পোস্ট অফিসের KVP স্কিমে ৫ লাখ টাকা রাখলে ম্যাচিউরিটির সময়ে কত টাকা পাওয়া যেতে পারে? দেখে নিন হিসেব

Last Updated:
Post Office KVP Scheme: কিষাণ বিকাশ পত্র প্রকল্পের প্রাথমিক উদ্দেশ্য হল মানুষের মধ্যে দীর্ঘমেয়াদী আর্থিক শৃঙ্খলাকে অনুপ্রাণিত করা৷ এক নজরে দেখে নেওয়া যাক কিষাণ বিকাশ পত্র স্কিমের সমস্ত খুঁটিনাটি।
1/7
কিষাণ বিকাশ পত্র হল ভারতীয় পোস্ট অফিসের একটি প্রকল্প। এটি এককালীন বিনিয়োগকে দ্বিগুণ করে। ভারতীয় পোস্ট অফিস ১৯৮৮ সালে একটি ছোট সঞ্চয় শংসাপত্র স্কিম হিসাবে কিষাণ বিকাশ পত্র চালু করেছিল৷ কিষাণ বিকাশ পত্র প্রকল্পের প্রাথমিক উদ্দেশ্য হল মানুষের মধ্যে দীর্ঘমেয়াদী আর্থিক শৃঙ্খলাকে অনুপ্রাণিত করা৷ এক নজরে দেখে নেওয়া যাক কিষাণ বিকাশ পত্র স্কিমের সমস্ত খুঁটিনাটি।
কিষাণ বিকাশ পত্র হল ভারতীয় পোস্ট অফিসের একটি প্রকল্প। এটি এককালীন বিনিয়োগকে দ্বিগুণ করে। ভারতীয় পোস্ট অফিস ১৯৮৮ সালে একটি ছোট সঞ্চয় শংসাপত্র স্কিম হিসাবে কিষাণ বিকাশ পত্র চালু করেছিল৷ কিষাণ বিকাশ পত্র প্রকল্পের প্রাথমিক উদ্দেশ্য হল মানুষের মধ্যে দীর্ঘমেয়াদী আর্থিক শৃঙ্খলাকে অনুপ্রাণিত করা৷ এক নজরে দেখে নেওয়া যাক কিষাণ বিকাশ পত্র স্কিমের সমস্ত খুঁটিনাটি।
advertisement
2/7
কিষাণ বিকাশ পত্র স্কিমে ন্যূনতম বিনিয়োগের পরিমাণ ১,০০০ টাকা এবং এর কোনও উচ্চসীমা নেই। কেউ যদি আজ থেকে কিষাণ বিকাশ পত্র স্কিমে বিনিয়োগ করে, তাহলে ১১৫তম মাসের শেষে দ্বিগুণ পরিমাণ রিটার্ন পেতে পারে। প্রাথমিকভাবে কিষাণ বিকাশ পত্র, কৃষকদের দীর্ঘমেয়াদে সংরক্ষণ করতে সক্ষম করার জন্য লঞ্চ করা হয়েছিল। এখন কিষাণ বিকাশ পত্র সবার জন্য উপলব্ধ। অর্থ পাচারের সম্ভাবনা রোধ করতে, সরকার ২০১৪ সালে বেশি টাকা বিনিয়োগের জন্য প্যান কার্ড প্রমাণ বাধ্যতামূলক করেছে৷ ৫০,০০০ টাকা থেকে ১০ লাখ টাকা এবং তার বেশি জমা করতে হলে অবশ্যই আয়ের প্রমাণ জমা দিতে হবে (বেতন স্লিপ, ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্ট, আইটিআর নথি ইত্যাদি)।
কিষাণ বিকাশ পত্র স্কিমে ন্যূনতম বিনিয়োগের পরিমাণ ১,০০০ টাকা এবং এর কোনও উচ্চসীমা নেই। কেউ যদি আজ থেকে কিষাণ বিকাশ পত্র স্কিমে বিনিয়োগ করে, তাহলে ১১৫তম মাসের শেষে দ্বিগুণ পরিমাণ রিটার্ন পেতে পারে। প্রাথমিকভাবে কিষাণ বিকাশ পত্র, কৃষকদের দীর্ঘমেয়াদে সংরক্ষণ করতে সক্ষম করার জন্য লঞ্চ করা হয়েছিল। এখন কিষাণ বিকাশ পত্র সবার জন্য উপলব্ধ। অর্থ পাচারের সম্ভাবনা রোধ করতে, সরকার ২০১৪ সালে বেশি টাকা বিনিয়োগের জন্য প্যান কার্ড প্রমাণ বাধ্যতামূলক করেছে৷ ৫০,০০০ টাকা থেকে ১০ লাখ টাকা এবং তার বেশি জমা করতে হলে অবশ্যই আয়ের প্রমাণ জমা দিতে হবে (বেতন স্লিপ, ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্ট, আইটিআর নথি ইত্যাদি)।
advertisement
3/7
