Real vs Fake Gold: আপনি যে গয়না পরছেন তার সোনা আসল না নকল ? জেনে নিন এই ৫ উপায়ে

Last Updated:
একেবারে খাঁটি সোনা দিয়ে গয়না তৈরি করা যায় না। সেক্ষেত্রে সোনার গয়না নকল কিনা তা ধরা আরও মুশকিল হয়ে যায়।
1/9
সোনা অত্যন্ত মূল্যবান ধাতু। ভারতের মতো দেশে সোনার গয়নার বিস্তর কদর। বিনিয়োগের মাধ্যম হিসেবেও সোনার গয়না কেনার প্রচলন রয়েছে। অবশ্য নানা কারণে ইদানীং গহনা সোনার বাইরে গোল্ড বন্ড ইত্যাদির মাধ্যমে বিনিয়োগ করার কথা ভাবা হচ্ছে।
সোনা অত্যন্ত মূল্যবান ধাতু। ভারতের মতো দেশে সোনার গয়নার বিস্তর কদর। বিনিয়োগের মাধ্যম হিসেবেও সোনার গয়না কেনার প্রচলন রয়েছে। অবশ্য নানা কারণে ইদানীং গহনা সোনার বাইরে গোল্ড বন্ড ইত্যাদির মাধ্যমে বিনিয়োগ করার কথা ভাবা হচ্ছে।
advertisement
2/9
তবে গয়নার কদর একই রকম রয়েছে। অত্যন্ত দামি হওয়ায় এই ধাতুতে সব সময়ই ভেজাল মেশানোর একটা প্রবণতা থাকে ব্যবসায়ীদের তরফে। যদিও একেবারে খাঁটি সোনা দিয়ে গয়না তৈরি করা যায় না। সেক্ষেত্রে সোনার গয়না নকল কিনা তা ধরা আরও মুশকিল হয়ে যায়।
তবে গয়নার কদর একই রকম রয়েছে। অত্যন্ত দামি হওয়ায় এই ধাতুতে সব সময়ই ভেজাল মেশানোর একটা প্রবণতা থাকে ব্যবসায়ীদের তরফে। যদিও একেবারে খাঁটি সোনা দিয়ে গয়না তৈরি করা যায় না। সেক্ষেত্রে সোনার গয়না নকল কিনা তা ধরা আরও মুশকিল হয়ে যায়।
advertisement
3/9
সাধারণত সারা বিশ্বে সোনার মধ্যে ৪১.৭ শতাংশ বা ১০ ক্যারাটের কম বিশুদ্ধতা থাকলে তাকে নকল বলে মনে করা হয়। কিন্তু খালি চোখে এই অশুদ্ধি ধরা সম্ভব নয়।
সাধারণত সারা বিশ্বে সোনার মধ্যে ৪১.৭ শতাংশ বা ১০ ক্যারাটের কম বিশুদ্ধতা থাকলে তাকে নকল বলে মনে করা হয়। কিন্তু খালি চোখে এই অশুদ্ধি ধরা সম্ভব নয়।
advertisement
4/9
কিছু কৌশলে অবশ্য গয়না সোনার বিশুদ্ধতা বিচার করে নেওয়া যেতেই পারে—
কিছু কৌশলে অবশ্য গয়না সোনার বিশুদ্ধতা বিচার করে নেওয়া যেতেই পারে—
advertisement
5/9
১. হলমার্ক: সোনা খাঁটি কিনা তা পরীক্ষা করেই হলমার্ক সার্টিফিকেট দেওয়া হয়। ব্যুরো অফ ইন্ডিয়ান স্ট্যান্ডার্ড বা বিএসআই-এর তরফ থেকে গয়না সোনা ও স্বর্ণমুদ্রায় এই লেবেল লাগানো হয়।
১. হলমার্ক: সোনা খাঁটি কিনা তা পরীক্ষা করেই হলমার্ক সার্টিফিকেট দেওয়া হয়। ব্যুরো অফ ইন্ডিয়ান স্ট্যান্ডার্ড বা বিএসআই-এর তরফ থেকে গয়না সোনা ও স্বর্ণমুদ্রায় এই লেবেল লাগানো হয়।
