Sushmita Sen Daughter : ফুসফুসে জটিল রোগ, সুস্মিতার দত্তক কন্যাকে বাঁচানো যেত না! ২৪ বছরে মা হয়ে আতঙ্ক

Last Updated:
Sushmita Sen Daughter : রেনে ফুসফুসের জটিল রোগে ভুগতেন। এমনকি একবার তাঁকে বাঁচানো দায় হয়ে দাঁড়িয়েছিল। ছোট থেকে খুব রুগ্ন ছিলেন সুস্মিতার বড় কন্যা। তাই মেয়েকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে শুনে তিনি কাজ ফেলে ছুটে আসেন।
1/12
মাত্র ২৪ বছর বয়সে মা হয়েছেন সুস্মিতা সেন। কেরিয়ার যখন মধ্যগগনে, সেই সময়েই ছোট্ট রেনেকে দত্তক নিয়েছিলেন। কিন্তু মাতৃত্ব যে কী কঠিন, তা তিনি নিজে জন্ম না দিয়েও বুঝেছেন।
মাত্র ২৪ বছর বয়সে মা হয়েছেন সুস্মিতা সেন। কেরিয়ার যখন মধ্যগগনে, সেই সময়েই ছোট্ট রেনেকে দত্তক নিয়েছিলেন। কিন্তু মাতৃত্ব যে কী কঠিন, তা তিনি নিজে জন্ম না দিয়েও বুঝেছেন।
advertisement
2/12
সদ্য সেই সময়ের অজানা কথা প্রকাশ করেন বাঙালি তনয়া নিজেই। এক সাক্ষাৎকারে সুস্মিতা জানান, রেনে জটিল রোগে আক্রান্ত ছিলেন। সেই সময়ে মেয়ের অসুস্থতার জন্য একবার অক্ষয় কুমারের একটি ছবি মাঝপথে ছেড়ে চলে আসতে হয় তাঁকে।
সদ্য সেই সময়ের অজানা কথা প্রকাশ করেন বাঙালি তনয়া নিজেই। এক সাক্ষাৎকারে সুস্মিতা জানান, রেনে জটিল রোগে আক্রান্ত ছিলেন। সেই সময়ে মেয়ের অসুস্থতার জন্য একবার অক্ষয় কুমারের একটি ছবি মাঝপথে ছেড়ে চলে আসতে হয় তাঁকে।
advertisement
3/12
রেনে ফুসফুসের জটিল রোগে ভুগতেন। এমনকি একবার তাঁকে বাঁচানো দায় হয়ে দাঁড়িয়েছিল। ছোট থেকে খুব রুগ্ন ছিলেন সুস্মিতার বড় কন্যা। তাই মেয়েকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে শুনে তিনি কাজ ফেলে ছুটে আসেন।
রেনে ফুসফুসের জটিল রোগে ভুগতেন। এমনকি একবার তাঁকে বাঁচানো দায় হয়ে দাঁড়িয়েছিল। ছোট থেকে খুব রুগ্ন ছিলেন সুস্মিতার বড় কন্যা। তাই মেয়েকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে শুনে তিনি কাজ ফেলে ছুটে আসেন।
advertisement
4/12
কানাডায় তখন অক্ষয় কুমার এবং করিনা কাপুরের সঙ্গে তাঁর বড় বাজেটের ছবির শ্যুটিং চলছে। হঠাৎ খবর আসে, রেনেকে মুম্বইয়ের এক হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। খুব অসুস্থ সে।
কানাডায় তখন অক্ষয় কুমার এবং করিনা কাপুরের সঙ্গে তাঁর বড় বাজেটের ছবির শ্যুটিং চলছে। হঠাৎ খবর আসে, রেনেকে মুম্বইয়ের এক হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। খুব অসুস্থ সে।
advertisement
5/12
সুস্মিতার কথায়, ‘‘রেনের আমাকে দরকার ছিল। ও যখন আমার জীবনে আসে, তখন খুবই ভুগত। জটিল রোগ ছিল ওর। এদিকে আমি কানাডায় শ্যুটে। একাধিক তারকা নিয়ে ছবিটি। সকলের তারিখ নিয়ে কাজ শুরু হয়েছে।’’
সুস্মিতার কথায়, ‘‘রেনের আমাকে দরকার ছিল। ও যখন আমার জীবনে আসে, তখন খুবই ভুগত। জটিল রোগ ছিল ওর। এদিকে আমি কানাডায় শ্যুটে। একাধিক তারকা নিয়ে ছবিটি। সকলের তারিখ নিয়ে কাজ শুরু হয়েছে।’’
advertisement
6/12
