মহাকাশে জমিয়ে ব্রেকফাস্ট, সুনীতাদের পাতে থাকত পিৎজা, রোস্ট চিকেন, শ্রিম্প ককটেল, আর কী খেতেন?

Last Updated:
How Sunita Williams And Butch Wilmore Survived For 286 Days In Space: মহাকাশে মাইক্রোগ্র্যাভিটি কাজ করে। ফলে দীর্ঘ সময় মহাকাশে থাকলে শরীরে নানা ধরণের পরিবর্তন দেখা দেয়। পেশি দুর্বল হয়ে পড়ে, হাড়ের ঘনত্ব কমে যায়। শরীরের ফ্লুইড মাথায় জমার কারণে মুখ ফুলে ওঠে। কিডনি স্টোন, দৃষ্টিশক্তি কমে যাওয়ার মতো সমস্যাও খুব স্বাভাবিক।
1/5
পৃথিবীর মাটিতে পা রাখলেন সুনীতা উইলিয়ামস এবং বুচ উইলমোর। বুধবার ভোরে (ভারতীয় সময়) ফ্লোরিডা উপকূলে তাঁদের স্প্ল্যাশডাউন করানো হয়। গত বছর ৮ দিনের মিশনে আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনে গিয়েছিলেন তাঁরা। কিন্তু মহাকাশযানে যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দেওয়ায় তাঁদের আর ফেরানোর ঝুঁকি নেয়নি নাসা। ৯ মাস সেখানেই ছিলেন। (Photo: X/NASA)
পৃথিবীর মাটিতে পা রাখলেন সুনীতা উইলিয়ামস এবং বুচ উইলমোর। বুধবার ভোরে (ভারতীয় সময়) ফ্লোরিডা উপকূলে তাঁদের স্প্ল্যাশডাউন করানো হয়। গত বছর ৮ দিনের মিশনে আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনে গিয়েছিলেন তাঁরা। কিন্তু মহাকাশযানে যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দেওয়ায় তাঁদের আর ফেরানোর ঝুঁকি নেয়নি নাসা। ৯ মাস সেখানেই ছিলেন। (Photo: X/NASA)
advertisement
2/5
মহাকাশে মাইক্রোগ্র্যাভিটি কাজ করে। ফলে দীর্ঘ সময় মহাকাশে থাকলে শরীরে নানা ধরণের পরিবর্তন দেখা দেয়। পেশি দুর্বল হয়ে পড়ে, হাড়ের ঘনত্ব কমে যায়। শরীরের ফ্লুইড মাথায় জমার কারণে মুখ ফুলে ওঠে। কিডনি স্টোন, দৃষ্টিশক্তি কমে যাওয়ার মতো সমস্যাও খুব স্বাভাবিক। আবার পৃথিবীতে ফেরার এখানকার পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নিতেও কিছু সমস্যা হয়। তবে সুনীতা এবং বুচ দু’জনেই অভিজ্ঞ। মহাকাশে যাওয়ার আগে তাঁদের ট্রেনিংও দিয়েছে নাসা। (Photo: X/NASA)
মহাকাশে মাইক্রোগ্র্যাভিটি কাজ করে। ফলে দীর্ঘ সময় মহাকাশে থাকলে শরীরে নানা ধরণের পরিবর্তন দেখা দেয়। পেশি দুর্বল হয়ে পড়ে, হাড়ের ঘনত্ব কমে যায়। শরীরের ফ্লুইড মাথায় জমার কারণে মুখ ফুলে ওঠে। কিডনি স্টোন, দৃষ্টিশক্তি কমে যাওয়ার মতো সমস্যাও খুব স্বাভাবিক। আবার পৃথিবীতে ফেরার এখানকার পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নিতেও কিছু সমস্যা হয়। তবে সুনীতা এবং বুচ দু’জনেই অভিজ্ঞ। মহাকাশে যাওয়ার আগে তাঁদের ট্রেনিংও দিয়েছে নাসা। (Photo: X/NASA)
advertisement
3/5
গত বছরের নভেম্বরে নিউইয়র্ক পোস্ট-এর প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, মহাকাশে পিৎজা, রোস্ট চিকেন ও শ্রিম্প ককটেল খেতেন সুনীতা এবং বুচ। তাজা ফলমূল, শাকসবজি অল্প ছিল। কয়েকদিনেই শেষ হয়ে যায়। সুষম খাদ্য সেভাবে শরীরে যায়নি। মহাকাশ কর্মসূচি বিশেষজ্ঞ জানান, প্রাতঃরাশের জন্য সিরিয়াল ও গুঁড়ো দুধ, পাশাপাশি পিৎজা, রোস্ট চিকেন, শ্রিম্প ককটেল ও টুনা দেওয়া হতো। দুই নভোচরের শরীরে কতটা ক্যালোরি যাচ্ছে, তা নজরে রাখত নাসা। (Photo: X/NASA)
