GDP India : করোনা ধাক্কা সামলে রেকর্ড জিডিপি বৃদ্ধি দেশে! মোদির জয়জয়কার গেরুয়া শিবিরে...

Last Updated:
GDP India : ধাক্কা সামলাতে আত্মনির্ভর ভারত (Atma Nirbhar Bharat) প্রকল্প শুরু করার ডাক দেয় নরেন্দ্র মোদি সরকার (PM Narendra Modi)।
1/9
করোনা ধাক্কা সামলে উঠেছে ভারতের অর্থনীতি। ২০২১-২২ অর্থবর্ষের ত্রৈমাসিক রিপোর্ট যা বলছে তা যথেষ্ট আশা জনক বলেই দাবি কেন্দ্রের। ভারতের ত্রৈমাসিক জিডিপি বৃদ্ধি ২০.১ শতাংশ হয়েছে। যা এখনও পর্যন্ত রেকর্ড বলে মনে করা হচ্ছে। করোনা আবহে এই জিডিপি বৃদ্ধি যথেষ্ট আশা দেখাচ্ছে দেশের অর্থনীতিতে এমনই মনে করছেন অর্থনীতিবিদদের একাংশ। ফাইল ছবি ৷
করোনা ধাক্কা সামলে উঠেছে ভারতের অর্থনীতি। ২০২১-২২ অর্থবর্ষের ত্রৈমাসিক রিপোর্ট যা বলছে তা যথেষ্ট আশা জনক বলেই দাবি কেন্দ্রের। ভারতের ত্রৈমাসিক জিডিপি বৃদ্ধি ২০.১ শতাংশ হয়েছে। যা এখনও পর্যন্ত রেকর্ড বলে মনে করা হচ্ছে। করোনা আবহে এই জিডিপি বৃদ্ধি যথেষ্ট আশা দেখাচ্ছে দেশের অর্থনীতিতে এমনই মনে করছেন অর্থনীতিবিদদের একাংশ। ফাইল ছবি ৷
advertisement
2/9
করোনা সংক্রমণের প্রথম ধাক্কায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল দেশের অর্থনীতি। প্রায় তিনমাসের লকডাউনে ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল গোটা দেশে। বৈদেশিক বাণিজ্যও প্রায় বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। কারন করোনার কারণে গোটা বিশ্বেই লকডাউন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। সংক্রমণের আশঙ্কায় রপ্তানি বাণিজ্য বন্ধ করেছিল একাধিক দেশ। যার প্রভাব পড়েছিল ভারতে।
করোনা সংক্রমণের প্রথম ধাক্কায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল দেশের অর্থনীতি। প্রায় তিনমাসের লকডাউনে ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল গোটা দেশে। বৈদেশিক বাণিজ্যও প্রায় বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। কারন করোনার কারণে গোটা বিশ্বেই লকডাউন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। সংক্রমণের আশঙ্কায় রপ্তানি বাণিজ্য বন্ধ করেছিল একাধিক দেশ। যার প্রভাব পড়েছিল ভারতে।
advertisement
3/9
সেই ধাক্কা সামলাতে আত্মনির্ভর ভারত প্রকল্প শুরু করার ডাক দেয় নরেন্দ্র মোদি সরকার। তাতে একাধিক সরকারি ক্ষেত্রের বেসরকারীকরণ করা হয়। রেল, কয়লা খনি, এলআইসির মত একাধিক সংস্থার বেসরকারি করণের কথা ঘোষণা করে কেন্দ্রের মোদি সরকার। তাই নিয়ে বিরোধীদের প্রবল বিক্ষোভের মুখে পড়তে হয়েছে সরকারকে।
সেই ধাক্কা সামলাতে আত্মনির্ভর ভারত প্রকল্প শুরু করার ডাক দেয় নরেন্দ্র মোদি সরকার। তাতে একাধিক সরকারি ক্ষেত্রের বেসরকারীকরণ করা হয়। রেল, কয়লা খনি, এলআইসির মত একাধিক সংস্থার বেসরকারি করণের কথা ঘোষণা করে কেন্দ্রের মোদি সরকার। তাই নিয়ে বিরোধীদের প্রবল বিক্ষোভের মুখে পড়তে হয়েছে সরকারকে।