সুস্মিতার কাছে তাঁর বাবার ফোন আসে। তিনি তখন রেনের দেখভাল করছিলেন। সুস্মিতার বাবা তাঁকে জানান, মেয়েকে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে, খুবই গুরুতর অবস্থা তাঁর।
সুস্মিতার কাছে তাঁর বাবার ফোন আসে। তিনি তখন রেনের দেখভাল করছিলেন। সুস্মিতার বাবা তাঁকে জানান, মেয়েকে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে, খুবই গুরুতর অবস্থা তাঁর।
advertisement
7/12
‘‘আমায় চলে আসতে হয়। তখন মনে হয়েছিল, ওটাই আমার কেরিয়ারের শেষ। কেউ খারাপ ব্যবহার করেনি ঠিকই। আমি এক সপ্তাহের জন্য মেয়ের কাছে থাকি।’’
‘‘আমায় চলে আসতে হয়। তখন মনে হয়েছিল, ওটাই আমার কেরিয়ারের শেষ। কেউ খারাপ ব্যবহার করেনি ঠিকই। আমি এক সপ্তাহের জন্য মেয়ের কাছে থাকি।’’
advertisement
8/12
‘‘আবার ফিরে যাই কাজে। বলি যে আমি এখন প্রস্তুত শ্যুটের জন্য। কিন্তু যা ক্ষতি হওয়ার ততক্ষণে হয়ে গিয়েছিল। লোকে বলাবলি করত, ২৪ বছরে মা হয়ে গিয়েছে।’’
‘‘আবার ফিরে যাই কাজে। বলি যে আমি এখন প্রস্তুত শ্যুটের জন্য। কিন্তু যা ক্ষতি হওয়ার ততক্ষণে হয়ে গিয়েছিল। লোকে বলাবলি করত, ২৪ বছরে মা হয়ে গিয়েছে।’’
advertisement
9/12
‘‘সুস্মিতা আর নিজের কেরিয়ারকে গুরুত্ব দেবে না। তাই তাদেরকে আমায় প্রমাণ করতেই হত। তাই প্রচণ্ড খেটে মা এবং অভিনেত্রীর দায়িত্ব পালন করেছি।’’
‘‘সুস্মিতা আর নিজের কেরিয়ারকে গুরুত্ব দেবে না। তাই তাদেরকে আমায় প্রমাণ করতেই হত। তাই প্রচণ্ড খেটে মা এবং অভিনেত্রীর দায়িত্ব পালন করেছি।’’
advertisement
10/12
এভাবেই একবার মেয়ের প্রাণ বাঁচিয়েছিলেন সুস্মিতা। একবার শ্যুট করছিলেন নায়িকা। সঙ্গে মেয়েকেও নিয়ে গিয়েছিলেন। হঠাৎ রেনের নিশ্বাসের সঙ্গে অদ্ভূত কিছু শব্দ বেরোতে থাকে।
এভাবেই একবার মেয়ের প্রাণ বাঁচিয়েছিলেন সুস্মিতা। একবার শ্যুট করছিলেন নায়িকা। সঙ্গে মেয়েকেও নিয়ে গিয়েছিলেন। হঠাৎ রেনের নিশ্বাসের সঙ্গে অদ্ভূত কিছু শব্দ বেরোতে থাকে।
advertisement
11/12
এক মুহূ্র্ত দেরি না করে সুস্মিতার গাড়ি চালিয়ে মেয়েকে হাসপাতালে নিয়ে যান। দেখা যায়, রেনের ফুসফুসের অবস্থা বেশ খারাপ। মেয়েকে বাঁচানো যেত না আর একটু দেরি হলে।
এক মুহূ্র্ত দেরি না করে সুস্মিতার গাড়ি চালিয়ে মেয়েকে হাসপাতালে নিয়ে যান। দেখা যায়, রেনের ফুসফুসের অবস্থা বেশ খারাপ। মেয়েকে বাঁচানো যেত না আর একটু দেরি হলে।
advertisement
12/12
সুস্মিতার মতে, সন্তানের বিপদ এলে মায়েরা যেভাবে আঁচ করতে পারেন, ঠিক সেভাবেই সুস্মিতা তাঁকে জন্ম না দিয়েেও টের পেয়ে গিয়েছিলেন, ঘোরতর বিপদ আসছে। আর সেই কারণেই রেনেকে বাঁচানো গিয়েছিল। দুই দত্তক কন্যা রেনে ও আলিশা তাই সুস্মিতার কাছে সেই উষ্ণতা পেয়েই বড় হয়েছেন।
সুস্মিতার মতে, সন্তানের বিপদ এলে মায়েরা যেভাবে আঁচ করতে পারেন, ঠিক সেভাবেই সুস্মিতা তাঁকে জন্ম না দিয়েেও টের পেয়ে গিয়েছিলেন, ঘোরতর বিপদ আসছে। আর সেই কারণেই রেনেকে বাঁচানো গিয়েছিল। দুই দত্তক কন্যা রেনে ও আলিশা তাই সুস্মিতার কাছে সেই উষ্ণতা পেয়েই বড় হয়েছেন।
advertisement
advertisement
advertisement