গত বছরের নভেম্বরে নিউইয়র্ক পোস্ট-এর প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, মহাকাশে পিৎজা, রোস্ট চিকেন ও শ্রিম্প ককটেল খেতেন সুনীতা এবং বুচ। তাজা ফলমূল, শাকসবজি অল্প ছিল। কয়েকদিনেই শেষ হয়ে যায়। সুষম খাদ্য সেভাবে শরীরে যায়নি। মহাকাশ কর্মসূচি বিশেষজ্ঞ জানান, প্রাতঃরাশের জন্য সিরিয়াল ও গুঁড়ো দুধ, পাশাপাশি পিৎজা, রোস্ট চিকেন, শ্রিম্প ককটেল ও টুনা দেওয়া হতো। দুই নভোচরের শরীরে কতটা ক্যালোরি যাচ্ছে, তা নজরে রাখত নাসা। (Photo: X/NASA)
advertisement
4/5
মিশনের শুরুর দিকে তাজা ফল এবং টাটকা শাকসবজি ছিল। ৩ মাসের মধ্যে তা ফুরিয়ে যায়। তারপর থেকে প্যাকেটজাত বা ফ্রিজ ডায়েড খাবার খেয়েই কাটাতে হয়েছে তাঁদের। পৃথিবী থেকে ডিম ও মাংস রান্না করে পাঠানো হয়েছিল। সুনীতারা শুধু খাবার আগে গরম করে নিতেন। স্যুপ, স্ট্যু ও ক্যাসেরোলের মতো ডিহাইড্রেটেড খাবার স্পেস স্টেশনেই রান্না করা হত। তবে জলের ব্যবস্থা ছিল চমকপ্রদ। ৫৩০ গ্যালনের জলের ট্যাঙ্ক রয়েছে স্পেস স্টেশনে। মহাকাশচারীদের প্রস্রাব ও ঘাম পুনর্ব্যবহার করেও বিশুদ্ধ জলে রূপান্তরিত করা হত।
মিশনের শুরুর দিকে তাজা ফল এবং টাটকা শাকসবজি ছিল। ৩ মাসের মধ্যে তা ফুরিয়ে যায়। তারপর থেকে প্যাকেটজাত বা ফ্রিজ ডায়েড খাবার খেয়েই কাটাতে হয়েছে তাঁদের। পৃথিবী থেকে ডিম ও মাংস রান্না করে পাঠানো হয়েছিল। সুনীতারা শুধু খাবার আগে গরম করে নিতেন। স্যুপ, স্ট্যু ও ক্যাসেরোলের মতো ডিহাইড্রেটেড খাবার স্পেস স্টেশনেই রান্না করা হত। তবে জলের ব্যবস্থা ছিল চমকপ্রদ। ৫৩০ গ্যালনের জলের ট্যাঙ্ক রয়েছে স্পেস স্টেশনে। মহাকাশচারীদের প্রস্রাব ও ঘাম পুনর্ব্যবহার করেও বিশুদ্ধ জলে রূপান্তরিত করা হত।
advertisement
5/5
স্পেস স্টেশনে খাবারের অভাব নেই। সবসময়ই পর্যাপ্ত খাবার মজুত থাকে। একজন বিশেষজ্ঞ বলেন, খাবারের অভাবে মহাকাশচারীদের ওজন কমে না। দীর্ঘ মিশনের জন্য আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনে সবসময়ই পর্যাপ্ত খাবার মজুত থাকে। প্রত্যেক মহাকাশচারীর জন্য ৩.৮ পাউন্ড খাবার থাকে। সুনীতাদের মতো আচমকা মহাকাশে আটকে পড়ার ঘটনা নতুন নয়, সে কথা মাথায় রেখে অতিরিক্ত খাবারও মজুত রাখা হয়। (Photo: X/NASA)
স্পেস স্টেশনে খাবারের অভাব নেই। সবসময়ই পর্যাপ্ত খাবার মজুত থাকে। একজন বিশেষজ্ঞ বলেন, খাবারের অভাবে মহাকাশচারীদের ওজন কমে না। দীর্ঘ মিশনের জন্য আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনে সবসময়ই পর্যাপ্ত খাবার মজুত থাকে। প্রত্যেক মহাকাশচারীর জন্য ৩.৮ পাউন্ড খাবার থাকে। সুনীতাদের মতো আচমকা মহাকাশে আটকে পড়ার ঘটনা নতুন নয়, সে কথা মাথায় রেখে অতিরিক্ত খাবারও মজুত রাখা হয়। (Photo: X/NASA)
advertisement
advertisement
advertisement