Mirabai Chanu's Family: পুরো পরিবার টিভির সামনে, নংপক কাকচিং গ্রাম মেতে উঠল মেয়ের রুপো জয়ে

নংপক কাকচিং গ্রাম মণিপুরের রাজধানী ইম্ফল থেকে ৪৪ কিমি দূরে। এই গ্রামেই ১৯৯৪ সালে মীরাবাঈ চানুর জন্ম। আর সেই গ্রামের প্রতিটা মানুষ শনিবার মেতে উঠল তাঁদের মেয়ের অলিম্পিকের রুপো জয়ের আনন্দে।

টোকিও অলিম্পিকের ৪৯ কেজি ভারোত্তোলন বিভাগে রুপো জিতলেন মীরাবাঈ। তুললেন ২০২ কেজি ওজন। যা কি না অলিম্পিকে রেকর্ড হয়ে থাকল। আর মীরাবাঈয়ের এই সাফল্য গ্রামে যেন আনন্দের পরিবেশ তৈরি করল মুহূর্তে।

পরিবারেরর প্রতিটা মানুষ একসঙ্গে বসে মেয়ের খেলা দেখলেন। তবে কোথাও একটা আক্ষেপ রয়েছে। মীরাবাঈয়ের দাদা বলছিলেন, তাঁরা আশা করেছিলেন বোন সোনা জিতেই ফিরবে।

মীরাবাঈয়ের জন্য অপেক্ষা করছে গোটা গ্রাম। দেশের প্রতিটা মানুষ তাঁর জন্য গর্বিত। এমন মুহূর্তে পরিবারের সবাই একসঙ্গে থেকে সেলিব্রেশন-এ মেতেছেন। মিষ্টি বিতরণ চলছে। গ্রাম সেজে উঠছে মীরাবাঈয়ের জন্য।

মীরাবাঈয়ের দাদা বলছিলেন, ১২ বছর বয়স থেকেই ভারী গাছের গুঁড়ি তোলার অভ্যেস বোনের। বাড়ির জন্য কাঠ সংগ্রহ করতে যেতেন মীরাবাঈ। আর সেই থেকেই তাঁর ওজন তোলার শুরু।