International Mother Language Day in Dhaka: ভাষাদিবস পালন ঢাকায়, সাদা-কালো পোশাকে প্রভাতফেরি, অমর একুশে স্মরণ দেওয়াল লিখনে

Last Updated:
International Mother Language Day in Dhaka: ২০ তারিখ রাত ৩টের পর থেকেই সর্বসাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হয় এই শহিদ মিনার প্রান্তর। ছাত্রছাত্রীরা প্ল্যাকার্ড হাতে রাস্তায় প্রভাতফেরি করেছেন। মেঘলা আকাশে আবেগ ও গর্বে ভরে উঠেছে পথঘাট।
1/8
‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি’। আজই তো সেই দিন, নিজের ভাষার জন্য রক্তে ভেসে গিয়েছিল ঢাকা শহর থেকে শুরু করে ওপার বাংলার কত গ্রাম শহরতলি। এই একুশ সকল বাঙালির আবেগ। আন্তর্জাতিক ভাষা দিবস। (ছবি: কামরুল হাসান মিথুন)
‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি’। আজই তো সেই দিন, নিজের ভাষার জন্য রক্তে ভেসে গিয়েছিল ঢাকা শহর থেকে শুরু করে ওপার বাংলার কত গ্রাম শহরতলি। এই একুশ সকল বাঙালির আবেগ। আন্তর্জাতিক ভাষা দিবস। (ছবি: কামরুল হাসান মিথুন)
advertisement
2/8
আজ সেই শহিদদের স্মরণ করার দিন, যাঁরা নিজেদের মাতৃভাষায় কথা বলা, পড়াশোনা করার জন্য প্রাণ দিয়েছিলেন। মনে পড়ে সেই রফিক, সালাম, বরকত ও আব্দুল জব্বারদের কথা। ভাষা আন্দোলনের শহিদ তাঁরা। পুলিশের গুলিতে ঝাঁঝরা হয়েছিলেন তাঁরা। তাই এই দিন ভাষা শহিদ দিবসও বলা হয়। আনন্দের নয়, বরং শোকপালনের দিন আজ।
আজ সেই শহিদদের স্মরণ করার দিন, যাঁরা নিজেদের মাতৃভাষায় কথা বলা, পড়াশোনা করার জন্য প্রাণ দিয়েছিলেন। মনে পড়ে সেই রফিক, সালাম, বরকত ও আব্দুল জব্বারদের কথা। ভাষা আন্দোলনের শহিদ তাঁরা। পুলিশের গুলিতে ঝাঁঝরা হয়েছিলেন তাঁরা। তাই এই দিন ভাষা শহিদ দিবসও বলা হয়। আনন্দের নয়, বরং শোকপালনের দিন আজ।
advertisement
3/8
উর্দুকে নয়, তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে (আজকের বাংলাদেশ) বাংলাকে রাষ্ট্রীয় ভাষার মর্যাদা দিতে হবে, এই দাবিতেই লড়াই করা হয়েছিল রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে। আজ, ২০২৩ সালে কীভাবে পালন হচ্ছে ঢাকা শহরে? সেজে উঠেছে ঢাকার বিখ্যাত শহিদ মিনার। যা তৈরি করা হয়েছে সেই শহিদদের স্মৃতিতে।
উর্দুকে নয়, তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে (আজকের বাংলাদেশ) বাংলাকে রাষ্ট্রীয় ভাষার মর্যাদা দিতে হবে, এই দাবিতেই লড়াই করা হয়েছিল রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে। আজ, ২০২৩ সালে কীভাবে পালন হচ্ছে ঢাকা শহরে? সেজে উঠেছে ঢাকার বিখ্যাত শহিদ মিনার। যা তৈরি করা হয়েছে সেই শহিদদের স্মৃতিতে।
advertisement
4/8
১৯৫২ সালের সেই কঠিন দিনগুলোর স্মৃতি আজও বড়ই টাটকা বাংলাদেশের কাছে। শহিদ মিনারে দু'দিন আগে থেকেই সাজো সাজো রব৷ পুরনো দেওয়াল লিখন মুছে এদিন আবার দেওয়াল লিখনে ভরে যায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চত্বর ও শহিদ মিনারের আশপাশের এলাকা। আল্পনা দেওয়া হয়৷ ফুল দিয়ে সাজানো হয়।