advertisement
4/9
গত এক বছরে ভারতের ডিজিপি বৃদ্ধি তলানিতে এসে ঠেকেছিল। প্রবল জিনিসের দাম। পেট্রোল-ডিজেলের দাম চরমে উঠেছে। ধাপে ধাপে বেড়েছে রান্নার গ্যাসের দামও। পরিবহণ খরচ বেড়ে যাওয়া দেশের একাধিক পণ্যসামগ্রীর দাম বেড়েছে। যার জেরে বেড়েছে মূদ্রাস্ফীতি। প্রতীকী ছবি ৷
গত এক বছরে ভারতের ডিজিপি বৃদ্ধি তলানিতে এসে ঠেকেছিল। প্রবল জিনিসের দাম। পেট্রোল-ডিজেলের দাম চরমে উঠেছে। ধাপে ধাপে বেড়েছে রান্নার গ্যাসের দামও। পরিবহণ খরচ বেড়ে যাওয়া দেশের একাধিক পণ্যসামগ্রীর দাম বেড়েছে। যার জেরে বেড়েছে মূদ্রাস্ফীতি। প্রতীকী ছবি ৷
advertisement
5/9
নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস। চাল-ডাল-গম-তেলের দাম অগ্নিমূল্য হয়েছে। মধ্য বিত্তের আয়ত্তের বাইরে চলে যাচ্ছে সবজির দামও। তারমধ্যেই ভারতের এই জিডিপি বৃদ্ধির রিপোর্ট নতুন করে অর্থনীতি চাঙ্গা হওয়ার সুখবর এনে দিয়েছে। প্রতীকী ছবি ৷
নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস। চাল-ডাল-গম-তেলের দাম অগ্নিমূল্য হয়েছে। মধ্য বিত্তের আয়ত্তের বাইরে চলে যাচ্ছে সবজির দামও। তারমধ্যেই ভারতের এই জিডিপি বৃদ্ধির রিপোর্ট নতুন করে অর্থনীতি চাঙ্গা হওয়ার সুখবর এনে দিয়েছে। প্রতীকী ছবি ৷
advertisement
6/9
এই নিয়ে পর পর তিনটি ত্রৈমাসিক জিডিপি বৃদ্ধির রিপোর্ট যথেষ্ট আশাজনক হয়েছে। ২০২০-২১ অর্থবর্ষের তৃতীয় ত্রৈমাসিক জিডিপি বৃদ্ধি ছিল ০.৫ শতাংশ। চতুর্থ ত্রৈমাসিক রিপোর্ট ছিল ১.৬ শতাংশ। সেটা ২০২১-২২ অর্থ বর্ষে অনেকটাই বেড়েছে। এপ্রিল থেকে জুন মাসের জিডিপি বৃদ্ধির ত্রৈমাসিক রিপোর্ট গত ২ বছরে রেকর্ড বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদরা। করোনা আবহের থাক্কা সামলে উঠছে ভারত আশাবাদী তাঁরা। প্রতীকী ছবি৷
এই নিয়ে পর পর তিনটি ত্রৈমাসিক জিডিপি বৃদ্ধির রিপোর্ট যথেষ্ট আশাজনক হয়েছে। ২০২০-২১ অর্থবর্ষের তৃতীয় ত্রৈমাসিক জিডিপি বৃদ্ধি ছিল ০.৫ শতাংশ। চতুর্থ ত্রৈমাসিক রিপোর্ট ছিল ১.৬ শতাংশ। সেটা ২০২১-২২ অর্থ বর্ষে অনেকটাই বেড়েছে। এপ্রিল থেকে জুন মাসের জিডিপি বৃদ্ধির ত্রৈমাসিক রিপোর্ট গত ২ বছরে রেকর্ড বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদরা। করোনা আবহের থাক্কা সামলে উঠছে ভারত আশাবাদী তাঁরা। প্রতীকী ছবি৷
advertisement
7/9
আরবিআই প্রথম ত্রৈমািসক জিডিপি বৃদ্ধির ১৮.৫ শতাংশ হতে পারে বলে জানিয়েছিল। কিন্তু জুন মাসে সেই জিডিপি বৃদ্ধির পরিমান ১০.৫ শতাংশ থেকে কমিেয় ৯.৫ শতাংশ হবে বলে দাবি করে। ২০২০-২১ অর্থবর্ষের প্রথমদুটি ত্রৈমাসিক জিডিপি বৃদ্ধি -২৪.৪ শতাংশ এবং -৭.৪ শতাংশ ছিল। করোনার কারণে এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল বলে দাবি করেন অর্থনীতিবিদরা। ২০২১-২২অর্থবর্ষে ভারতের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে। এই ত্রৈমাসিক ডিজিপি বৃদ্ধির রিপোর্টই তার প্রমাণ। প্রতীকী ছবি ৷
