নাসায় শ্যুটিং, প্যারিসে মূর্তি! আরও কত কী আছে শাহরুখের জীবন জুড়ে

২ নভেম্বর। ৫৭-এ পা রাখলেন শাহরুখ খান। জীবনের প্রতি ক্ষেত্রে তিনি কতটা সফল, তা আর নতুন করে বলে দিতে হয় না। এক ঝলকে দেখে নেওয়া কত দূর বিস্তৃত বাদশার সাম্রাজ্য।

শাহরুখের স্বদেশ প্রথম এমন ভারতীয় ছবি, যার শ্যুট হয়েছিল নাসাতে। ২০১৬ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ফ্যান-এর কয়েকটি দৃশ্যের শ্যুট করা হয় বিশ্ব বিখ্যাত মাদাম তুসো মিউজিয়ামে।

এডিনবার্গ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শাহরুখকে সাম্মানিক ডক্টরেট ডিগ্রি দেওয়া হয়। যে কোনও বলিউড অভিনেতার ক্ষেত্রেই এমন সম্মান বিরল।

গুগল এবং টুইটারের সদর দফতরে নিজের ছবির প্রচার করেছিলেন শাহরুখ। আড্ডায় মেতেছিলেন সেখানকার কর্মীদের সঙ্গে।

দুবাইয়ের পাম জুমেইরায় একটি বিলাসবহুল বাংলো রয়েছে শাহরুখের। যশ-প্রতিপত্তির নিরিখে বলিউডের অনেক তাবড় অভিনেতাদের ছাপিয়ে গিয়েছেন বাদশা।

২০০৩ সালে সিঙ্গাপুরে এক বিশেষ ধরনের ফুলের নাম রাখা হয় শাহরুখের নামে। শুধু তাই নয়, বেনারসের অলিগলিতে কিং খানের নামের পানও পেয়ে যেতে পারেন তাঁর অনুরাগীরা।

মরক্কোর রাজপুত্রের থেকে 'মেডেল অব অনার' পেয়েছিলেন শাহরুখ। বিশ্বের হাতে গোনা ব্যক্তিত্বদের জন্যই বরাদ্দ থাকে এই বিরল সম্মান।

প্যারিসের গ্রেভিন মিউজিয়ামে সযত্নে রাখা আছে শাহরুখের মূর্তি। এখনও তা নিয়ে অনুরাগীদের উৎসাহে কোনও ভাটা নেই।

২০১৩ সালে বলিউড তারকাদের মধ্যে সর্বোচ্চ আয় (প্রায় ২২০ কোটি টাকা) ছিল শাহরুখের। গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডেও নিজের নাম শামিল করেছিলেন অভিনেতা।

সমাজকল্যানমূলক কাজের জন্য শাহরুখকে বিশেষ সম্মানে ভূষিত করে ইউনেসকো।