Thunderstrom: আকাশে বাজ কীভাবে তৈরি হয়? কেনই বা এটি মাটিতে পড়ে! অনেকেই কিন্তু জানেন না

বজ্রপাতের কারণে মাঝে মধ্যেই মৃত্যুর ঘটনা সামনে আসে। কিন্তু বজ্রপাতের জেরে সতর্ক হতে সকলকে বলা হয়ে থাকে। কিন্তু অনেকের মধ্যেই প্রশ্ন এই বাজ কিংবা বজ্রপাত সৃষ্টি কীভাবে হয়। (প্রতীকী ছবি, সৌজন্যে pixabay)

আকাশ মেঘলা থাকার কারণে, মেঘের সংঘর্ষে জলের কণাগুলো কিছু মেঘের ধনাত্মক চার্জে এবং কিছু ঋণাত্মক চার্জ আসে। এই দুই ধরনের চার্জযুক্ত মেঘ যখন মিলিত হয়, তখন তাদের মিলনের ফলে লক্ষ লক্ষ ভোল্ট বিদ্যুৎ উৎপন্ন হয়। (প্রতীকী ছবি, সৌজন্যে pixabay)

আকাশে এই ধরনের বজ্রপাতের পর সেই মেঘের মধ্যবর্তী স্থানে এই বৈদ্যুতিক প্রবাহ প্রবাহিত হতে থাকে। এটি প্রচুর পরিমাণে উজ্জ্বলতা তৈরি করে। এ কারণে আকাশে বিদ্যুৎ চমকাতে দেখা যায়। (প্রতীকী ছবি, সৌজন্যে pixabay)

যেহেতু বৈদ্যুতিক প্রবাহ প্রবাহিত হয়, তাই তাপও ব্যাপকভাবে উৎপন্ন হয়। এটি বাতাসকে প্রসারিত করে এবং এর লক্ষ লক্ষ কণা একে অপরের সঙ্গে সংঘর্ষ শুরু করে। সেগুলি বজ্রপাতের শব্দ তৈরি করে । (প্রতীকী ছবি, সৌজন্যে pixabay)

বজ্রপাতের সময়ে আমরা প্রথমে আলো দেখতে পাই। তার কিছুক্ষণ পরে শব্দ হয়। এর কারণ, আলোর গতি শব্দের চেয়ে অনেক বেশি। প্রতি সেকেন্ডে ৩০ হাজার কিলোমিটার, যেখানে শব্দের গতি সেকেন্ডে মাত্র ৩৩২ মিটার। (প্রতীকী ছবি, সৌজন্যে pixabay)

বজ্রপাতের সময়ে ক্ষেতে কাজ করা, গাছের নিচে আশ্রয় নেওয়া, পুকুরে স্নান করা মানুষরা বেশি ঝুঁকিতে থাকেন। তাই যখনই বজ্রপাত দেখবেন, তখন সেই এলাকা থেকে দূরে সরে যান। (প্রতীকী ছবি, সৌজন্যে pixabay)

বজ্রপাতের সময় আপনি যদি বাড়ির ভিতরে থাকেন, তবে বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম থেকে দূরে থাকুন, ফোন চার্জে দেওয়া অবস্থায় ব্যবহার করবেন না। (প্রতীকী ছবি, সৌজন্যে pixabay)

জানালা এবং দরজা বন্ধ করুন। বারান্দা এবং ছাদ থেকে দূরে থাকুন। এ ছাড়া বাড়িতে বিদ্যুৎ পরিবাহী সামগ্রী থেকে দূরে থাকুন। (প্রতীকী ছবি, সৌজন্যে pixabay)