১৯৫২ সালের সেই কঠিন দিনগুলোর স্মৃতি আজও বড়ই টাটকা বাংলাদেশের কাছে। শহিদ মিনারে দু'দিন আগে থেকেই সাজো সাজো রব৷ পুরনো দেওয়াল লিখন মুছে এদিন আবার দেওয়াল লিখনে ভরে যায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চত্বর ও শহিদ মিনারের আশপাশের এলাকা। আল্পনা দেওয়া হয়৷ ফুল দিয়ে সাজানো হয়।
advertisement
5/8
শহিদ মিনারের পাদদেশে এবং আশপাশে শিল্পীরা কাজ করতে পারেন ১৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। এরপর ২০ তারিখ রাত ১২টার পর মানে ২১-এর প্রথম প্রহরে সে দেশের প্রধানমন্ত্রী এবং রাষ্ট্রপতি শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করতে আসেন। তাই নিরাপত্তার জন্য পুরো বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা বিশেষ করে মিনারের চারপাশ নিরাপত্তা বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে থাকে।
শহিদ মিনারের পাদদেশে এবং আশপাশে শিল্পীরা কাজ করতে পারেন ১৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। এরপর ২০ তারিখ রাত ১২টার পর মানে ২১-এর প্রথম প্রহরে সে দেশের প্রধানমন্ত্রী এবং রাষ্ট্রপতি শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করতে আসেন। তাই নিরাপত্তার জন্য পুরো বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা বিশেষ করে মিনারের চারপাশ নিরাপত্তা বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে থাকে।
advertisement
6/8
তার পর রাত ৩টের পর থেকেই সর্বসাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হয় এই শহিদ মিনার প্রান্তর। ১৯ তারিখ শহিদ মিনারের সামনের দেওয়ালে ছবি আঁকলেন শিল্পী শিশির ভট্টাচার্য। ২০ তারিখ বিকেল পর্যন্ত রাস্তায় আল্পনা দেওয়া হয়েছে। স্কুলের স্কাউট দলের ছাত্রছাত্রীরা ফুল দিয়ে সাজিয়েছেন মিনারের পাদদেশ। (ছবি: কামরুল হাসান মিথুন)
তার পর রাত ৩টের পর থেকেই সর্বসাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হয় এই শহিদ মিনার প্রান্তর। ১৯ তারিখ শহিদ মিনারের সামনের দেওয়ালে ছবি আঁকলেন শিল্পী শিশির ভট্টাচার্য। ২০ তারিখ বিকেল পর্যন্ত রাস্তায় আল্পনা দেওয়া হয়েছে। স্কুলের স্কাউট দলের ছাত্রছাত্রীরা ফুল দিয়ে সাজিয়েছেন মিনারের পাদদেশ। (ছবি: কামরুল হাসান মিথুন)
advertisement
7/8
তবে মঙ্গলবার সকাল থেকে ঢাকার রাস্তায় মানুষের ঢল নেমেছে। ছাত্রছাত্রীরা প্ল্যাকার্ড হাতে রাস্তায় প্রভাতফেরি করেছেন। মেঘলা আকাশে আবেগ ও গর্বে ভরে উঠেছে পথঘাট। সারা বাংলাদেশের মানুষ ভিড় করেন এই মিনারের পাদদেশে। (ছবি: কামরুল হাসান মিথুন)
তবে মঙ্গলবার সকাল থেকে ঢাকার রাস্তায় মানুষের ঢল নেমেছে। ছাত্রছাত্রীরা প্ল্যাকার্ড হাতে রাস্তায় প্রভাতফেরি করেছেন। মেঘলা আকাশে আবেগ ও গর্বে ভরে উঠেছে পথঘাট। সারা বাংলাদেশের মানুষ ভিড় করেন এই মিনারের পাদদেশে। (ছবি: কামরুল হাসান মিথুন)
advertisement
8/8
মাইকে বাংলা গান বাজানো হয়। সেই গানের সঙ্গে গুনগুন করে শোভাযাত্রায় পা মেলান মানুষ। শোক পালনের জন্য মানুষ মূলত সাদা-কালো পোশাকে সেজে উঠেছেন।
মাইকে বাংলা গান বাজানো হয়। সেই গানের সঙ্গে গুনগুন করে শোভাযাত্রায় পা মেলান মানুষ। শোক পালনের জন্য মানুষ মূলত সাদা-কালো পোশাকে সেজে উঠেছেন।
advertisement
advertisement
advertisement