শহিদ মিনারের পাদদেশে এবং আশপাশে শিল্পীরা কাজ করতে পারেন ১৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। এরপর ২০ তারিখ রাত ১২টার পর মানে ২১-এর প্রথম প্রহরে সে দেশের প্রধানমন্ত্রী এবং রাষ্ট্রপতি শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করতে আসেন। তাই নিরাপত্তার জন্য পুরো বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা বিশেষ করে মিনারের চারপাশ নিরাপত্তা বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে থাকে।
তার পর রাত ৩টের পর থেকেই সর্বসাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হয় এই শহিদ মিনার প্রান্তর। ১৯ তারিখ শহিদ মিনারের সামনের দেওয়ালে ছবি আঁকলেন শিল্পী শিশির ভট্টাচার্য। ২০ তারিখ বিকেল পর্যন্ত রাস্তায় আল্পনা দেওয়া হয়েছে। স্কুলের স্কাউট দলের ছাত্রছাত্রীরা ফুল দিয়ে সাজিয়েছেন মিনারের পাদদেশ। (ছবি: কামরুল হাসান মিথুন)