Anubrata Mondal: মুদিখানার দোকান থেকে কীভাবে হয়ে উঠলেন বীরভূমের শেষ কথা, অনুব্রত মণ্ডলের উত্থান কাহিনি
Last Updated:
Anubrata Mondal Arrest: বাড়ি বীরভূমের নানুরের হাট সেরান্দি গ্রামে। অনুব্রত মণ্ডলরা তিন ভাই। যাদের মধ্যে তিনি হলেন মেজ ভাই। অষ্টম শ্রেণী পাস করার পর তিনি তার বাবার মুদিখানার দোকান চালানোর দায়িত্ব নেন।
advertisement
বর্তমানে অনুব্রত মণ্ডল বোলপুরের ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের নিচু পট্টির বাসিন্দা হলেও তার আসল বাড়ি বীরভূমের নানুরের হাট সেরান্দি গ্রামে। অনুব্রত মণ্ডলরা তিন ভাই। যাদের মধ্যে তিনি হলেন মেজ ভাই। অষ্টম শ্রেণী পাস করার পর তিনি তার বাবার মুদিখানার দোকান চালানোর দায়িত্ব নেন। মুদিখানার দোকান চালানোর পাশাপাশি তাদের যে একটি গ্রিলের কারখানা ছিল সেটিও তিনি সামলাতেন। রাজনীতির সঙ্গে তিনি যুক্ত থাকলেও নানুরের সুঁচপুরের ঘটনায় তার একাধিক পদক্ষেপ নজর কাড়ে তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের।
advertisement
অনুব্রত মণ্ডল যখন জাতীয় কংগ্রেস করতেন সেই সময় কংগ্রেসের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। দলীয় কাজে বীরভূমে এসে অনুব্রত মণ্ডল এবং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পরিচয় হয়। পাশাপাশি তখন থেকেই ডাকাবুকো স্বভাবের জন্য অনুব্রত মণ্ডল আলাদাভাবে নজর কেড়েছিলেন জেলা তথা রাজ্য নেতৃত্বের। পরে অনুব্রত মণ্ডল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আস্থা লাভ করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আপ্ত সহায়ক গৌতম বসুর মাধ্যমে। ধীরে ধীরে এই অনুব্রত মণ্ডলই পরিণত হন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আদরের কেষ্টতে।
advertisement
১৯৯৮ সালে জাতীয় কংগ্রেস ভেঙে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তৃণমূল কংগ্রেস প্রতিষ্ঠা করলে বীরভূম জেলা তৃণমূল সভাপতি হন প্রয়াত চিকিৎসক সুশোভন বন্দ্যোপাধ্যায়। পাশাপাশি জেলা যুব তৃণমূল সভাপতি দায়িত্ব পান অনুব্রত মণ্ডল। ২০০১ সালে সূঁচপুর ঘটনায় আলাদাভাবে নজর কাড়া অনুব্রত মণ্ডল ২০০৩ সালের পর তৃণমূলের জেলা সভাপতির দায়িত্ব পান। সেই সময় দলের সঙ্গে মতবিরোধ তৈরি হলে সুশোভন বন্দ্যোপাধ্যায় তৃণমূল ছেড়ে দেন।
advertisement
advertisement