পয়লা বৈশাখে কিশোর কুমারের ফেভারিট 'মাখন চিংড়ি' আর 'গোটা মশলার মাংস'
Last Updated:
advertisement
advertisement
মিষ্টি আর ঝাল মেশানো পদ মাখন চিংড়ি। খুব সহজেই রান্না করা যায়। লাগবে--ধুয়ে পরিষ্কার করা চিংড়ি মাছ, বেশ অনেকটা লম্বা করে কাটা পেঁয়াজ, ৭-৮টা অর্ধেক চেরা কাঁচালঙ্কা, সাদা আর হলুদ মাখন। মাখন একটু বেশিই লাগে, কারণ গোটা রান্নাটা মাখনেই হয়। আর লাগবে দুধ, চিনি। প্রথমে কড়াইতে মাখন গরম করে, পেঁয়াজ দিন। পেঁয়াজ নরম হয়ে এলে, চিংড়ি মাছ মেশান। মাছে রং ধরলে, চেরা কাঁচালঙ্কা আর দুধ দিন। ফুটে উঠলে আঁচ কমিয়ে রান্না করুন। অনেকসময়ে দুধ কেটে যাওয়ার ভয় থাকে, কিন্তু দুধে এক চিমটি ময়দা ফেলে দিলে আর কাটবে না। Photo Source: Collected
advertisement
কিশোরকুমার খুব একটা মুরগি পছন্দ করতেন না । ওঁর কাছে মাংস মানেই ছিল, রেওয়াজি পাঁঠার মাংস। গোটা মশলার মাংস অবশ্য আমার রেসিপি নয়, তবে খুব সহজ পদ। লাগবে-- পাঁঠার মাংস, গোটা গরমমশলা, একটা পেঁয়াজ চারফালি করে কাটা, চাকা চাকা করে কাটা আদা, কয়েকটা রসুনের কোয়া, গোটা শুকনোলঙ্কা, কাঁচালঙ্কা, দই, নুন, চিনি আর সর্ষের তেল। এবার মাংসে দই মাখিয়ে ২-৩ ঘণ্টা ফ্রিজে রেখে দিতে হবে। কড়াইয়ে তেল গরম করে প্রথমে চিনি দিন। চিনিতে রং ধরলে গোটা গরমমশলা ফোড়ন দিয়ে পেঁয়াজকুচি মেশান। পেঁয়াজ স্বচ্ছ হয়ে এলে আদা দিন। Photo Source: Collected
advertisement
ভাল গন্ধ বেরলে, আঁচ কমিয়ে বা আঁচ থেকে কড়াই নামিয়ে টকদই মাখানো মাংস মেশান। মাংসে যখন দই মাখবেন, এক চিমটে ময়দা দিয়ে দেবেন। এতে দই কেটে যাওয়ার ভয় থাকবে না। এবার মাংস ফুটতে দিন। ফুটে গেলে, আঁচ কমিয়ে ঢাকনা দিয়ে রাখুন, যতক্ষণ না মাংস পুরোপুরি রান্না হচ্ছে। নামানোর আগে নুন-মিষ্টি মিশিয়ে নিন। চাইলে প্রেশার কুকারেও রান্নাটা করতে পারেন। Photo Source: Collected