Big Fall In Gold Price: সোনার দামে কি সত্যিই বড়সড় পতন আসবে? পরিসংখ্যান কী বলছে জেনে নিন

Last Updated:
Big Fall In Gold Price: সোনার দামে কি সত্যিই বড়সড় পতন আসতে চলেছে? সাম্প্রতিক বাজার পরিসংখ্যান বলছে এমন সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। বিনিয়োগের আগে জেনে নিন সোনার বর্তমান ট্রেন্ড ও ভবিষ্যৎ দামের পূর্বাভাস।
1/5
মধ্যবিত্ত তেমনটাই সব সময়ে আশা করে থাকে! একটাই তার চাওয়া- কখন সোনার দাম কমবে! বিনিয়োগের দিক থেকে দাম পড়াটা অনেকে অশুভ লক্ষণ বলে হাঁ-হাঁ করে উঠতেই পারেন! কিন্তু, মধ্যবিত্ত কেবল স্বস্তি খোঁজে। যে স্বস্তি দিতে এবার সরকারি তরফেও কম দামের ৯ ক্যারাটের নতুন সোনার গয়না চালু করার কথা বিবেচনা করা হয়েছে। কিন্তু, সেটা সঠিক সমাধান নয়। সোনার দরের জগতে তাই কী ঘটতে চলেছে, সে সম্পর্কে ওয়াকিবহাল থাকতেই হবে।
মধ্যবিত্ত তেমনটাই সব সময়ে আশা করে থাকে! একটাই তার চাওয়া- কখন সোনার দাম কমবে! বিনিয়োগের দিক থেকে দাম পড়াটা অনেকে অশুভ লক্ষণ বলে হাঁ-হাঁ করে উঠতেই পারেন! কিন্তু, মধ্যবিত্ত কেবল স্বস্তি খোঁজে। যে স্বস্তি দিতে এবার সরকারি তরফেও কম দামের ৯ ক্যারাটের নতুন সোনার গয়না চালু করার কথা বিবেচনা করা হয়েছে। কিন্তু, সেটা সঠিক সমাধান নয়। সোনার দরের জগতে তাই কী ঘটতে চলেছে, সে সম্পর্কে ওয়াকিবহাল থাকতেই হবে।
advertisement
2/5
কেন না, বিনিয়োগের জগতে সোনাকে নিরাপদ আশ্রয়স্থল বলা হয়। এর অর্থ হল, যখনই বিশ্বে কোনও সঙ্কট দেখা দেয়, বিনিয়োগকারীরা সর্বত্র থেকে তাঁদের অর্থ তুলে সোনায় বিনিয়োগ করতে শুরু করে দেন, যার কারণে সোনার দাম আবার বাড়তে শুরু করে। অন্য দিকে, গত তিন বছর ধরে কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কগুলোর সোনা কেনার ক্ষেত্রে মন্দা দেখা দিয়েছে। ২০২২ সাল থেকে সোনার দাম বাড়ছে। এর সর্বোচ্চ চাহিদা কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কগুলি থেকেই মূলত আসে।
কেন না, বিনিয়োগের জগতে সোনাকে নিরাপদ আশ্রয়স্থল বলা হয়। এর অর্থ হল, যখনই বিশ্বে কোনও সঙ্কট দেখা দেয়, বিনিয়োগকারীরা সর্বত্র থেকে তাঁদের অর্থ তুলে সোনায় বিনিয়োগ করতে শুরু করে দেন, যার কারণে সোনার দাম আবার বাড়তে শুরু করে। অন্য দিকে, গত তিন বছর ধরে কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কগুলোর সোনা কেনার ক্ষেত্রে মন্দা দেখা দিয়েছে। ২০২২ সাল থেকে সোনার দাম বাড়ছে। এর সর্বোচ্চ চাহিদা কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কগুলি থেকেই মূলত আসে।
advertisement
3/5
ফিনান্সিয়াল এক্সপ্রেসে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিলের তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বজুড়ে কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কগুলো ২০২২ সালে ১,০৮২ টন, ২০২৩ সালে ১,০৩৭ টন এবং ২০২৪ সালে রেকর্ড ১,১৮০ টন সোনা কিনেছে, যেখানে ২০২০ এবং ২০২১ সালে এই সংখ্যাটি মিলিতভাবে ১,০০০ টনেরও কম ছিল, যা স্পষ্টভাবে দেখায় যে গত তিন বছরে কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কগুলোর সোনা কেনার ক্ষেত্রে নীতি কমতির দিকে গিয়েছে। তথ্য থেকে এটাও স্পষ্ট যে কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কগুলো সোনা কেনা শুরু করার সঙ্গে সঙ্গে এর চাহিদা বাড়তে থাকে এবং দামও দ্রুত লাফিয়ে বাড়তে থাকে।
