Battery Saving Tips: ব্যাটারি ফুরিয়ে আসছে? ফোনের Settings চেঞ্জ করেই বাজিমাত!
- Published by:Ananya Chakraborty
- trending desk
Last Updated:
ধরা যাক, কেউ বাইরে বেরিয়ে দেখলেন যে, ফোনের চার্জ কমে এসেছে। যাতে বাড়ি ফিরে চার্জে বসানো পর্যন্ত চার্জটুকু টিকে থাকে, তার জন্য কিছু উপায় অবলম্বন করা যেতে পারে।
advertisement
1/10

ফোনের ব্যাটারি নিয়ে চিন্তা কিংবা উদ্বেগের শেষ থাকে না। বিশেষ করে বাইরে বেরোলেই এই চিন্তাটা সব সময়ই মাথায় ঘুরতে থাকে। আর চার্জার সঙ্গে না থাকলে তো কথাই নেই! সমস্যা তখন আরও বেড়ে যায়। চার্জ একবার শেষ হয়ে গেলে গুরুত্বপূর্ণ কাজও করা যায় না। তাই ফোনের চার্জের মেয়াদ কীভাবে আরও বাড়ানো যায়, সেই বিষয়ে কথা বলে নেওয়া যাক।
advertisement
2/10
ধরা যাক, কেউ বাইরে বেরিয়ে দেখলেন যে, ফোনের চার্জ কমে এসেছে। যাতে বাড়ি ফিরে চার্জে বসানো পর্যন্ত চার্জটুকু টিকে থাকে, তার জন্য কিছু উপায় অবলম্বন করা যেতে পারে। আজ এমন উপায়ের বিষয়ে কথা বলা যাক, যার মাধ্যমে ফোনের চার্জ আরও কিছুক্ষণ বাড়ানো যাবে। দেখে নেওয়া যাক, সেই উপায়গুলি।
advertisement
3/10
অ্যাপ বন্ধ রাখা: ফোনের চার্জ বাঁচানোর জন্য সমস্ত অ্যাপ বন্ধ করা হয়েছে কি না, সেদিকটায় লক্ষ্য রাখতে হবে। আসলে অনেকেই হয়তো জানেন না যে, অ্যাপগুলি কিন্তু ব্যাকগ্রাউন্ডে চলতে থাকে। যার ফলে ব্যাটারির অপচয় হতে থাকে।
advertisement
4/10
ব্যাটারি সেভার: বেশির ভাগ অ্যান্ড্রয়েড এবং অ্যাপল ডিভাইসে একটি ব্যাটারি-সেভার মোড থাকে। যা ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাক্টিভিটি বন্ধ করে দেয়। সেই সঙ্গে অন্যান্য ব্যাটারি-সেভিং অপশনগুলি চালু করে। এটি ফোনের সেটিংসে ‘ব্যাটারি’ অপশনের আওতায় পাওয়া যাবে।
advertisement
5/10
যাঁদের আইফোন রয়েছে, তাঁরা অ্যাপ স্টোরে গিয়ে শর্টকাট অ্যাপটি ডাউনলোড করতে পারেন। সেখানে ব্যবহারকারী নিজের হোমস্ক্রিনের একটি বাটনে ক্লিক করে সহজেই ফিচারটি বন্ধ করার একটি শর্টকাট তৈরি করতে পারেন।
advertisement
6/10
এয়ারপ্লেন মোড: এই সময়ে ফোনের প্রয়োজন না থাকলে ফোনটিকে এয়ারপ্লেন মোডে দিয়ে রাখা যেতে পারে। আসলে ফোন অন থাকলে তা সেলুলার কানেকশন সন্ধানের চেষ্টা করে। এয়ারপ্লেন মোডে দেওয়া থাকলে ফোনের সেলুলার কানেকশন সন্ধান বন্ধ থাকবে।
advertisement
7/10
যার ফলে ব্যাটারিও সাশ্রয় হবে। এই মোড অন থাকলে ফোন আসবে না। ফলে গুরুত্বপূর্ণ ফোন কল আসার থাকলে ব্যাটারি সাশ্রয় করার ক্ষেত্রে এটি চালু করা যাবে না।
advertisement
8/10
ব্লুটুথ: ওয়াইফাই প্রয়োজন না হলে ওয়াইফাই বন্ধ রাখতে হবে। একই ভাবে ব্লুটুথ অপশনও বন্ধ রাখা আবশ্যক। কারণ ব্লুটুথ কোনও ডিভাইসের সঙ্গে কানেক্টেড না থাকলেও এটি চালু থাকলে তা ক্রমাগত অন্য কোনও ব্লুটুথ ডিভাইসের জন্য স্ক্যান করতে থাকে। যার কারণে ব্যাটারি ক্রমাগত খরচ হতে থাকে।
advertisement
9/10
ব্রাইটনেস: ব্যাটারি বা চার্জ ফুরিয়ে এলে আর একটি দারুন উপায় অবলম্বন করা যেতে পারে। সেটি হল - ডিসপ্লে-র ব্রাইটনেস কমিয়ে ব্যাটারির আয়ু বাড়ানো যেতে পারে।
advertisement
10/10
ডেটা অফ: ডেটা অফ করে রাখলে ব্যাটারি দীর্ঘস্থায়ী হবে। তাই প্রয়োজন হলে তবেই ডেটা ব্যবহার করতে হবে এবং প্রয়োজন না থাকলে বন্ধ রাখা আবশ্যক।