LIC-র প্রিমিয়াম দিতে পারছেন না? সারেন্ডার করলে কত টাকা পাওয়া যাবে, দেখে নিন এক নজরে

Last Updated:
পলিসি ম্যাচিওর করলে পলিসি হোল্ডার শর্ত মেনে সমস্ত সুবিধা পান। কিন্তু মাঝপথে তিনি পলিসি সারেন্ডার করে দিলে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা ফেরত পাবেন।
1/8
জীবনের সুরক্ষার জন্য জীবন বিমা করা হয়। কিন্তু তেমন পরিস্থিতি তৈরি হলে পলিসি ‘সারেন্ডার’ করে দেওয়ার সুযোগ দেয় এলআইসি। কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না কখন, কীভাবে পলিসি সারেন্ডার করে দেওয়া যায়।
জীবনের সুরক্ষার জন্য জীবন বিমা করা হয়। কিন্তু তেমন পরিস্থিতি তৈরি হলে পলিসি ‘সারেন্ডার’ করে দেওয়ার সুযোগ দেয় এলআইসি। কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না কখন, কীভাবে পলিসি সারেন্ডার করে দেওয়া যায়।
advertisement
2/8
আসলে পলিসি সারেন্ডার করার অর্থ সোজা কথায় পলিসি বন্ধ করে দেওয়া। সেক্ষেত্রে বিমাকারীকে আর কোনও প্রিমিয়াম দিতে হবে না। কিন্তু এতদিনের দেওয়া প্রিমিয়াম থেকে তিনি কী লাভ পাবেন তা জেনে নেওয়া খুবই প্রয়োজন।
আসলে পলিসি সারেন্ডার করার অর্থ সোজা কথায় পলিসি বন্ধ করে দেওয়া। সেক্ষেত্রে বিমাকারীকে আর কোনও প্রিমিয়াম দিতে হবে না। কিন্তু এতদিনের দেওয়া প্রিমিয়াম থেকে তিনি কী লাভ পাবেন তা জেনে নেওয়া খুবই প্রয়োজন।
advertisement
3/8
সাধারণত পলিসি ক্রয়ের সময়ই নির্দিষ্ট মেয়াদ নির্বাচন করে নেওয়া হয়। পলিসি ম্যাচিওর করলে পলিসি হোল্ডার শর্ত মেনে সমস্ত সুবিধা পান। কিন্তু মাঝপথে তিনি পলিসি সারেন্ডার করে দিলে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা ফেরত পাবেন।
সাধারণত পলিসি ক্রয়ের সময়ই নির্দিষ্ট মেয়াদ নির্বাচন করে নেওয়া হয়। পলিসি ম্যাচিওর করলে পলিসি হোল্ডার শর্ত মেনে সমস্ত সুবিধা পান। কিন্তু মাঝপথে তিনি পলিসি সারেন্ডার করে দিলে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা ফেরত পাবেন।
advertisement
4/8
জেনে নেওয়া যাক বিস্তারিত।  পলিসি সারেন্ডারের সময়সীমা: সাধারণ পলিসি ক্রয়ের পর দুই বা তিন বছরের একটি সময়সীমা দেওয়া হয়। এই সময়ের মধ্যে পলিসি সারেন্ডার করা যায় না। যেমন— সিঙ্গল প্রিমিয়াম প্ল্যানের ক্ষেত্রে একবারে প্রিমিয়াম দিয়ে ফেললে, দ্বিতীয় বছরে তা সারেন্ডার করে দেওয়া যেতে পারে। আবার লিমিটেড বা রেগুলার প্রিমিয়াম প্ল্যানের ক্ষেত্রে ১০ বছর বা তার কম মেয়াদে করা হলে দু’বছর পর্যন্ত সারেন্ডার করা যায় না। এই মেয়াদ ১০ বছরের বেশি হলে সারেন্ডারের সময় তিন বছর পেরোতে পারে।
