মৃত্যুর পর ক্রেডিট কার্ডের ঋণ কে শোধ করবে: আর্থিক বিশেষজ্ঞরা বলেন, মৃত্যুর আগে জীবিত পত্নী এবং উত্তরাধিকারীদের মধ্যে সম্পদ বিতরণের আগে ঋণ শোধ করতে হবে। সোজা কথায়, উইল করার আগে ধারবাকি মেটানোই ভাল। কারণ কোনও ব্যক্তির মৃত্যুর পর ‘এস্টেট’ থাকা ধার শোধ করাই নিয়ম। ‘এস্টেট’ হল মৃত ব্যক্তির সমস্ত সম্পদের সমষ্টি। এস্টেটের নির্বাহক বকেয়া ঋণ পরিশোধ করতে এস্টেটের সম্পদ ব্যবহার করেন।
এখন যদি সম্পদের চেয়ে ঋণ বেশি থাকে? এর অর্থ এস্টেট দেউলিয়া হয়ে গিয়েছে। এই ক্ষেত্রে পরিবারের সদস্যদের ক্রেডিট কার্ডের ঋণ পরিশোধ করতে হবে কি না তা কয়েকটি বিষয়ের উপর নির্ভর করে। ক্রেডিট কার্ডের ব্যালেন্স পরিশোধের জন্য প্রাথমিক অ্যাকাউন্ট হোল্ডার চূড়ান্তভাবে দায়ী। আর যৌথ অ্যাকাউন্ট হোল্ডাররা ক্রেডিট কার্ডের জন্য একত্রে কো-সাইনার বা সহ-ঋণগ্রহীতা হিসেবে আবেদন করে; ক্রেডিট কার্ড কোম্পানি ক্রেডিট ইস্যু করার সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় উভয় আবেদনকারীদের ক্রেডিট রিপোর্ট পরীক্ষা করে। উভয় অ্যাকাউন্ট হোল্ডার ক্রেডিট কার্ড ব্যালেন্স পরিশোধের জন্য সমানভাবে দায়ী।
মাথায় রাখতে হবে, সাধারণত মৃত ব্যক্তির ঋণ পরিশোধ করার জন্য অন্য কারও প্রয়োজন হয় না, যদি না সেটা ‘শেয়ারড ডেবট’ হয়। সে ক্ষেত্রে ধার শোধের দায় ঘাড়ে এসে পড়বে। যেমন ক) যৌথ অ্যাকাউন্ট হলে খ) সহ-স্বাক্ষরকারী হিসেবে টাকা ধার করলে গ) যদি স্ত্রী জীবিত থাকে এবং কেউ কমিউনিটি প্রপার্টি স্টেট-এ বাস করেন যেখানে স্বামী/স্ত্রী কিছু বৈবাহিক ঋণের দায়িত্ব ভাগ করেন নেন।
মাথায় রাখতে হবে, সাধারণত মৃত ব্যক্তির ঋণ পরিশোধ করার জন্য অন্য কারও প্রয়োজন হয় না, যদি না সেটা ‘শেয়ারড ডেবট’ হয়। সে ক্ষেত্রে ধার শোধের দায় ঘাড়ে এসে পড়বে। যেমন ক) যৌথ অ্যাকাউন্ট হলে খ) সহ-স্বাক্ষরকারী হিসেবে টাকা ধার করলে গ) যদি স্ত্রী জীবিত থাকে এবং কেউ কমিউনিটি প্রপার্টি স্টেট-এ বাস করেন যেখানে স্বামী/স্ত্রী কিছু বৈবাহিক ঋণের দায়িত্ব ভাগ করেন নেন।