TRENDING:

India Pakistan Drone Strike: ভারতের এই গোপন অস্ত্রেই কোমর ভেঙে টুকরো টুকরো হয় পাকিস্তানের! জানুন ভয়ঙ্কর কামিকাজে ড্রোন-এর সম্পর্কে...

Last Updated:
India Pakistan Drone Strike: অপারেশন সিন্দূরে ভারতীয় সেনার সাফল্যের অন্যতম চাবিকাঠি ছিল কামিকাজে বা আত্মঘাতী ড্রোনের ব্যবহার। এলএমএস ড্রোন দিয়ে ৯টি লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়ে বহু জঙ্গি ও শীর্ষ সন্ত্রাসবাদীকে নির্মূল করে সেনা বাহিনী...
advertisement
1/12
ভারতের এই গোপন অস্ত্রেই কোমর ভেঙে টুকরো হয় পাকিস্তানের! কী এই কামিকাজে ড্রোন, জানুন...
পাকিস্তানে সন্ত্রাসবাদীদের ঘাঁটির বিরুদ্ধে ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীর তৎপর ও দৃঢ় জবাব ‘অপারেশন সিন্দুর’-এর সাফল্যের প্রধান উপাদান ছিল অত্যাধুনিক ড্রোন প্রযুক্তি। এই অভিযানে সেনাবাহিনী LMS বা আত্মঘাতী কামিকাজে ড্রোন ব্যবহার করে পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীর (PoK)-এ ৫টি ও পাকিস্তানের গভীরে ৪টি, মোট ৯টি জায়গায় সফল হামলা চালায়।
advertisement
2/12
এতে একাধিক জঙ্গি ও শীর্ষ কমান্ডারদের সঙ্গে জইশ-ই-মহম্মদের প্রধান মাসুদ আজহার-এর পরিবারের সদস্যরাও নিহত হয়।
advertisement
3/12
LMS-এর সম্পূর্ণ মানে হল Low-Cost Miniature Swarm Drone বা Loitering Munition System (LMS)। এটি এমন একটি প্রযুক্তি, যা স্বয়ংক্রিয়ভাবে লক্ষ্য চিহ্নিত করে এবং নিজেকে বিস্ফোরণে উড়িয়ে দিয়ে ধ্বংস করে দেয়।
advertisement
4/12
এই ড্রোনগুলি দীর্ঘ সময় আকাশে ঘুরে লক্ষ্যবস্তু শনাক্ত করতে পারে। লক্ষ্য চিহ্নিত হওয়ার পর ড্রোনটি সরাসরি গিয়ে আঘাত করে এবং বিস্ফোরণ ঘটায়।
advertisement
5/12
LMS ড্রোন বিশেষত উচ্চ-মূল্যবান লক্ষ্য যেমন অস্ত্র মজুদ কেন্দ্র, রাডার স্থাপনা, কমান্ড সেন্টার ও জঙ্গিদের বাঙ্কার ধ্বংসে কার্যকর।
advertisement
6/12
যখন এই ড্রোনগুলি দলবদ্ধভাবে বা ‘সোয়ার্ম’-আকারে পাঠানো হয়, তখন তারা একসঙ্গে বহু দিক থেকে আক্রমণ করে শত্রুপক্ষের এয়ার ডিফেন্স ব্যাবস্থাকে চাপে ফেলে দেয়।
advertisement
7/12
এটি সম্পূর্ণভাবে দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি – DRDO ও প্রাইভেট সংস্থা NewSpace Research and Technologies-এর যৌথ উদ্যোগে। LMS ড্রোন হচ্ছে স্বল্প খরচের কিন্তু বিধ্বংসী ক্ষমতাসম্পন্ন বিকল্প।
advertisement
8/12
Harpoon মিসাইল-এর মত উচ্চমূল্যের ক্ষেপণাস্ত্রের পরিবর্তে LMS ড্রোন আকারে ছোট ও ব্যয় সাশ্রয়ী, তবে এগুলিতে পর্যাপ্ত বিস্ফোরক থাকে, যা বড় ক্ষয়ক্ষতি ঘটাতে সক্ষম।
advertisement
9/12
এই ড্রোনগুলিতে রয়েছে হাই-রেজোলিউশন ক্যামেরা, থার্মাল ইমেজিং সেন্সর, এবং জিপিএস-নির্ভর নেভিগেশন। কিছু উন্নত সংস্করণে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) এবং মেশিন লার্নিং প্রযুক্তিও ব্যবহৃত হয়, যাতে লক্ষ্যবস্তুর ওপর আরও নিখুঁত আঘাত করা যায়। representative image
advertisement
10/12
অপারেশন সিন্দুর চলাকালীন NTRO (ন্যাশনাল টেকনিক্যাল রিসার্চ অর্গানাইজেশন)-এর দেওয়া রিয়েল-টাইম ডেটার মাধ্যমে এই ড্রোনগুলি সন্ত্রাসীদের অবস্থান চিহ্নিত করে নিখুঁত হামলা চালাতে সক্ষম হয়।
advertisement
11/12
আত্মঘাতী ড্রোন বা LMS-এর ব্যবহার প্রথম শুরু হয় ১৯৮০-এর দশকে। মূলত শত্রুপক্ষের এয়ার ডিফেন্স ধ্বংস করতে এগুলি তৈরি হয়। ১৯৯০-এর দশক থেকেই বিশ্বের বহু দেশের সেনাবাহিনী বিভিন্ন ধরনের কমব্যাট অভিযানে এগুলি ব্যবহারের শুরু করে।
advertisement
12/12
বর্তমানে এই ড্রোনগুলি ব্যবহার হচ্ছে স্বল্প দূরত্বের কৌশলগত লড়াই থেকে শুরু করে দীর্ঘ দূরত্বের কৌশলগত অভিযানে। ছোট আকার, প্রতি ঘণ্টায় ৫০ মাইল গতিবেগ এবং সহজ মোতায়েনের কারণে এই ড্রোনগুলি যুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
বাংলা খবর/ছবি/প্রযুক্তি/
India Pakistan Drone Strike: ভারতের এই গোপন অস্ত্রেই কোমর ভেঙে টুকরো টুকরো হয় পাকিস্তানের! জানুন ভয়ঙ্কর কামিকাজে ড্রোন-এর সম্পর্কে...
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল