মহিলা ওরাংওটাংকে শিকলে বেঁধে পতিতালয়ে গণধর্ষণ, সুস্থ হতে লাগল ১৫ বছর!
Last Updated:
advertisement
advertisement
• পনির যখন ২-৩ বছর বয়স, তখন থেকে তাকে নামানো হয় দেহব্যবসায় ৷ প্রতিদিন শরীরের সমস্ত লোম কামিয়ে দেওয়া হত তার ৷ গায়ে জড়িয়ে দেওয়া হতো দামি সব অলঙ্কার। দুর্গন্ধ এড়াতে দেয়া হত পারফিউম। পাশের তেল কারখানার শ্রমিকদের টাকার বিনিময়ে তার কুঁড়েঘরে ঢুকিয়ে দিত দালালরা। শিকলে বেঁধে ইচ্ছেমতো নিজেদের লালসা মিটিয়ে যেতো শ্রমিকরা। সেই অবস্থাতেই দিন কাটছিল তার। পরে পশু সেবায় নিয়োজিত একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা পনিকে উদ্ধার করে।
advertisement
• ২০০৩ সালে উদ্ধার করা হয়েছিল পনিকে ৷ সে সময় অবশ্য পনির শারীরিক অবস্থা ছিল শোচনীয় ৷ প্রতিনিয়ত শরীরের রোম তুলে দেওয়ায় মশা-মাছি এবং পোকামাকড়ের কামড়ে ক্ষত-বিক্ষত হয়েছিল তার শরীর। তাকে বন্দিদশা থেকে মুক্ত করতে হিমশিম খেতে হয়েছিল ৩৫ জনের সশস্ত্র পুলিশ সদস্যের একটি দলকে। খবর পেয়ে উদ্ধারে গিয়ে বাধার মুখে পড়ে পুলিশ সদস্যরা। প্রথমে ওই পতিতালয়ে পুলিশকে ঢুকতেই দেননি স্থানীয়রা। পরে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন পতিতালয়ের নারী ও পুরুষরা। একপর্যায়ে পিছু হটলে পনিকে উদ্ধার করে পুলিশ। প্রতীকী ছবি ৷
advertisement