ePassport: ভারতীয় ই-পাসপোর্ট আসলে কী? বর্তমান পাসপোর্ট হোল্ডারদের কি এখনই চিপ-ভিত্তিক এই নতুন পাসপোর্ট নিতেই হবে? জেনে নিন সমস্ত প্রশ্নের উত্তর
- Published by:Siddhartha Sarkar
- news18 bangla
Last Updated:
What is Indian ePassport: ইতিমধ্যেই ই-পাসপোর্ট চালু করেছে ভারত সরকার। পেপার এবং ইলেকট্রনিক পাসপোর্টের সম্মিলিত ভার্সনের পাসপোর্ট এটি। এর মধ্যে RFID চিপ এবং অ্যান্টেনা এম্বেড করা থাকবে। দেশের অন্যান্য শহরেও ধীরে ধীরে এই প্রজেক্ট রোল আউট করা শুরু করবে।
ইতিমধ্যেই ই-পাসপোর্ট চালু করেছে ভারত সরকার। পেপার এবং ইলেকট্রনিক পাসপোর্টের সম্মিলিত ভার্সনের পাসপোর্ট এটি। এর মধ্যে RFID চিপ এবং অ্যান্টেনা এম্বেড করা থাকবে। দেশের অন্যান্য শহরেও ধীরে ধীরে এই প্রজেক্ট রোল আউট করা শুরু করবে। ওই চিপ পাসপোর্ট হোল্ডারের ব্যক্তিগত এবং বায়োমেট্রিক ডেটা নিরাপদে সংরক্ষণ করে রাখে। আর বাইরে থেকেও দেখে ই-পাসপোর্ট বোঝা সম্ভব। কারণ এ ক্ষেত্রে সামনের কভারে থাকবে একটি ছোট্ট সোনালি রঙের প্রতীক। (Representative Image)
advertisement
আর এই রোল আউটের মাধ্যমে ভারতও সেই তালিকায় উঠে এল, যেখানে ১২০টিরও বেশি দেশ এই প্রকল্প রোল আউট করেছে। বায়োমেট্রিক ই-পাসপোর্ট যে দেশগুলি জারি করেছে, তার মধ্যে অন্যতম হল - মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, ফ্রান্স, জাপান এবং অস্ট্রেলিয়া। এই পদক্ষেপ ভারতকে ICAO আন্তর্জাতিক মানদণ্ডের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ করে। আন্তর্জাতিক ভ্রমণের ক্ষেত্রে জাতীয় নিরাপত্তা উন্নত করার জন্যই মূলত এই বড়সড় পদক্ষেপ। (Photo: News18 Gujarati)
advertisement
advertisement
advertisement
আন্তর্জাতিক মানদণ্ডের সম্মতি: ICAO Document 9303 নির্দেশিকা অনুযায়ী, ই-পাসপোর্ট যা যা ব্যবহার করে, তা নিম্নলিখিত:১. বেসিক অ্যাক্সেস কন্ট্রোল (বিএসি): অথোরাইজড স্ক্যানিং ডিভাইসগুলিতে চিপ অ্যাক্সেসের সীমাবদ্ধতা। ২. প্যাসিভ অথেন্টিকেশন (পিএ): সংরক্ষিত ডেটা যাচাই করে এবং অবৈধ কোনও কাজ বা জালিয়াতি চিহ্নিত করে। ৩. এক্সটেন্টেড অ্যাক্সেস কন্ট্রোল (ইএসি): ফিঙ্গারপ্রিন্টের মতো সংবেদনশীল বায়োমেট্রিক তথ্যের জন্য অতিরিক্ত নিরাপত্তা প্রদান করে। (Photo: News18 Gujarati)
advertisement
অভিবাসনে সুবিধা: ই-পাসপোর্টের মাধ্যমে বায়োমেট্রিক ভেরিফিকেশন অটোমেটেড এবং কন্ট্যাক্টলেস পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা সম্ভব। যা উল্লেখযোগ্য ভাবে অপেক্ষার সময় কমায়। আর ভ্রমণের অভিজ্ঞতাও সুন্দর হয়। আন্তর্জাতিক মানদণ্ডের সম্মতি: ICAO Document 9303 নির্দেশিকা অনুযায়ী, ই-পাসপোর্ট যা যা ব্যবহার করে, তা নিম্নলিখিত:১. বেসিক অ্যাক্সেস কন্ট্রোল (বিএসি): অথোরাইজড স্ক্যানিং ডিভাইসগুলিতে চিপ অ্যাক্সেসের সীমাবদ্ধতা। ২. প্যাসিভ অথেন্টিকেশন (পিএ): সংরক্ষিত ডেটা যাচাই করে এবং অবৈধ কোনও কাজ বা জালিয়াতি চিহ্নিত করে। ৩. এক্সটেন্টেড অ্যাক্সেস কন্ট্রোল (ইএসি): ফিঙ্গারপ্রিন্টের মতো সংবেদনশীল বায়োমেট্রিক তথ্যের জন্য অতিরিক্ত নিরাপত্তা প্রদান করে। (Photo: News18 Gujarati)
advertisement
advertisement
প্রতারণা প্রতিরোধ: জাল পাসপোর্ট তৈরি কিংবা পাসপোর্ট নিয়ে অবৈধ কাজ করা কঠিন। সৌজন্যে উন্নত নিরাপত্তা ফিচার। আন্তর্জাতিক মানদণ্ডের সম্মতি: ICAO Document 9303 নির্দেশিকা অনুযায়ী, ই-পাসপোর্ট যা যা ব্যবহার করে, তা নিম্নলিখিত:১. বেসিক অ্যাক্সেস কন্ট্রোল (বিএসি): অথোরাইজড স্ক্যানিং ডিভাইসগুলিতে চিপ অ্যাক্সেসের সীমাবদ্ধতা। ২. প্যাসিভ অথেন্টিকেশন (পিএ): সংরক্ষিত ডেটা যাচাই করে এবং অবৈধ কোনও কাজ বা জালিয়াতি চিহ্নিত করে। ৩. এক্সটেন্টেড অ্যাক্সেস কন্ট্রোল (ইএসি): ফিঙ্গারপ্রিন্টের মতো সংবেদনশীল বায়োমেট্রিক তথ্যের জন্য অতিরিক্ত নিরাপত্তা প্রদান করে। (Photo: News18 Gujarati)
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
পুরনো পাসপোর্ট আপগ্রেড করার প্রয়োজন আছে কি? ভারত সরকার দ্বারা জারি করা পুরনো পাসপোর্ট থাকলে তা ই-পাসপোর্টে রূপান্তরিত করার কোনও প্রয়োজন নেই। ট্র্যাডিশনাল পাসপোর্টগুলি অবশ্য মেয়াদ শেষ হওয়ার দিন পর্যন্ত বৈধ থাকবে। এরপরে কিন্তু হোল্ডারকে ই-পাসপোর্টে আপগ্রেড করতে হবে। তবে তা অবিলম্বে আপগ্রেড করার ক্ষেত্রে কোনও রকম বাধ্যবাধকতা নেই। প্রত্যেকটা পাসপোর্ট অফিস প্রযুক্তিগত ভাবে প্রস্তুত হলে ধীরে ধীরে ই-পাসপোর্ট দেওয়া হবে। দেশের সমস্ত পাসপোর্ট অফিসে এই পর্যায়ক্রমিক রোল আউট হতে কয়েক মাস সময় লেগে যাবে। (Photo: News18 Gujarati)