Palash Mucchal In Hospital: ‘ও ভীষণ কাঁদছিল’- ফের অন্য হাসপাতালে ভর্তি স্মৃতির হবু বর, পলাশের মা মুখ খুললেন
- Published by:Debalina Datta
- news18 bangla
Last Updated:
Palash Mucchal In Hospital: প্রথমদিনে চার ঘণ্টা হাসপাতালে থাকতে হয়৷ আইভি ড্রপ দেওয়া হয়, ইসিজি হয় আরও টেস্ট হয়৷ সবই নর্মাল এসেছে কিন্তু প্রচুর স্ট্রেস আছে
advertisement
1/5

কলকাতা: স্মৃতি মান্ধনা-পলাশ মুচ্ছলের বিয়ের অনুষ্ঠান ঘিরে নানারকম জল্পনার মেঘ৷ একদিকে পলক নাকি স্মৃতির সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন বলে গসিপ যখন জোরকদমে বাজারে ভাইরাল, সেই সময়েই দুটি পরিবারের ওপরেই এখন স্বাস্থ্যগত উদ্বেগেও রয়েছে। হৃদরোগজনিত লক্ষণের কারণে বিয়ের দিন স্মৃতির বাবা হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পর, হবু বরকেও একাধিক স্বাস্থ্যগত সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়েছিল। সোমবার খবরে বলা হয়েছে যে ভাইরাল সংক্রমণ এবং অ্যাসিডিটির কারণে পলাশকে সোমবার সাঙ্গলি (মহারাষ্ট্র) এর একটি হাসপাতালে কিছুক্ষণের জন্য নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। কিন্তু সর্বভারতীয় সংবাদ সংস্থায় প্রকাশিত খবর অনুসারে এখন নিশ্চিত যে পলাশকে ফের মুম্বইয়ের একটি হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে।
advertisement
2/5
পলাশকে মুম্বইয়ের গোরেগাঁওয়ের এসভিআর হাসপাতালে স্থানান্তরিত করতে হয়েছিল। সূত্র অনুসারে, কনসার্ট এবং বিয়ের জন্য ক্রমাগত ভ্রমণের কারণে তাঁর ওপর দিয়ে অত্যন্ত চাপ যাচ্ছিল৷ যারই ফলস্বরূপ তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন৷ পলাশের স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সমস্যার ঠিক কতটা তীব্র তা অবশ্য এখনও জানা যায়নি।
advertisement
3/5
হিন্দুস্তান টাইমসের একটি প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে যে স্মৃতির বাবা অসুস্থ হয়ে পড়ার পর পলাশই বিয়ের অনুষ্ঠান স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। পলাশের মা অমিতা সংবাদপত্রকে জানিয়েছেন যে পলাশ যেহেতু স্মৃতির বাবা শ্রীনিবাস মান্ধনাকে খুবই ভালোবাসতেন, তাই তাঁর অসুস্থতার খবর তিনি বিধ্বস্ত হয়ে পড়েছিলেন৷ এর প্রেক্ষিতেই তিনি বিয়ের অনুষ্ঠান স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত নেন।
advertisement
4/5
‘‘পলাশকো আঙ্কেল সে বহুত জাদা অ্যাটাচমেন্ট হ্যায়...স্মৃতি সে জাদা ও দোনো ক্লোজ হ্যায়৷ জব উনকো হো গ্যায়া তো স্মৃতি সে পহলে পলাশ নে ডিশিসন লিয়া কে উসকো আভি ফেরে নেহি করনা- জব তক আঙ্কেল ঠিক নেহি হো যাতে’’- এমনটাই বলেছেন পলাশের মা৷ যে কথার অর্থ পলাশ স্মৃতির বাবার প্রতি অত্যন্ত অনুরক্ত... স্মৃতি তার চেয়েও বেশি ঘনিষ্ঠ তারা দুজন। যখন সে অসুস্থ হয়ে পড়ে, তখন স্মৃতির আগে পলাশই সিদ্ধান্ত নেয় যে সে সুস্থ না হওয়া পর্যন্ত তাদের বিয়ের অনুষ্ঠান করা উচিত নয়৷"
advertisement
5/5
পলাশের মা আরও দাবি করেছেন যে মিঃ মান্ধনার হৃদরোগের খবরটি তার ছেলের উপরও প্রভাব ফেলেছিল, যে কান্না থামাতে পারছিল না। তিনি বলেন, যেহেতু হলদি হয়ে গিয়েছিল আমরা ওকে বেরোতে দিচ্ছিলাম না৷ কাঁদতে কাঁদতে একদম শরীর খারাপ হয়ে যায়৷ চার ঘণ্টা হাসপাতালে থাকতে হয়৷ আইভি ড্রপ দেওয়া হয়, ইসিজি হয় আরও টেস্ট হয়৷ সবই নর্মাল এসেছে কিন্তু প্রচুর স্ট্রেস আছে৷ ’’