TRENDING:

Love Story: এ শহরে প্রতি পুরুষের দু-তিন জন প্রেমিকা থাকা বাধ্যতামূলক! নাহলে মান-সম্মান মাটি! কোন শহর বলুন তো

Last Updated:
Love Story: এই শহরে কোনও পুরুষের একজন সঙ্গী থাকার নিয়ম নেই। প্রত্যেকেরই অন্ততপক্ষে দু থেকে তিনজন প্রেমিকা থাকা চাই।
advertisement
1/7
এ শহরে প্রতি পুরুষের দু-তিন জন প্রেমিকা থাকা বাধ্যতামূলক! নাহলেই লজ্জা! কোন শহর?
প্রেমের ক্ষেত্রে অনেকেই গোপনীয়তা অবলম্বন করে চান। আবার কেউ যদি একের অধিক প্রেম করে তাহলে তো কথাই নেই। সব সময়ই সে একটা ভয়ের মধ্যে থাকে। তবে চিনে গুয়াংঝায়ের ডংগুয়ান শহরের চিত্র কিন্তু ভিন্ন। এখানে পুরুষদের একাধিক সঙ্গী থাকাই নিয়ম।
advertisement
2/7
এই শহরে কোনও পুরুষের একজন সঙ্গী থাকার নিয়ম নেই। প্রত্যেকেরই অন্ততপক্ষে দু থেকে তিনজন প্রেমিকা থাকা চাই। এজন্য এ শহরকে বহুগামী শহরের খেতাব দেওয়া হয়েছে।
advertisement
3/7
কারণ কোনও পুরুষের একজন প্রেমিকা থাকা অত্যন্ত লজ্জাজনক ৷ তাই এ শহরের পুরুষরা একাধিক নারীর সঙ্গে সম্পর্কে জড়ান।
advertisement
4/7
পুরুষদের একাধিক প্রেমিকার ক্ষেত্রে আপত্তি নেই এখানকার নারীদেরও। সমাজের স্বার্থেই পুরুষদের দুই থেকে তিনটি প্রেমিকা রয়েছে। কিন্তু কেন এমন নিয়ম?
advertisement
5/7
পরিসংখ্যান বলছে, এই নিয়মের জন্য দায়ী ওই অঞ্চলের নারী ও পুরুষের অনুপাত। এই শহরে প্রতি ১০০ জন নারীর বিপরীতে পুরুষ রয়েছে ৮৫ জন। এছাড়া এই শহরে একাধিক উৎপাদন সংস্থার কারখানা রয়েছে। সেখানে পুরুষদের বদলে নারী কর্মী নিয়োগ করতে বেশি উৎসাহী সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
advertisement
6/7
তাদের দাবি, কাজের ক্ষেত্রে পুরুষদের তুলনায় নারীরা বেশি উৎসাহী, দক্ষ এবং বিশ্বস্ত৷ এই ধারণার কারণে বিভিন্ন শহর থেকে বিভিন্ন সংস্থা সেখানে নারীকর্মী খুঁজতে আসে। আর সেই কারণে এই শহরে পুরুষদের তুলনায় নারীর সংখ্যা অসম হারে বেড়েছে।
advertisement
7/7
স্থানীয় বাসিন্দারা মনে করেন, এই শহরে কাজের তুলনায় বান্ধবী খুঁজে পাওয়া অনেক সহজ। এখানকার নারীরা যেমন সুন্দর তেমনি মিশুকে। ফলে তারা একে অপরের বন্ধু হয়ে যান খুব সহজে। তবে এ অঞ্চলে পুরুষদের পক্ষ কাজ পাওয়া কঠিন। আবার কাজ জোটাতে পারলেও দেওয়া হয় না পারিশ্রমিক।
বাংলা খবর/ছবি/পাঁচমিশালি/
Love Story: এ শহরে প্রতি পুরুষের দু-তিন জন প্রেমিকা থাকা বাধ্যতামূলক! নাহলে মান-সম্মান মাটি! কোন শহর বলুন তো
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল