূমির প্রাচীন পাথর থেকে জীবাশ্ম সংগ্রহ করেছিলেন। তা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে পর্যালোচনা করা হয়। এরপর ওই গবেষণা পত্র জার্নাল জুকিসে প্রকাশ করা হয়েছিল।
advertisement
4/7
নিজার ইব্রাহিম এই প্রবন্ধের প্রধান লেখক। ইনি ডেট্রয়েট মার্সি বিশ্ববিদ্যালয়ের জীববিদ্যার অধ্যাপক। তিনি বিশেষজ্ঞদের গবেষণার মধ্যে থেকে আফ্রিকায় ডাইনোসরদের রাজত্বের বেশ কিছু সময় তুলে ধরেছেন। মরক্কো ও অ্যালজেরিয়ার সীমান্ত ও সাহারা মরুভূমির প্রান্তে ছিল ডাইনোসরের আতুরঘর।
নিজার ইব্রাহিম এই প্রবন্ধের প্রধান লেখক। ইনি ডেট্রয়েট মার্সি বিশ্ববিদ্যালয়ের জীববিদ্যার অধ্যাপক। তিনি বিশেষজ্ঞদের গবেষণার মধ্যে থেকে আফ্রিকায় ডাইনোসরদের রাজত্বের বেশ কিছু সময় তুলে ধরেছেন। মরক্কো ও অ্যালজেরিয়ার সীমান্ত ও সাহারা মরুভূমির প্রান্তে ছিল ডাইনোসরের আতুরঘর।
advertisement
5/7
১৯৯৬ সালে, শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক পল সেরেনো ও তার সহকর্মীরা এই এলাকা থেকে প্রচুর পরিমাণে জীবাশ্ম খুঁজে পায়। এরপরই ওই স্থানের নাম দেওয়া হয় ‘কেম কেম বেডস’।
১৯৯৬ সালে, শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক পল সেরেনো ও তার সহকর্মীরা এই এলাকা থেকে প্রচুর পরিমাণে জীবাশ্ম খুঁজে পায়। এরপরই ওই স্থানের নাম দেওয়া হয় ‘কেম কেম বেডস’।
advertisement
6/7
পর্যালোচনা করে দেখা গিয়েছে, ১০ কোটি বছর আগে সাহারা মরুভুমি শুষ্ক ও রুক্ষ ছিল না। পরিপূর্ণ জলাশয়, নদী ও স্যাঁত স্যাঁতে আবহাওয়া ছিল। প্রচুর পরিমাণে জলজ প্রাণী ছিল এখানে।
পর্যালোচনা করে দেখা গিয়েছে, ১০ কোটি বছর আগে সাহারা মরুভুমি শুষ্ক ও রুক্ষ ছিল না। পরিপূর্ণ জলাশয়, নদী ও স্যাঁত স্যাঁতে আবহাওয়া ছিল। প্রচুর পরিমাণে জলজ প্রাণী ছিল এখানে।
advertisement
7/7
এখানে প্রচুর মাছও ছিল। ডাইনোসরের একাংশের খাদ্য ছিল মাছ। প্রসঙ্গত, সে সময় এখানে বিশালাকার মাছ পাওয়া যেত। যেমন, সিলাকান্ত, লাঙফিস। এছাড়া, এখানে একধরণের মাছ ছিল সে সময়, যার দাঁত ছিল, ছুরিতে পেচানো কাটা তারের মত।
এখানে প্রচুর মাছও ছিল। ডাইনোসরের একাংশের খাদ্য ছিল মাছ। প্রসঙ্গত, সে সময় এখানে বিশালাকার মাছ পাওয়া যেত। যেমন, সিলাকান্ত, লাঙফিস। এছাড়া, এখানে একধরণের মাছ ছিল সে সময়, যার দাঁত ছিল, ছুরিতে পেচানো কাটা তারের মত।
advertisement
advertisement
advertisement