*কিশোরী তার মা-কে জানিয়েছে মার্চের ১৪ তারিখ প্রথম তাঁকে ধর্ষণ করে অভিযুক্ত দাদা। সে দিন তাঁর স্ত্রী বাপের বাড়ি গিয়েছিলেন। বাড়িতে আর কেউ ছিলেন না। কিশোরীর মায়ের দাবি, লকডাউনের ঠিক আগে কিশোরীর অভিযুক্ত দাদা এবং বউদি ছাড়া সকলেই দেশের বাড়িতে গিয়েছিলেন প্রয়োজনে। কিন্তু যাতায়াতের ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা জারি হওয়ায় কেউ আর ফিরতে পারেননি। এমনকি কিশোরীর দশম শ্রেণির পরীক্ষা চলায় সেও যেতে পারেনি। ফলে বাড়িতে দাদা এবং বউদির সঙ্গে থাকছিল সে। প্রতীকী ছবি।
*কিশোরী তার মা-কে জানিয়েছে, ১৪ মার্চ দাদা-বউদির মধ্যে প্রবল অশান্তি হয়। তাতেই রাগ করে বাপের বাড়ি চলে যায় বউদি। ফলে বাড়িতে শুধুমাত্র সে এবং তার পিসতুতো দাদা ছিল। সেই অবস্থারই সুযোগ নেয় দাদা। বলপূর্বক তাকে ধর্ষণ করে। তবে শুধু একবার নয়। এই ঘটনার পড় থেকে প্রায়শই এই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটছিল। আর তাতেই গর্ভবতী হয়ে পড়ে সে। প্রতীকী ছবি।