advertisement
6/9
২. চুম্বক চুম্বকের দ্বারা বিশুদ্ধ সোনা কখনই আকৃষ্ট হতে পারে না। সঙ্কর ধাতু হলে অবশ্য তা চুম্বকে আকৃষ্ট হতে পারে। চু্ম্বক যেহেতু নিজের কাছে রাখা সহজ, তাই এটি ব্যবহার করা যেতেই পারে।
২. চুম্বক চুম্বকের দ্বারা বিশুদ্ধ সোনা কখনই আকৃষ্ট হতে পারে না। সঙ্কর ধাতু হলে অবশ্য তা চুম্বকে আকৃষ্ট হতে পারে। চু্ম্বক যেহেতু নিজের কাছে রাখা সহজ, তাই এটি ব্যবহার করা যেতেই পারে।
advertisement
7/9
৩. জল: সোনা খুবই ঘন ও ভারী ধাতু। এক বালতি জলে সোনার গয়না ফেলে দিলে অবশ্যই তা ডুবে যাবে। নকল হলে এমনটা নাও হতে পারে।
৩. জল: সোনা খুবই ঘন ও ভারী ধাতু। এক বালতি জলে সোনার গয়না ফেলে দিলে অবশ্যই তা ডুবে যাবে। নকল হলে এমনটা নাও হতে পারে।
advertisement
8/9
৪. নাইট্রিক অ্যাসিড: খাঁটি সোনা কখনই নাইট্রিক অ্যাসিডে বিক্রিয়া করে না। তামা, দস্তা, স্টার্লিং সিলভার ইত্যাদি সঙ্কর ধাতুতে বিক্রিয়া করে। ফলে এভাবেও দেখে নেওয়া যায়। তবে সতর্ক থাকতে হবে। ভাল আলো হাওয়া খেলে এমন একটি ঘরে এই পরীক্ষা করতে হবে। হাতে গ্লভস ও মুখে মাস্ক লাগিয়ে নিতে হবে। এবার গয়নার কোনও অংশে সামান্য আঁচড় কেটে তার উপর ড্রপারে করে সামান্য নাইট্রিক অ্যাসিড ফেলতে হবে। যদি সবুজ রঙের কোনও পদার্থ উৎপন্ন হয়, তবে বুঝতে হবে এটি ভেজাল সোনা। আর সাদা অবক্ষেপ তৈরি হলে বুঝতে হহবে সেটি স্টার্লিং সিলভার।
৪. নাইট্রিক অ্যাসিড: খাঁটি সোনা কখনই নাইট্রিক অ্যাসিডে বিক্রিয়া করে না। তামা, দস্তা, স্টার্লিং সিলভার ইত্যাদি সঙ্কর ধাতুতে বিক্রিয়া করে। ফলে এভাবেও দেখে নেওয়া যায়। তবে সতর্ক থাকতে হবে। ভাল আলো হাওয়া খেলে এমন একটি ঘরে এই পরীক্ষা করতে হবে। হাতে গ্লভস ও মুখে মাস্ক লাগিয়ে নিতে হবে। এবার গয়নার কোনও অংশে সামান্য আঁচড় কেটে তার উপর ড্রপারে করে সামান্য নাইট্রিক অ্যাসিড ফেলতে হবে। যদি সবুজ রঙের কোনও পদার্থ উৎপন্ন হয়, তবে বুঝতে হবে এটি ভেজাল সোনা। আর সাদা অবক্ষেপ তৈরি হলে বুঝতে হহবে সেটি স্টার্লিং সিলভার।
advertisement
9/9
৫. ভিনেগার: কয়েক ফোঁটা ভিনেগার ফেলেও দেখা যেতে পারে। গয়নার রঙ বদলে গেলে বোঝা যাবে সেটি আদৌ সোনা নয়। সোনার উপর ভিনেগার কোনও প্রভাব ফেলে না।
৫. ভিনেগার: কয়েক ফোঁটা ভিনেগার ফেলেও দেখা যেতে পারে। গয়নার রঙ বদলে গেলে বোঝা যাবে সেটি আদৌ সোনা নয়। সোনার উপর ভিনেগার কোনও প্রভাব ফেলে না।
advertisement
advertisement
advertisement