Microwave: রান্নাঘরের কোথায় মাইক্রোওয়েভ রেখেছেন? ভুল হচ্ছে না তো? যে কোনও সময় বড় বিপদ ঘটতে পারে

*রান্নাঘরের চেহারা আমূল বদলে গিয়েছে গত কয়েক বছরে। নিতান্তই স্মার্ট হয়ে উঠছে হেঁসেল। পাল্লা দিয়ে কমেছে তার পরিসর। নানা রকম বৈদ্যুতীন যন্ত্র কোথায় রাখা হবে, তার পরিকল্পনা করতেই কেটে যায় অনেকটা সময়। সংগৃহীত ছবি। 

*ঠিক যেমন মাইক্রোওয়েভ। রান্নাঘরের বন্ধু এই যন্ত্রটি ঠিক কোনখানে রাখলে সব থেকে সুবিধা তা নির্ধারণ করা কঠিন। অনেকেই রেফ্রিজারেটরের মাথায় মাইক্রোওয়েভ রাখেন। কিন্তু এটা কি আদৌ ঠিক কাজ হচ্ছে? সংগৃহীত ছবি। 

*আসলে ফ্রিজের মাথায় মাইক্রোওয়েভ রাখা খুব বুদ্ধিমানের কাজ নয়। এর থেকে নানা রকম সমস্যা হতে পারে। সংগৃহীত ছবি। 

*বিদ্যুত পরিবহণ: একই সকেটে মাইক্রোওয়েভ এবং ফ্রিজ ব্যবহার করতে গেলে এইদিকে নজর রাখতে হবে। সাধারণত ফ্রিজ ১০০-২০০ ওয়াট বিদ্যুৎ ব্যবহার করে। সংগৃহীত ছবি। 

*তবে এই পরিমাণ বাড়তে পারে ফ্রিজের আকার, মডেলের উপর। আবার মাইক্রোওয়েভ ব্যবহার করে ৮০০-১০০০ ওয়াট বিদ্যুৎ। সাধারণ সকেট ১৩০০-২০০০ ওয়াট পরিবহণে সক্ষম। ফলে একই সঙ্গে এতটা চাপ নিতে পারবে কিনা দেখে নিতে হবে। সংগৃহীত ছবি। 

*ওজন: ফ্রিজ কতটা ভার বহন করতে সক্ষম সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে। সাধারণত ফ্রিজ ২৭.২ কিলোগ্রাম মতো ওজন বহন করতে পারে। সেক্ষেত্রে ছোট মাইক্রোওয়েভ রাখা যেতে পারে। তবে সবই কেনার আগে ভেবে নিতে হবে। সংগৃহীত ছবি। 

*উচ্চতা: এ ক্ষেত্রে ফ্রিজ এবং মাইক্রোওয়েভের সঙ্গে নিজের কথাও ভাবতে হবে। নিজের উচ্চতার সঙ্গে মানানসই করেই রাখা দরকার, মাইক্রোওয়েভ, না হলে তা ব্যবহার করা কঠিন। সংগৃহীত ছবি। 

*বায়ু চলাচল: মাইক্রোওয়েভ এবং ফ্রিজ, দু’টি যন্ত্রের ক্ষেত্রেই বায়ু চলাচলের জায়গা রাখা খুব প্রয়োজন। সাধারণত ফ্রিজের মাথার উপর এক ইঞ্চি জায়গা ফাঁকা রাখা প্রয়োজন, যাতে বায়ু চলাচল করতে পারে। আবার আশপাশেও খানিকটা ফাঁকা জায়গা রাখতে হয়। নাহলে অতিরিক্ত বিদ্যুৎ খরচ হতে পারে। সংগৃহীত ছবি। 

*তাই মাইক্রোওয়েভ রাখার জন্য আলাদা ব্যবস্থা করাই ভাল। জায়গার অভাব থাকলে দেওয়ালে ক্যাবিনেট করে অথবা আলাদা টেবিল ক্যাবিনেটে মাইক্রোওয়েভ বসানো যেতে পারে। সংগৃহীত ছবি।