জেনে নেওয়া যাক বিস্তারিত। পলিসি সারেন্ডারের সময়সীমা: সাধারণ পলিসি ক্রয়ের পর দুই বা তিন বছরের একটি সময়সীমা দেওয়া হয়। এই সময়ের মধ্যে পলিসি সারেন্ডার করা যায় না। যেমন— সিঙ্গল প্রিমিয়াম প্ল্যানের ক্ষেত্রে একবারে প্রিমিয়াম দিয়ে ফেললে, দ্বিতীয় বছরে তা সারেন্ডার করে দেওয়া যেতে পারে। আবার লিমিটেড বা রেগুলার প্রিমিয়াম প্ল্যানের ক্ষেত্রে ১০ বছর বা তার কম মেয়াদে করা হলে দু’বছর পর্যন্ত সারেন্ডার করা যায় না। এই মেয়াদ ১০ বছরের বেশি হলে সারেন্ডারের সময় তিন বছর পেরোতে পারে।
advertisement
5/8
প্রাপ্য অর্থ: পলিসির মেয়াদ পূরণ করতে না পারলে অনেক কম টাকাই হাতে পাওয়া যাবে। তাছাড়া সারেন্ডার ভ্যালুর সঙ্গে কোনও ভাবেই বোনাস, অ্যাড-অন পাওয়া যায় না। এমনকী করছাড়ের সুবিধাও মেলে না।
প্রাপ্য অর্থ: পলিসির মেয়াদ পূরণ করতে না পারলে অনেক কম টাকাই হাতে পাওয়া যাবে। তাছাড়া সারেন্ডার ভ্যালুর সঙ্গে কোনও ভাবেই বোনাস, অ্যাড-অন পাওয়া যায় না। এমনকী করছাড়ের সুবিধাও মেলে না।
advertisement
6/8
স্পেশ্যাল সারেন্ডার ভ্যালু: এতে GVS-এর থেকে বেশি দর পাওয়া যেতে পারে। তবে এটি নির্ভর করে সংস্থার লাভের উপর।
স্পেশ্যাল সারেন্ডার ভ্যালু: এতে GVS-এর থেকে বেশি দর পাওয়া যেতে পারে। তবে এটি নির্ভর করে সংস্থার লাভের উপর।
advertisement
7/8
কীভাবে পলিসি সারেন্ডার করা যাবে— নিকটবর্তী এলআইসি ব্রাঞ্চে গিয়ে যোগাযোগ করতে হবে অথবা এলআইসির অফিসিয়াল পেজে লগ-ইন করতে হবে। সেখান থেকে সংগ্রহ করতে হবে ‘সারেন্ডার ডিসচার্জ ভাউচার’ অথবা এলআইসির ৫০৭৪ নম্বর ফর্ম। ফর্ম ফিল-আপ করে উপযুক্ত নথি-সহ জমা দিতে হবে। আবেদন গ্রাহ্য হলে গ্রাহকের রেজিস্টার্ড ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে টাকা পৌঁছে যাবে।
কীভাবে পলিসি সারেন্ডার করা যাবে— নিকটবর্তী এলআইসি ব্রাঞ্চে গিয়ে যোগাযোগ করতে হবে অথবা এলআইসির অফিসিয়াল পেজে লগ-ইন করতে হবে। সেখান থেকে সংগ্রহ করতে হবে ‘সারেন্ডার ডিসচার্জ ভাউচার’ অথবা এলআইসির ৫০৭৪ নম্বর ফর্ম। ফর্ম ফিল-আপ করে উপযুক্ত নথি-সহ জমা দিতে হবে। আবেদন গ্রাহ্য হলে গ্রাহকের রেজিস্টার্ড ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে টাকা পৌঁছে যাবে।
advertisement
8/8
প্রয়োজনীয় নথি: পলিসি সারেন্ডার করার জন্য অবশ্যই লাগবে কিছু নথি— ১. পলিসির আসল কাগজ ২. ৫০৭৪ নম্বর ফর্মের প্রিন্ট-আউট ৩. রেজিস্টার্ড ব্যাঙ্কের একটি ক্যানসেল্ড চেক ৪. ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের বিবরণ ৫. LIC NEFT ম্যান্ডেট ফর্ম ৬. একটি হাতে লেখা আবেদন পত্র
প্রয়োজনীয় নথি: পলিসি সারেন্ডার করার জন্য অবশ্যই লাগবে কিছু নথি— ১. পলিসির আসল কাগজ ২. ৫০৭৪ নম্বর ফর্মের প্রিন্ট-আউট ৩. রেজিস্টার্ড ব্যাঙ্কের একটি ক্যানসেল্ড চেক ৪. ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের বিবরণ ৫. LIC NEFT ম্যান্ডেট ফর্ম ৬. একটি হাতে লেখা আবেদন পত্র
advertisement
advertisement
advertisement