হার্দিকের হাতযশে একটা স্পেলেই চাকা ঘুরল ট্রেন্টব্রিজে। সিরিজে প্রথমবার ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে চালকের আসনে বিরাটরা। দ্বিতীয় দিনের শেষেই ২৯২ রানের লিড। প্রথম ইনিংসে পাণ্ডিয়ার নিখুঁত সুইং বোলিংয়েই ১৬১ রানে গুটিয়ে যায় ইংল্যান্ড। ইশান্ত, বুমরাহ দুটি করে উইকেট নেন। শামির ঝুলিতে একটি। কিন্তু রুটদের কাঁপিয়ে দেয় হার্দিকের মাত্র ২৮ রানে ৫ উইকেটের স্পেল। তাও স্রেফ ৬ ওভার হাত ঘুরিয়ে। সঙ্গে সংযোজন টেস্ট আবির্ভাবেই দস্তানা হাতে ঋষভ পন্থের ৫ শিকার। মেঘলা নটিংহ্যামে ৩৯ ওভারেই শেষ ইংল্যান্ড। তারপর ১৬৮ রানের লিড নিয়ে দাপুটে শুরু ব্যাটিংয়ের। Photo Courtesy: ICC/Twitter
advertisement
সাংবাদিক সম্মেলনে এসেও বাউন্সার দিয়েছেন হার্দিক ৷ তিনি সাফ জানান, ‘‘ বিশেষজ্ঞরা কে কী বলছেন, তা নিয়ে আমি ভাবি না। কথা বলার জন্য ওঁরা পয়সা পান, তাই যা মনে হয় বলতেই পারেন। আমি একটাই জিনিস দেখি যে, আমার টিম কী বলছে। যদি টিম আমাকে নিয়ে খুশি থাকে, আমি খুশি ৷ আমার কাছে টিমের বিশ্বাসটাই একমাত্র গুরুত্বপূর্ণ। আমি অলরাউন্ডার কি না, সেটা নিয়ে টিম কী ভাবছে, সেটাই জরুরি। ’’Photo Courtesy: ICC/Twitter Handle
advertisement
তাঁর সঙ্গে কিংবদন্তী কপিল দেবের তুলনাও খুব একটা উপভোগ করেন না হার্দিক ৷ রবিবার ২৮ রান দিয়ে ৫ উইকেট নেওয়ার পর হার্দিক বলেন, ‘‘ আমি কপিল দেব নয় ৷ কখনও হতেও চাই নি ৷ আমি হার্দিক পাণ্ডিয়াই থাকতে চাই ৷ আর আমাকে দয়া করে সেখানেই থাকতে দিন ৷ কপিল দেবের মতো কিংবদন্তীকে আমি সম্মান করি ৷ কিন্তু আমি নিজের মতোই থাকতে চাই, কপিল দেব হতে চাই না ৷ ’’ Photo Courtesy: ICC/Twitter Handle
advertisement