WhatsApp স্ক্যামারদের নজরে আপনার অ্যাকাউন্ট: বিপদ কোথায়? পরিত্রাণের পথই বা কী?
- Published by:Ananya Chakraborty
- news18 bangla
Last Updated:
WhatsApp Scam: স্ক্যামাররা OTP পাঠিয়ে যে কোনও ব্যবহারকারীর অ্যাকাউন্ট দখল করার চেষ্টা করছে
advertisement
1/7

বর্তমান পৃথিবীতে WhatsApp একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় ইনস্ট্যান্ট মেসেজিং অ্যাপ। Meta অধীনস্থ এই অ্যাপ প্রতিদিনের যোগাযোগ ব্যবস্থাকে আরও সহজ করে তুলেছে। সেই সঙ্গে বাড়ছে ফাইল শেয়ারিংও। আর এই ক্রমবর্ধমান জনপ্রিয়তা থেকেই Whatsapp-এ বাড়ছে হ্যাকার এবং স্ক্যামারদের দৌরাত্ম্য।
advertisement
2/7
সম্প্রতি একটি WhatsApp OTP স্ক্যাম (scam) প্রত্যক্ষ করা গিয়েছে। জানা গিয়েছে, স্ক্যামাররা OTP পাঠিয়ে যে কোনও ব্যবহারকারীর অ্যাকাউন্ট দখল করার চেষ্টা করছে। একটি সাইবার সিকিওরিটি (Cybersecurity) সংস্থার তরফে দাবি করা হয়েছে, এ ধরনের জালিয়াতি ঘটিয়ে স্ক্যামাররা বিভিন্ন মানুষের WhatsApp হাইজ্যাক করছে।
advertisement
3/7
ওই সংস্থার তরফে রাহুল শশি (Rahul Sasi) একটি সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে জানিয়েছেন, হানাদাররা ফোন করে এয়ারটেল বা জিও গ্রাহকদের বাধ্য করে **67*<10 digit mobile number> or *405*<10 digit mobile number> ফোন করতে। এতে কল ফরওয়ার্ডিং ফিচার চালু হয়ে যায়।
advertisement
4/7
আর একবার এটা হয়ে গেলে ওই নম্বরের ভিত্তিতে WhatsApp চালু করে দিতে পারে হ্যাকাররা। তারপর OTP পাঠিয়ে দেওয়া হয় ভয়েস কলের মাধ্যমে। এই ফোন কলটিতে যখন গ্রাহক ব্যস্ত থাকেন তখনই ওই ফরওয়ার্ডিংয়ের মাধ্যমে নিজেদের ডিভাইসে Whatsapp খুলে ফেলে হ্যাকাররা।
advertisement
5/7
তবে, WhatsApp হাইজ্যাক করার ঘটনা এটাই প্রথম নয়। গত বছরও এ ঘটনা ঘটেছে। স্ক্যামাররা SMS-এর মাধ্যমে WhatsApp OTP পাঠিয়ে কেলেঙ্কারি ঘটিয়েছিলে। সে বার হ্যাকাররা মেসেজে OTP পাঠিয়ে দাবি করেছিল এই OTP অন্য একটি নম্বরে না ফরওয়ার্ড করলে Whatsapp অ্যাকাউন্ট ডিঅ্যাক্টিভেট হয়ে যাবে।
advertisement
6/7
গোটা বিশ্বেই এই ধরনের জালিয়াতির ঘটনা ঘটছে বলে জানা গিয়েছে। আসলে নতুন কোনও ডিভাইসে WhatsApp খুলতে গেলে একটি অথেন্টিকেশন (authentication)-এর প্রয়োজন হয়। তখন ৬ ডিজিটের ভেরিফিকেশন কোড পাঠান হয় রেজিস্টার্ড মোবাইল নম্বরে। এমনকী ভয়েস কলের মাধ্যমেও এই OTP পাওয়া যেতে পারে।
advertisement
7/7
ফলে ব্যবহারকারীদের খুবই সতর্ক থাকতে নির্দেশ দিয়েছে Whatsapp। কারও সঙ্গে OTP or verification code শেয়ার না করার পরামর্শও দেওয়া হয়েছে। যদি অকারণে কোনও ব্যক্তির কাছে কোনও OTP আসে, তা হলে কোনও উত্তর দেওয়ার বা দরকার নেই। ওই OTP কোথাও দেওয়ার দরকার নেই। এমন কোনও OTP আসার পর পরই একটি ফোনও আসতে পারে। সতর্ক থাকতে হবে।