সন্তান প্রসব করলেন মা, কিন্তু এ কী! হতবাক পরিবার... চিকিৎসকের বক্তব্য, ‘মায়ের এক ভুলেই সব নষ্ট হয়ে গেল'!
- Published by:Tias Banerjee
Last Updated:
Mother Child: শিশুটিকে দেখে তাঁর পরিবার চমকে যান। মা-বাবা কেউই এমন কিছুর জন্য প্রস্তুত ছিলেন না। শিশুটির ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বেগ, শোক এবং অপরাধবোধ—সবকিছু মিলে এক অসহায় পরিস্থিতি তৈরি হয়।
advertisement
1/12

সন্তান প্রসবের পর হতবাক পরিবার, চিকিৎসকের মন্তব্য— ‘মায়ের একটি ভুলেই সব নষ্ট হয়ে গেল’! ঠিক কী হয়েছিল? জানলে চমকে যাবেন। (Representative Image: AI Generative Image)
advertisement
2/12
সাধারণত কোনও নারী গর্ভবতী হওয়ার খবর জানার পর প্রথমেই চিকিৎসকের কাছে যান। চিকিৎসক সময় মতো বিভিন্ন শারীরিক পরীক্ষা করান এবং মায়ের স্বাস্থ্যের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় ওষুধও শুরু করেন, যাতে মা ও অনাগত শিশু উভয়েই সুস্থ থাকে। (Representative Image: AI Generative Image)
advertisement
3/12
গর্ভাবস্থায় সামান্য একটি অসাবধানতাও মা ও শিশুর জীবনে ভয়ঙ্কর প্রভাব ফেলতে পারে। তাই শুরু থেকেই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া এবং প্রয়োজনীয় পরীক্ষাগুলি করানো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একটুও অবহেলা করলে, তার পরিণতি হতে পারে চিরস্থায়ী ও মর্মান্তিক। (Representative Image: AI Generative Image)
advertisement
4/12
সম্প্রতি এমন একটি ঘটনা সামনে এসেছে, যেখানে এক গর্ভবতী মহিলা প্রথম চার মাস কোনও গাইনোকলজিস্টের সঙ্গে যোগাযোগই করেননি। কোনওরকম মেডিক্যাল পরীক্ষা-নিরীক্ষাও হয়নি। এই অবহেলা পরবর্তীতে তাঁর সন্তানের জীবনের উপর চরম প্রভাব ফেলে। (Representative Image: AI Generative Image)
advertisement
5/12
সম্প্রতি চিকিৎসক ডঃ সামরা মাসুদ তাঁর ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডেলে একটি ভয়ঙ্কর ও হৃদয়বিদারক ঘটনার কথা শেয়ার করেছেন। তিনি জানান, এক গর্ভবতী মহিলা প্রসব বেদনা নিয়ে তাঁর চেম্বারে আসেন। তখন তিনি জানতে পারেন, ওই মহিলা চার মাস ধরে কোনও স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞের সঙ্গে যোগাযোগ করেননি, এমনকি একটিও জরুরি প্রাথমিক পরীক্ষা করাননি। (Representative Image: AI Generative Image)
advertisement
6/12
যখন প্রসবের সময় হয় এবং শিশুর জন্ম হয়, তখন দেখা যায় সদ্যোজাত শিশুটির একটি গুরুতর জন্মগত বিকৃতি রয়েছে। শিশুটির মেরুদণ্ড শরীরের বাইরে বেরিয়ে রয়েছে—একটি অত্যন্ত জটিল ও দুর্লভ সমস্যা। এই অবস্থায় শিশুটির বেঁচে থাকার সম্ভাবনা অত্যন্ত ক্ষীণ। (Representative Image: AI Generative Image)
advertisement
7/12
এই ঘটনাটি ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করেছেন চিকিৎসক সামরা মাসুদ। তিনি জানান, এই ধরনের অবস্থা সাধারণত সময় মতো মেডিক্যাল স্ক্যান এবং সঠিক পরামর্শের মাধ্যমে বোঝা যায় এবং নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। কিন্তু যখন সেই দায়িত্ববোধের অভাব থাকে, তখনই এমন বিপর্যয় ঘটে। (Representative Image: AI Generative Image)
advertisement
8/12
মহিলার প্রসবের পর দেখা যায়, সদ্যোজাত শিশুটির মেরুদণ্ড শরীরের বাইরে বেরিয়ে রয়েছে—একটি জটিল ও বিরল জন্মগত সমস্যা, যাকে চিকিৎসা পরিভাষায় বলা হয় Spina Bifida. (Representative Image: AI Generative Image)
advertisement
9/12
এই অবস্থায় শিশুর শরীরের স্নায়ুতন্ত্র এবং অন্যান্য অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ বিকল হতে পারে, এবং তার বেঁচে থাকার সম্ভাবনা থাকে অত্যন্ত কম। এই বিপর্যয়ের কারণ কী? (Representative Image: AI Generative Image)
advertisement
10/12
ডঃ সামরা স্পষ্ট ভাষায় বলেন, এই শিশুর এই অবস্থার মূল কারণ মায়ের অবহেলা। গর্ভাবস্থার প্রথম তিন মাসে নিয়মিত ফোলিক অ্যাসিড গ্রহণ না করা এবং প্রয়োজনীয় মেডিক্যাল চেকআপ না করানোর ফলেই এমন দুর্ভাগ্যজনক পরিণতি হয়েছে। (Representative Image: AI Generative Image)
advertisement
11/12
গর্ভাবস্থার শুরুতেই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া, নির্দিষ্ট কিছু পরীক্ষা (যেমন—NT scan, double marker test, ইত্যাদি) করানো এবং প্রতিদিন নির্ধারিত ওষুধ গ্রহণ করা একান্ত প্রয়োজন। কারণ অনেক জন্মগত বিকৃতি শুরু হয় গর্ভাবস্থার প্রথম দিকেই, যখন ভ্রূণের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ গঠিত হয়। (Representative Image: AI Generative Image)
advertisement
12/12
শিশুটিকে দেখে তাঁর পরিবার চমকে যান। মা-বাবা কেউই এমন কিছুর জন্য প্রস্তুত ছিলেন না। শিশুটির ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বেগ, শোক এবং অপরাধবোধ—সবকিছু মিলে এক অসহায় পরিস্থিতি তৈরি হয়। (Representative Image: AI Generative Image)
বাংলা খবর/ছবি/পাঁচমিশালি/
সন্তান প্রসব করলেন মা, কিন্তু এ কী! হতবাক পরিবার... চিকিৎসকের বক্তব্য, ‘মায়ের এক ভুলেই সব নষ্ট হয়ে গেল'!