ফিনান্সিয়াল এক্সপ্রেসে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিলের তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বজুড়ে কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কগুলো ২০২২ সালে ১,০৮২ টন, ২০২৩ সালে ১,০৩৭ টন এবং ২০২৪ সালে রেকর্ড ১,১৮০ টন সোনা কিনেছে, যেখানে ২০২০ এবং ২০২১ সালে এই সংখ্যাটি মিলিতভাবে ১,০০০ টনেরও কম ছিল, যা স্পষ্টভাবে দেখায় যে গত তিন বছরে কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কগুলোর সোনা কেনার ক্ষেত্রে নীতি কমতির দিকে গিয়েছে। তথ্য থেকে এটাও স্পষ্ট যে কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কগুলো সোনা কেনা শুরু করার সঙ্গে সঙ্গে এর চাহিদা বাড়তে থাকে এবং দামও দ্রুত লাফিয়ে বাড়তে থাকে।
advertisement
4/5
কিন্তু এখন সোনা কেনার ক্ষেত্রে ধীরগতি দেখাচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কগুলো! ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিলের (ডব্লিউজিসি) তথ্য অনুসারে, কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কগুলো তিন মাসের মধ্যে ১৬৬.৫ টন সোনা কিনেছে, যা প্রথম প্রান্তিকের তুলনায় এক-তৃতীয়াংশ কম, যা বছরের প্রথমার্ধে কেনাকাটা ২০২২ সালের পর সর্বনিম্ন। কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কগুলোর চাহিদা এখন ২০২৫ সালের মধ্যে প্রায় ৮১৫ টন হবে বলে অনুমান করা হচ্ছে।
কিন্তু এখন সোনা কেনার ক্ষেত্রে ধীরগতি দেখাচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কগুলো! ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিলের (ডব্লিউজিসি) তথ্য অনুসারে, কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কগুলো তিন মাসের মধ্যে ১৬৬.৫ টন সোনা কিনেছে, যা প্রথম প্রান্তিকের তুলনায় এক-তৃতীয়াংশ কম, যা বছরের প্রথমার্ধে কেনাকাটা ২০২২ সালের পর সর্বনিম্ন। কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কগুলোর চাহিদা এখন ২০২৫ সালের মধ্যে প্রায় ৮১৫ টন হবে বলে অনুমান করা হচ্ছে।
advertisement
5/5
ভারতেও সোনার চাহিদার পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে! যদিও কিছু বিশেষজ্ঞ মনে করেন যে সোনা এখনও একটি আকর্ষণীয় বিনিয়োগ। ব্যাঙ্ক অফ আমেরিকা অনুমান করেছে যে মার্কিন অর্থনীতি দুর্বল হলে অথবা ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্ক নীতি ডলারকে আরও দুর্বল করলে ২০২৫ সালে সোনার দাম ৪,০০০ ডলারে পৌঁছতে পারে। ভারতেও সোনার চাহিদা প্রভাবিত হচ্ছে। এমনকি বিবাহ এবং উৎসবের মরশুমেও উচ্চ মূল্যের কারণে মানুষ কম সোনা কিনছে। ২০২৪ সালে ভারত ৬৩.৩ বিলিয়ন ডলার মূল্যের সোনা আমদানি করেছিল, যা গত বছরের তুলনায় ৩৯ শতাংশ বেশি।
ভারতেও সোনার চাহিদার পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে! যদিও কিছু বিশেষজ্ঞ মনে করেন যে সোনা এখনও একটি আকর্ষণীয় বিনিয়োগ। ব্যাঙ্ক অফ আমেরিকা অনুমান করেছে যে মার্কিন অর্থনীতি দুর্বল হলে অথবা ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্ক নীতি ডলারকে আরও দুর্বল করলে ২০২৫ সালে সোনার দাম ৪,০০০ ডলারে পৌঁছতে পারে। ভারতেও সোনার চাহিদা প্রভাবিত হচ্ছে। এমনকি বিবাহ এবং উৎসবের মরশুমেও উচ্চ মূল্যের কারণে মানুষ কম সোনা কিনছে। ২০২৪ সালে ভারত ৬৩.৩ বিলিয়ন ডলার মূল্যের সোনা আমদানি করেছিল, যা গত বছরের তুলনায় ৩৯ শতাংশ বেশি।
advertisement
advertisement
advertisement