Katukutu or Tickling: নিজে নিজেকে কাতুকুতু দিলে কেন কিছুই অনুভব হয় না? রইল আসল কারণ
- Published by:Madhurima Dutta
- news18 bangla
Last Updated:
Tickling: মানুষের হাত স্পর্শ করলে মন আমাদের শরীরে কিছুর উপস্থিতি সম্পর্কে সতর্ক করে।
advertisement
1/5

কাতুকুতুর নাম শুনেই কেমন সুড়সুড়িয়ে ওঠে গা হাত! কাউকে খুব করে কাতুকুতু দিতে পারলে অনেকেরই চরম শান্তি। আবার কাতুকুতুর চোটে অস্থির হয়ে দম আটকে যা তা অবস্থাও হয় অনেকের! প্রায় প্রত্যেকেরই দুর্বল দিক কাতুকুতু।
advertisement
2/5
যখন কেউ অন্য কাউকে কাতুকুতু দেয়, তখন একটি সংবেদন সৃষ্টি হয় এবং যাকে কাতুকুতু দেওয়া হচ্ছে উচ্চস্বরে হেসে ওঠেন তিনি। কিন্তু আপনি কি কখনও ভেবে দেখেছেন যে, নিজেই নিজেকে সুড়সুড়ি দিলে কেন তেমন কিছুই অনুভব হয় না? এখানে রইল সেই প্রশ্নের উত্তর।
advertisement
3/5
এর জন্য প্রথমেই বুঝতে এবং জানতে হবে কেন আমরা সুড়সুড়ি অনুভব করি। আমাদের শরীরে অসংখ্য লোম থাকে। মানুষের হাত স্পর্শ করলে মন আমাদের শরীরে কিছুর উপস্থিতি সম্পর্কে সতর্ক করে। কাতুকুতু অনুভব করতে বিভিন্ন আশ্চর্য উপাদান লাগে।
advertisement
4/5
যখন আমরা নিজেদের সুড়সুড়ি দিই, মস্তিষ্ক ইতিমধ্যেই ত্বকে সংকেত পাঠিয়ে দেয় যে সুড়সুড়ি লাগতে চলেছে। এই ধরনের ক্ষেত্রে, সেই আশ্চর্য উপাদানটি শেষ হয়ে যায় এবং নিজে নিজের গায়ে আর কাতুকুতু অনুভূত হয় না। কিন্তু অন্য কেউ যখন আমাদের সুড়সুড়ি দেয়, তখন মস্তিষ্ক আগে থেকে এই সংকেত পাঠাতে পারে না। আমরা যখন নিজেদের সুড়সুড়ি দেওয়ার কথা ভাবি তখন মস্তিষ্ক তার দিক থেকে পেশীকে পুরো পরিকল্পনার কথা আগেভাগে জানান দিয়ে দেয়।
advertisement
5/5
সুড়সুড়ি দেওয়ার কারণে মস্তিষ্কও আমাদের অনেক বিপদ থেকে বাঁচায়। যখন শরীরে পোকামাকড় হামাগুড়ি দেয়, তখন আমরা বুঝতে পারি যে অবিলম্বে তাদের শরীর থেকে সরিয়ে ফেলতে হবে। আমরা যদি নিজেদের সুড়সুড়ি দিয়েও একইভাবে অনুভব করি, তাহলে মস্তিষ্ক কোনটি সুড়সুড়ি আর কোনটি বিপদ তা পার্থক্য করতে পারবে না।
বাংলা খবর/ছবি/পাঁচমিশালি/
Katukutu or Tickling: নিজে নিজেকে কাতুকুতু দিলে কেন কিছুই অনুভব হয় না? রইল আসল কারণ