আরবিআই প্রথম ত্রৈমািসক জিডিপি বৃদ্ধির ১৮.৫ শতাংশ হতে পারে বলে জানিয়েছিল। কিন্তু জুন মাসে সেই জিডিপি বৃদ্ধির পরিমান ১০.৫ শতাংশ থেকে কমিেয় ৯.৫ শতাংশ হবে বলে দাবি করে। ২০২০-২১ অর্থবর্ষের প্রথমদুটি ত্রৈমাসিক জিডিপি বৃদ্ধি -২৪.৪ শতাংশ এবং -৭.৪ শতাংশ ছিল। করোনার কারণে এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল বলে দাবি করেন অর্থনীতিবিদরা। ২০২১-২২অর্থবর্ষে ভারতের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে। এই ত্রৈমাসিক ডিজিপি বৃদ্ধির রিপোর্টই তার প্রমাণ। প্রতীকী ছবি ৷
advertisement
8/9
অন্যদিকে জিডিপি বৃদ্ধির এই পরিসংখ্যানকে চরম কটাক্ষ করেছেন রাহুল গান্ধি। রাহুলের অভিযোগ, গরিব এবং দুর্বল শ্রেণির মানুষের সম্পদ প্রধানমন্ত্রী ‘বন্ধুদের’ হাতে চলে যাচ্ছে। মোদি সরকার প্রতিশ্রুতি রাখতে পারছে না এবং জ্বালানি তেলের দাম বাড়িয়ে যাচ্ছে। যখন আন্তর্জাতিক বাজারে ব্যারেল পিছু অপরিশোধিত তেলের দাম ৯০-১০০ মার্কিন ডলার ছাড়িয়ে যাবে, তখন পরিস্থিতি হাতের বাইরে বেরিয়ে যাবে।
অন্যদিকে জিডিপি বৃদ্ধির এই পরিসংখ্যানকে চরম কটাক্ষ করেছেন রাহুল গান্ধি। রাহুলের অভিযোগ, গরিব এবং দুর্বল শ্রেণির মানুষের সম্পদ প্রধানমন্ত্রী ‘বন্ধুদের’ হাতে চলে যাচ্ছে। মোদি সরকার প্রতিশ্রুতি রাখতে পারছে না এবং জ্বালানি তেলের দাম বাড়িয়ে যাচ্ছে। যখন আন্তর্জাতিক বাজারে ব্যারেল পিছু অপরিশোধিত তেলের দাম ৯০-১০০ মার্কিন ডলার ছাড়িয়ে যাবে, তখন পরিস্থিতি হাতের বাইরে বেরিয়ে যাবে।
advertisement
9/9
কংগ্রেস এবং বিজেপির আমলে জ্বালানি তেল এবং রান্নার গ্যাসের তুলনা করে রাহুল দাবি করেন, ২০১৪ সালে ইউপিএ সরকারের আমলে ১৪.২ কেজি রান্নার গ্যাসের দাম ছিল ৪১০ টাকা। এখন তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮৮৫ টাকা। ২০১৪ সালে এক লিটার পেট্রল এবং ডিজেলের দাম ছিল যথাক্রমে ৭১.৫ টাকা এবং ৫৭ টাকা। যা এখন বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০১ টাকা এবং ৮৮ টাকা। অথচ ২০১৪ সালে আন্তর্জাতিক বাজারে অপরিশোধিত তেল এবং রান্নার গ্যাসের দাম লাগাতার কমছে বলে দাবি করেন রাহুল।
কংগ্রেস এবং বিজেপির আমলে জ্বালানি তেল এবং রান্নার গ্যাসের তুলনা করে রাহুল দাবি করেন, ২০১৪ সালে ইউপিএ সরকারের আমলে ১৪.২ কেজি রান্নার গ্যাসের দাম ছিল ৪১০ টাকা। এখন তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮৮৫ টাকা। ২০১৪ সালে এক লিটার পেট্রল এবং ডিজেলের দাম ছিল যথাক্রমে ৭১.৫ টাকা এবং ৫৭ টাকা। যা এখন বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০১ টাকা এবং ৮৮ টাকা। অথচ ২০১৪ সালে আন্তর্জাতিক বাজারে অপরিশোধিত তেল এবং রান্নার গ্যাসের দাম লাগাতার কমছে বলে দাবি করেন রাহুল।
advertisement
advertisement
advertisement