Motion Sickness: দামী iPhone গায়েব হবে গাড়িতে বমির সমস্যা! আধুনিক প্রযুক্তিতে কামাল হবে কীভাবে, জানুন
- Published by:Pooja Basu
- trending desk
Last Updated:
iPhone: চলন্ত যানবাহনে যাত্রীদের মোশন সিকনেস কমাতে সাহায্য করবে এই ফিচার। অ্যাপল ব্লগ পোস্টে জানিয়েছে, চলতি বছরের শেষ দিকে এই ফিচার ব্যবহার করতে পারবেন ইউজাররা।
advertisement
1/5

ইউজারদের জন্য নতুন অ্যাক্সেসিবিলিটি ফিচার নিয়ে আসছে অ্যাপল। চলন্ত গাড়িতে ফোন বা ট্যাব ব্যবহার করার সময় অনেকেরই বমি বমি ভাব, মাথা ঘোরা, মাথাব্যথার মতো লক্ষণ দেখা যায়। একে বলে মোশন সিকনেস। কোম্পানির মতে, একজন ব্যক্তি যে গতি দেখছেন এবং যা অনুভব করছেন, তার মধ্যে তারতম্য ঘটলে এমনটা হয়।
advertisement
2/5
এই সমস্যার মোকাবিলায় টেক জায়ান্ট সংস্থা আইফোন এবং আইপ্যাডে ভেহিক্যাল মোশন কিউস নামের একটি নতুন ফিচার চালু করতে চলেছে। চলন্ত যানবাহনে যাত্রীদের মোশন সিকনেস কমাতে সাহায্য করবে এই ফিচার। অ্যাপল ব্লগ পোস্টে জানিয়েছে, চলতি বছরের শেষ দিকে এই ফিচার ব্যবহার করতে পারবেন ইউজাররা।
advertisement
3/5
অ্যাপল ব্লগ পোস্টে জানিয়েছে, ভেহিক্যাল মোশন কিউস ফিচারে স্ক্রিনের প্রান্তে কিছু অ্যানিমেটেড ডট থাকবে। মোশন সিকনেস কমানোর জন্য গাড়ির গতি পরিবর্তনগুলো ফুটে উঠবে এখানে। লেখা হয়েছে, “আইফোন এবং আইপ্যাডের এই সেন্সর ব্যবহার করে ভেহিক্যাল মোশন কিউস ফিচার ইউজার কীভাবে চলন্ত গাড়িতে রয়েছেন এবং কী প্রতিক্রিয়া জানাচ্ছেন, তা সনাক্ত করবে। আইফোনে স্বয়ংক্রিয়ভাবে এই ফিচার চালু করা যায়। কিংবা সেটিংসে গিয়েও অন বা অফ করা যাবে”।
advertisement
4/5
ভেহিক্যাল মোশন কিউস ছাড়াও প্রতিবন্ধী ইউজারদের জন্যও বেশ কয়েকটি উল্লেখযোগ্য ফিচার আনতে চলেছে টেক জায়ান্ট সংস্থা অ্যাপল। এর মধ্যে আই ট্র্যাকিং ফিচার অন্যতম। নাম থেকেই বোঝা যাচ্ছে, ইউজাররা চোখ দিয়েই আইফোন বা আইপ্যাডের স্ক্রিন নেভিগেট করতে, স্ক্রোল করতে বা সোয়াইপ করতে পারবেন। এর পাশাপাশি হ্যান্ডস ফ্রি কন্ট্রোলের জন্য ভয়েস শর্টকাটও নিয়ে আসছে অ্যাপল। এই ফিচার ব্যবহার করে বধির বা শ্রবণশক্তিহীন যাত্রী বা চালক সাইরেন কিংবা গাড়ির হর্নের বিজ্ঞপ্তি পাওয়ার জন্য সতর্কতা চালু করতে পারেন।
advertisement
5/5
এখানেই শেষ নয়। অ্যাপল নতুন মিউজিক হ্যাপটিক্স ফিচারও চালু করেছে। এর মাধ্যমে বধির বা শ্রবণশক্তিহীন ইউজাররা গান শোনার অভিজ্ঞতা পাবেন। ব্লগে অ্যাপল লিখেছে, “মিউজিক হ্যাপটিক্স অ্যাপল মিউজিক ক্যাটালগের লক্ষ লক্ষ গানে কাজ করে এবং ডেভেলপাররা অ্যাপে মিউজিককে আরও অ্যাক্সেসযোগ্য করে তোলার জন্য এপিআই হিসেবে কাজে লাগাতে পারেন”।