অ্যামাজন, ফ্লিপকার্ট-এর মতো সংস্থায় বিক্রি হচ্ছে 'নকল' জিনিস ! সমীক্ষায় প্রকাশ্যে এল তথ্য
Last Updated:
advertisement
1/6

একটা সময় ছিল যখন মানুষে রাস্তায় 'উইন্ডো শপিং', 'শপিং' করত! এখন সেটা গিয়ে দাঁড়িয়েছে মোবাইল বা ট্যাব-এর স্ক্রিনে! সারাক্ষণ মোবাইল, ট্যাব-এ খুটখুট...! চলছে কেনাকাটা! অনলাইন শপিং ছাড়া একটা দিনও কেমন জানি ফিকে! Photo Source: Collected
advertisement
2/6
সারাক্ষণ স্ন্যাপডিল, ফ্লিপকার্ট, অ্যামাজন-এর মতো সাইটে ঘোরাফেরা চলছে! কিন্তু জানেন কী, ই-কমার্স সাইটগুলিতে যে জিনিস বিক্রি হয় তার মধ্যে ২০ শতাংশ জিনিসই জালি ! এমনটাই দাবি, ‘লোকাল সার্কেল’ নামে একটি সংস্থার Photo Source: Collected
advertisement
3/6
সংস্থার দাবি, তাদের সমীক্ষায় ৩০ হাজার ক্রেতাকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল-- তাঁরা আমাজন, ফ্লিপকার্টের মতো ই-কমার্স সংস্থার থেকে গত ছ’মাসে কোনও ভুয়ো দ্রব্য পেয়েছেন কি না? তাঁদের উত্তর থেকেই সংস্থা এই উপসংহারে পৌঁছেছে! Photo Source: Collected
advertisement
4/6
ওই সমীক্ষার দাবি ৩৭ শতাংশের অভিযোগ, স্ন্যাপডিলের থেকেই তাঁরা বেশি জালি জিনিস পেয়েছেন। ২২ শতাংশ ফ্লিপকার্ট, ২১ শতাংশ পেটিএম মল ও ২০ শতাংশ বলেছেন অ্যামাজন থেকে তাঁরা নকল জিনিস পেয়েছেন। Photo Source: Collected
advertisement
5/6
প্রায় ৩৫ শতাংশ ক্রেতাদের দাবি, পারফিউম, খেলাধুলোর সরঞ্জাম, ব্যাগ ও কসমেটিক্স-এর ক্ষেত্রেই নাকি সবথেকে বেশি জাল দ্রব্য পাঠায় ই-কমার্স সংস্থাগুলি। Photo Source: Collected
advertisement
6/6
তবে, এই সমীক্ষার বিরুদ্ধে গিয়ে ই-কমার্স কোম্পানিগুলি জানায়, ভুয়ো জিনিস বিক্রি বন্ধ করার জন্য তাদের কড়া নীতি রয়েছে। আর এরকম ঘটনা ঘটলে ক্রেতাদের টাকা ফিরিয়েও দেয় তারা। যারা জাল জিনিস পাঠায়, সেই সব কোম্পানিগুলিকে কালো তালিকাভুক্তও করা হয়। Photo Source: Collected