কিষাণ বিকাশ পত্র একটি কম-ঝুঁকিপূর্ণ সঞ্চয় প্ল্যাটফর্ম। যেখানে যে কেউ একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য নিরাপদে টাকা জমা করতে পারে। কিষাণ বিকাশ পত্র স্কিমে অ্যাকাউন্টধারীর পরিচয়ের প্রমাণ হিসাবে আধার নম্বর জমা দেওয়াও বাধ্যতামূলক।
কিষাণ বিকাশ পত্র একটি কম-ঝুঁকিপূর্ণ সঞ্চয় প্ল্যাটফর্ম। যেখানে যে কেউ একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য নিরাপদে টাকা জমা করতে পারে। কিষাণ বিকাশ পত্র স্কিমে অ্যাকাউন্টধারীর পরিচয়ের প্রমাণ হিসাবে আধার নম্বর জমা দেওয়াও বাধ্যতামূলক।
advertisement
4/7
পোস্ট অফিসের KVP একটি জনপ্রিয় স্কিম। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক এতে ৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ করলে ম্যাচিউরিটির সময়ে কত টাকা পাওয়া যেতে পারে। পোস্ট অফিস তাদের গ্রাহকদের ব্যাঙ্কের তুলনায় বেশি হারে রিটার্ন দিচ্ছে।
পোস্ট অফিসের KVP একটি জনপ্রিয় স্কিম। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক এতে ৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ করলে ম্যাচিউরিটির সময়ে কত টাকা পাওয়া যেতে পারে। পোস্ট অফিস তাদের গ্রাহকদের ব্যাঙ্কের তুলনায় বেশি হারে রিটার্ন দিচ্ছে।
advertisement
5/7
পোস্ট অফিসের KVP অর্থাৎ কিষাণ বিকাশ পত্র স্কিমে প্রতি বছরে ৭.৫% হারে সুদ পাওয়া যাচ্ছে। কিষাণ বিকাশ পত্র স্কিমের সবথেকে সেরা বিষয় হল এতে বিনিয়োগকারীর টাকা ম্যাচিউরিটির সময়ে ডবল হয়ে যায়। এই স্কিমে ১১৫ মাস অর্থাৎ ৯ বছর ৭ মাসে ম্যাচিওর হয়ে যায়।
পোস্ট অফিসের KVP অর্থাৎ কিষাণ বিকাশ পত্র স্কিমে প্রতি বছরে ৭.৫% হারে সুদ পাওয়া যাচ্ছে। কিষাণ বিকাশ পত্র স্কিমের সবথেকে সেরা বিষয় হল এতে বিনিয়োগকারীর টাকা ম্যাচিউরিটির সময়ে ডবল হয়ে যায়। এই স্কিমে ১১৫ মাস অর্থাৎ ৯ বছর ৭ মাসে ম্যাচিওর হয়ে যায়।
advertisement
6/7
অর্থাৎ কেউ যদি পোস্ট অফিসের KVP অর্থাৎ কিষাণ বিকাশ পত্র স্কিমে ৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ করে থাকে, তাহলে ম্যাচিউরিটির সময়ে সেই টাকা সরাসরি ১০ লাখ টাকা হয়ে যাবে।
অর্থাৎ কেউ যদি পোস্ট অফিসের KVP অর্থাৎ কিষাণ বিকাশ পত্র স্কিমে ৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ করে থাকে, তাহলে ম্যাচিউরিটির সময়ে সেই টাকা সরাসরি ১০ লাখ টাকা হয়ে যাবে।
advertisement
7/7
অতএব, দেখাই যাচ্ছে যে টাকা ডবল করার জন্য পোস্ট অফিসের কিষাণ বিকাশ পত্র স্কিম একটি সেরা বিকল্প। কেন না, কিষাণ বিকাশ পত্র স্কিমে অন্যান্য যে কোনও ব্যাঙ্কের থেকে বেশি পরিমাণে সুদ পাওয়া যেতে পারে।
অতএব, দেখাই যাচ্ছে যে টাকা ডবল করার জন্য পোস্ট অফিসের কিষাণ বিকাশ পত্র স্কিম একটি সেরা বিকল্প। কেন না, কিষাণ বিকাশ পত্র স্কিমে অন্যান্য যে কোনও ব্যাঙ্কের থেকে বেশি পরিমাণে সুদ পাওয়া যেতে পারে।
advertisement
advertisement
advertisement