বাচ্চার হাতে ফোন দেওয়ার আগে শুধু অন করে দিন এই Settings, ভুল জিনিস দেখার সম্ভাবনা কমবে অনেকটাই
- Published by:Dolon Chattopadhyay
- trending desk
- Written by:Trending Desk
Last Updated:
বাচ্চার হাতে ফোন দেওয়ার আগে শুধু কয়েকটা সেটিংস অন করা দরকার, যাতে তাদের এ ধরনের জিনিস দেখার সম্ভাবনা না থাকে, অন্তত অভিভাবকদের ফোন থেকে।
advertisement
1/9

আজকাল ঘরে ঘরে স্মার্টফোন। আর তা থেকে ঘরে ঘরে সমস্যাও। আসলে, স্মার্টফোন ব্যবহারের হাত থেকে বাড়ির বাচ্চাদের তো আর ঠেকিয়ে রাখা যায় না। ছোট থেকে তারা ওটা দেখে বড় হচ্ছে, চোখ তো টানবেই।
advertisement
2/9
তাদের জেদের কাছে মাঝে মাঝে তাই নতি স্বীকার করতেই হয় অভিভাবকদের। তবে বাচ্চাদের হাতে ফোন দেওয়া মানেই উদ্বেগে থাকা- ওদের উপযোগী নয়, এমন কিছু দেখে ফেলবে না তো?
advertisement
3/9
আসলে, প্রাপ্তবয়স্কদের কনটেন্ট স্মার্টফোনের দৌলতে অ্যাক্সেস করা সহজ। তাই বাচ্চার হাতে ফোন দেওয়ার আগে শুধু কয়েকটা সেটিংস অন করা দরকার, যাতে তাদের এ ধরনের জিনিস দেখার সম্ভাবনা না থাকে, অন্তত অভিভাবকদের ফোন থেকে।
advertisement
4/9
এর জন্য সবার প্রথমে অ্যান্ড্রয়েডে গুগল প্লে রেসট্রিকশন চালু করতে হবে। এটি বাচ্চাদের এমন অ্যাপ, গেম এবং অন্যান্য ওয়েব রিসোর্স ডাউনলোড করতে বাধা দেবে যা তার বয়সের জন্য উপযুক্ত নয়।
advertisement
5/9
এর জন্য প্রথমে গুগল প্লে স্টোরে যেতে হবে। তারপরে বাম কোণে সেটিংসে যেতে হবে। এখানে 'Parental controls' অপশন পাওয়া যাবে।
advertisement
6/9
এটিতে ট্যাপ করলে একটি পিন সেট করতে বলা হবে। অভিভাবক এই পিন সেট করে 'Parental controls' সেটিংস পরিবর্তন করতে পারেন৷ একবার পিন সেট হয়ে গেলে, প্রতিটি বিভাগের জন্য স্টোর-ভিত্তিক বয়স সেট করা যাবে। শুধু এই পিনটি বাচ্চাদের বললে চলবে না।
advertisement
7/9
সোশ্যাল মিডিয়া সেটিংসইউটিউব এবং ইনস্টাগ্রামের মতো সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলিতে 'Parental controls' অপশন রয়েছে। অভিভাবকরা যদি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাপগুলিতে 'Parental controls' চালু করেন, তাহলে তাঁরা সহজেই সন্তানের কার্যকলাপ ট্র্যাক করতে পারবেন এবং তাদের ভুল জিনিসগুলো দেখা থেকে বিরত রাখতে পারবেন।
advertisement
8/9
একটি পৃথক ই-মেল আইডিঅনেক সময়, সুবিধার জন্য, অভিভাবকরা সন্তানদের তাঁদের নিজস্ব ই-মেল আইডি ব্যবহার করে সমস্ত অ্যাপ চালানোর অনুমতি দেন। কিন্তু শিশুদের জন্য একটি ব্যক্তিগত ই-মেল আইডি তৈরি করা বরং উচিত হবে। এর মাধ্যমে, অভিভাবকরা শুধু সন্তানদের ভুল বিজ্ঞাপন থেকেই দূরে রাখতে পারবেন না, বরং সহজেই সন্তানদের ইন্টারনেট কার্যকলাপ ট্র্যাক করতে পারবেন।
advertisement
9/9
ইন্টারনেট নিরাপত্তা টিপসএর পাশাপাশি বাচ্চাদের ইন্টারনেট নিরাপত্তা সম্পর্কে সচেতন করাও অভিভাবকের কর্তব্য। শিশুদের ভাইরাস, ম্যালওয়্যার, সাইবার অপরাধ এবং অনলাইন পেমেন্ট সম্পর্কিত জালিয়াতি সম্পর্কে জানিয়ে রাখলেও অনেকটা কাজ হবে।