TRENDING:

রাতে ফ্রিজ বন্ধ রাখলে সত্যিই কি বিদ্যুৎ সাশ্রয় হয়? না কি কাজটা ভুল? জানুন সত্যিটা

Last Updated:
আদতে কিন্তু, রাতে ফ্রিজ বন্ধ রাখার সুবিধার চেয়ে অসুবিধা বেশি। এক নজরে জেনে নেওয়া যাক এর সমস্ত খুঁটিনাটি।
advertisement
1/9
রাতে ফ্রিজ বন্ধ রাখলে সত্যিই কি বিদ্যুৎ সাশ্রয় হয়? জানুন সত্যিটা
Turning Off Fridge At Night: প্রতিনিয়ত বেড়ে চলেছে সংসারের খরচ। যার মধ্যে অনেকটাই হল বিদ্যুৎ বিলের খরচ। এই খরচ কম করার জন্য মানুষ নানা উপায় অবলম্বন করতে থাকে। কেউ কেউ এসি-কুলারের মতো বেশি বিদ্যুৎ খরচকারী যন্ত্রপাতির ব্যবহার কমিয়ে দেয়।
advertisement
2/9
Turning Off Fridge At Night: কেউ কেউ আবার বুঝে-শুনে লাইট, বাল্ব ও ফ্যান চালায়। বিদ্যুৎ সাশ্রয় সত্যিই একটি ভাল অভ্যাস, কারণ এটি খরচ কমায়। কিন্তু, কখনও কখনও বিদ্যুৎ বাঁচানোর চেষ্টা খরচ আরও বাড়িয়ে দিতে পারে।
advertisement
3/9
এসি-কুলারের পরে, বাড়ির রেফ্রিজারেটর সবচেয়ে বেশি বিদ্যুৎ খরচ করে। অনেকেই জানেন না যে, সারাদিন ফ্রিজ চালু থাকলেও, বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের জন্য রাতে তা বন্ধ করে দিলে সত্যিই কি বিদ্যুৎ সাশ্রয় হবে? আদতে কিন্তু, রাতে ফ্রিজ বন্ধ রাখার সুবিধার চেয়ে অসুবিধা বেশি। এক নজরে জেনে নেওয়া যাক এর সমস্ত খুঁটিনাটি।
advertisement
4/9
রাতে ফ্রিজ বন্ধ রাখা কতটা সঠিক? রেফ্রিজারেটর এমন একটি যন্ত্র যার কাজ হল খাবার এবং পানীয়কে সবসময় তাজা রাখা। কেউ যদি মনে করেন যে, রাতে যখন কাজে লাগে না, তখন এটি বন্ধ রাখাই ভাল, তবে এটি ভুল ধারণা। বেশিক্ষণ বন্ধ রাখলে এর ভিতরে রাখা খাবার নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
advertisement
5/9
ফ্রিজটি বন্ধ হয়ে গেলে, এটি কেবল ২-৩ ঘন্টার জন্য ভিতরের জিনিস ঠাণ্ডা রাখতে সক্ষম হয়। এই অবস্থায় কেউ যদি রাতে ৫-৬ ঘন্টা ফ্রিজ বন্ধ রাখেন, তাহলে খাবারের ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। রাতে ফ্রিজ বন্ধ রাখলে ঠাণ্ডা কম হওয়ার কারণে ভিতরে রাখা জিনিসপত্র নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
advertisement
6/9
ফ্রিজের অভ্যন্তরে বেশি তাপমাত্রার কারণে ছত্রাক জন্মাতে পারে এবং ছত্রাকযুক্ত খাবার খেলে স্বাস্থ্যও খারাপ হতে পারে। শুধু তাই নয়, ফ্রিজের ভেতরে রাখা দামি ফল, সবজি ও তরল জিনিস দ্রুত নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
advertisement
7/9
ফ্রিজ বন্ধ রাখলে কি সত্যিই বিদ্যুৎ সাশ্রয় হয়? ফ্রিজ বন্ধ রাখলে অবশ্যই কিছু বিদ্যুৎ সাশ্রয় করা যেতে পারে, তবে এটি খুব বেশি লাভদায়ক নয়। ফ্রিজ বন্ধ করলে ভিতরের তাপমাত্রা বাড়তে থাকে।
advertisement
8/9
কেউ যদি কিছু সময় পরে রেফ্রিজারেটরটি পুনরায় চালু করে, তবে কম্প্রেসারটি একই তাপমাত্রায় ফ্রিজকে ঠান্ডা করতে আরও সময় নেবে। এই কারণে এটি বন্ধ রেখে যে পরিমাণ বিদ্যুৎ সাশ্রয় করা যাবে, একই পরিমাণ বিদ্যুৎ আবার এটিকে ঠান্ডা করতে ব্যয় হবে।
advertisement
9/9
এখনকার রেফ্রিজারেটরে থার্মোস্ট্যাট এবং অটো-কাট-অফের সুবিধা রয়েছে। যাতে একটি নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় ঠান্ডা হওয়ার পরে, ফ্রিজের কম্প্রেসার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যায়। এভাবে ফ্রিজও ঠান্ডা থাকে এবং বিদ্যুৎও সাশ্রয় হয়।
বাংলা খবর/ছবি/প্রযুক্তি/
রাতে ফ্রিজ বন্ধ রাখলে সত্যিই কি বিদ্যুৎ সাশ্রয় হয়? না কি কাজটা ভুল? জানুন সত্যিটা
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল