Jyoti Malhotra: ছবিতেই লুকানো বড় সূত্র! সবচেয়ে বড় ক্লু দিয়ে দিয়েছিলেন জ্যোতি নিজেই! ভয়ঙ্কর কী ষড়যন্ত্র হয়েছিলেন জানেন?
- Published by:Ankita Tripathi
- news18 bangla
Last Updated:
Jyoti Malhotra: জ্যোতি মালহোত্রার সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টের ডিসপ্লে পিকচারের লুকিয়ে ছিল গোপণ সূত্র। এই ছবির সূত্র ধরেই গোয়েন্দাদের হাতে আসে বড় তথ্য।
advertisement
1/9

পাকিস্তানে গুপ্তচরবৃত্তি করার অভিযোগে গ্রেফতার হওয়া ইউটিউবার জ‍্যোতি মালহোত্রার সম্পর্কে প্রকাশ‍্যে আসছে একের পর এক চাঞ্চল‍্যকর তথ‍্য। কীভাবে গোয়েন্দাদের নজরে এলেন জ‍্যোতি?
advertisement
2/9
সূত্রের খবর, জ‍্যোতির কাণ্ডকীর্তি ফাঁসে বড় ভূমিকা নেয় তারই একটি ছবি! কী এমন সূত্রে লুকিয়ে ছিল সেই ছবিতে?
advertisement
3/9
জানা গিয়েছে, জ্যোতি মালহোত্রার সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টের ডিসপ্লে পিকচারের লুকিয়ে ছিল গোপণ সূত্র। এই ছবির সূত্র ধরেই গোয়েন্দাদের হাতে আসে বড় তথ‍্য।
advertisement
4/9
জ্যোতি মালহোত্রার সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টের ডিসপ্লে পিকচারের ঠিক পেছনেই ছিল কাজিগুন্ডের সাইনবোর্ড। কাজিগুন্ড কৌশলগত দৃষ্টিকোণ থেকে খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যা জম্মু এবং কাশ্মীরকে সংযুক্ত করছে।
advertisement
5/9
নিরাপত্তা সংক্রান্ত গুপ্তচর সংক্রান্ত সংস্থাগুলি এরপর আরও তত্ত্বতালাশ শুরু করে। কেন কাজিগুন্ডাকে ব্যাকড্রপ বানিয়ে জ্যোতি তার এই ছবি তুলেছে?
advertisement
6/9
তদন্তে দেখা যায়, কাশ্মীরে একই বছরে ২ বার ভ্রমণে গিয়েছে ভ্লগার জ‍্যোতি। গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলিতে লোকেশনের প্রয়োজনের চেয়ে বেশি দীর্ঘ ভিডিও তৈরি করে এই ট্রাভেল ভ্লগার।
advertisement
7/9
কাজিগুন্ডাকে বলা হয়, ‘কাশ্মীর উপত্যকার প্রবেশদ্বার’। জম্মু এবং কাশ্মীরের অনন্তনাগ জেলার অত‍্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ শহর এটি। কাজিগুন্ডা জাতীয় সড়ক ৪৪ এ অবস্থিত, যা জম্মু এবং শ্রীনগরকে সংযুক্ত করেImage: Instagram/travelwithjo1
advertisement
8/9
সাম্প্রতিক ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনামূলক পরিস্থিতি, বিশেষত পহেলগাঁও হামলার পর আরও গুরুত্ব বেড়েছে কাজিগুন্ডার। যেমন এস-৪০০ এবং পিচৌরা মিসাইল সিস্টেমকে কাশ্মীর উপত্যকায় মোতায়েন করেছে, যার মধ্যে কাজিগুন্ডার মতো অঞ্চলগুলি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। Image: Instagram/TravelwithJo
advertisement
9/9
তদন্তের তত্ত্বাবধানে থাকা ডিএসপি কমলজিৎ সিংয়ের মতে, জ্যোতি পাকিস্তানি গোয়েন্দা হ্যান্ডলারদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগে ছিলেন, যার মধ্যে সম্প্রতি বহিষ্কৃত এহসান-উর-রহিম ওরফে দানিশও ছিলেন। তিনি সংবেদনশীল তথ্য সরবরাহ করতেন এবং ভারতীয় প্ল্যাটফর্মগুলিতে পাকিস্তানের পক্ষে সমর্থন করতেন।