কী এমন বিশেষ রয়েছে এই বিয়ের কার্ডে...! যা নিয়ে চারিদিকে আলোচনার ঝড়? গর্বে মাথা উঁচু হবে জেনে
- Published by:Tias Banerjee
Last Updated:
Unique Wedding Card: এক বিয়ের নিমন্ত্রণপত্র হঠাৎ করে হয়ে উঠেছে আলোচনার কেন্দ্রে। কেন? কী এমন লেখা রয়েছে তাতে, যা মানুষকে ভাবতে বাধ্য করছে—আর শুধু ভাবতেই নয়, পদক্ষেপ নিতেও অনুপ্রাণিত করছে?
advertisement
1/10

সাদা খামে মোড়া এক সাধারণ নিমন্ত্রণপত্র। বাইরে থেকে দেখলে একে আলাদা করে চেনার উপায় নেই। কিন্তু খুললেই যেন এক রহস্যের দরজা খুলে যায়। কারণ, এই কার্ডে শুধু বিয়ের তারিখ বা বর-কনের নাম লেখা নেই—লুকিয়ে আছে এক গভীর আহ্বান, এক নিঃশব্দ আর্তি...কী জানেন? (Representative Image: AI)
advertisement
2/10
গয়া জেলার এক বিয়ের নিমন্ত্রণপত্র হঠাৎ করে হয়ে উঠেছে আলোচনার কেন্দ্রে। কেন? কী এমন লেখা রয়েছে তাতে, যা মানুষকে ভাবতে বাধ্য করছে—আর শুধু ভাবতেই নয়, পদক্ষেপ নিতেও অনুপ্রাণিত করছে? (Representative Image: AI)
advertisement
3/10
এই রহস্যময় কার্ডের পেছনের মানুষটি ও তাঁর ৯ বছরের নীরব কাজ, যা আজ মুখরিত হয়ে উঠেছে সমাজের দরবারে—জেনে নিন সেই গল্প, যা শুধুই একটি বিয়ের নয়... এটি প্রকৃতিকে ভালোবাসার এক নিঃশব্দ প্রতিজ্ঞা। (Representative Image: AI)
advertisement
4/10
কে সেই ব্যক্তি যিনি নিজের পরিবারের আনন্দঘন মুহূর্তকেও ব্যবহার করেছেন এক প্রাকৃতিক সংকটের বিরুদ্ধে সচেতনতার বার্তা পৌঁছে দিতে? আরও জানতে ইচ্ছা করছে? চলুন, খুলে ফেলি সেই কার্ডের ভেতরের রহস্য। (Representative Image: AI)
advertisement
5/10
বিহারের গয়া জেলার একটি বিয়ের কার্ড এখন জোর আলোচনার বিষয় হয়ে উঠেছে। কারণ এই কার্ডের মাধ্যমে শুধুই নিমন্ত্রণ জানানো নয়, বরং সমাজে একটি বিশেষ বার্তা পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। আসলে, গয়ার কোন্চ ব্লকের বালি গ্রামের বাসিন্দা রামপ্রবেশ যাদবের কন্যা সিম্পি কুমারীর বিয়ে আগামী ১১ই মে। সেই উপলক্ষে বিয়ের কার্ড ছাপানো হচ্ছিল। (Representative Image: AI)
advertisement
6/10
তখনই সিম্পির ভাই রঞ্জন কুমার এমন একটি ভাবনা নিয়ে এগিয়ে আসেন, যা সত্যিই ব্যতিক্রমী। তিনি চান, বিয়ের কার্ড হাতে পাওয়া প্রতিটি মানুষ যেন অন্তত নিজের বাড়ি বা অফিসের ছাদে এই ভয়ঙ্কর গরমে পাখিদের জন্য জল ও খাবারের ব্যবস্থা করেন। এই বার্তাই তুলে ধরা হয়েছে নিমন্ত্রণপত্রে। (Representative Image: AI)
advertisement
7/10
জানিয়ে রাখা ভাল, রঞ্জন কুমার একজন পাখিপ্রেমী এবং গত ৯ বছর ধরে গয়া শহরের রামশীলা পাহাড়ে ও নিজের বাড়ির আশপাশে পাখিদের জন্য নিয়মিত জল ও খাবারের ব্যবস্থা করে চলেছেন। প্রতিদিন অন্তত দুই ঘণ্টা সময় দেন তিনি এই কাজে। এই তীব্র দাবদাহে তিনি ইতিমধ্যেই পাহাড়ে ১০০-রও বেশি টিনের পাত্র ঝুলিয়ে দিয়েছেন যাতে পাখিরা জল ও খাবার পায়। (Representative Image: AI)
advertisement
8/10
রঞ্জনের কথায়, “আজকের দিনে বহু পাখি বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছে। যাতে খাবার বা জলের অভাবে আরও কোনও পাখির মৃত্যু না হয়, সেজন্য প্রত্যেককে এগিয়ে আসতে হবে। মানুষ ও পাখি একে অপরের উপর নির্ভরশীল।” (Representative Image: AI)
advertisement
9/10
রঞ্জন জানিয়েছেন, শুধুই বিয়ের আমন্ত্রণ নয়, পাখিদের বাঁচাতে সচেতনতা ছড়াতেই এই ব্যতিক্রমী উদ্যোগ। যদিও অনেকেই প্রশংসা করছেন তাঁর এই ভাবনার, কেউ কেউ সমালোচনাও করছেন। তবে পরিবারের সকলেই পাশে রয়েছেন এই উদ্যোগে। রঞ্জনের বিশ্বাস, “পাখি থাকলেই আমরা আছি।” সেই ভাবনা থেকেই এই উদ্যোগ। (Representative Image: AI)
advertisement
10/10
এই বিয়ের কার্ড যেন শুধুই একটি নিমন্ত্রণপত্র নয়—এ এক সামাজিক বার্তার বাহক। একটুখানি যত্ন ও সদিচ্ছায় বদলে যেতে পারে বহু প্রাণের ভবিষ্যৎ। আপনি কি এরকম সামাজিক বার্তা বহনকারী কোনও কার্ড বা উদ্যোগের কথা আগে শুনেছেন? (Representative Image: AI)
বাংলা খবর/ছবি/পাঁচমিশালি/
কী এমন বিশেষ রয়েছে এই বিয়ের কার্ডে...! যা নিয়ে চারিদিকে আলোচনার ঝড়? গর্বে মাথা উঁচু হবে জেনে