ফুলশয্যার রাতেই...! শ্বশুরবাড়িতে পা দেওয়ার ২০ মিনিট পরেই বড় সিদ্ধান্ত নিলেন কনে, পরমুহূর্তেই যা করলেন স্বামী, চক্ষুচড়কগাছ সবার!
- Published by:Sanjukta Sarkar
- Reported by:Trending Desk
Last Updated:
Wedding: গত ২৫ নভেম্বর, ২০২৫ তারিখে সালেমপুরের পূজাকে বিয়ে করেছিলেন বিশাল। বরযাত্রীরা সেদিন সন্ধ্যা ৭টা নাগাদ কনের বাড়িতে পৌঁছে যান এবং সেই রাতের মধ্যেই নিয়ম মতো বিয়ের সমস্ত আচার-অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়।
advertisement
1/10

উত্তরপ্রদেশের দেওরিয়ায় একটি বিয়ের পর কনে বরের বাড়িতে পৌঁছানোর কয়েক মিনিটের মধ্যেই ভেঙে গেল বিয়ে। বিশাল মাধেসিয়া নামের এক ব্যক্তির বিয়ে হয় গত ২৫ নভেম্বর। বাবাকে ভালুয়ানিতে একটি জেনারেল স্টোর চালাতে সাহায্য করেন বিশাল।
advertisement
2/10
গত ২৫ নভেম্বর, ২০২৫ তারিখে সালেমপুরের পূজাকে বিয়ে করেছিলেন বিশাল। বরযাত্রীরা সেদিন সন্ধ্যা ৭টা নাগাদ কনের বাড়িতে পৌঁছে যান এবং সেই রাতের মধ্যেই নিয়ম মতো বিয়ের সমস্ত আচার-অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়।
advertisement
3/10
এর পর পারিবারিক ঐতিহ্য মেনে কনে বরের পরিবারের সঙ্গে শ্বশুরবাড়িতে পৌঁছন এবং তার পর তাঁকে তাঁর ঘরে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু ২০ মিনিট পরে তিনি ঘর থেকে বেরিয়ে ঘোষণা করেন যে তিনি এই স্বামীর সঙ্গে থাকতে চান না।
advertisement
4/10
কনে পূজা বিশালের বাড়ির উঠোনে দাঁড়িয়ে নিজের সিদ্ধান্তের কথা বলেন। সেই মুহূর্তে আত্মীয়স্বজন এবং অতিথিরা সবাই সেখানে উপস্থিত ছিলেন।
advertisement
5/10
বরের পরিবার তাঁকে বোঝানোর চেষ্টা করেছিল, কিন্তু মেয়েটি শুধু বার বার বলে চলেছিলেন, "আমার বাবা-মাকে ফোন করো। আমি এখানে থাকব না।"
advertisement
6/10
কোনও সমাধান না পেয়ে অবশেষে পঞ্চায়েত পরিবারগুলিকে দম্পতিকে আলাদা করার পরামর্শ দেয়। একটি লিখিত চুক্তি তৈরি করা হয়, যেখানে বলা হয় যে পারস্পরিক সম্মতিতে বিবাহের সমাপ্তি হয়। উভয় পক্ষই পুনর্বিবাহের জন্য স্বাধীন বলে জানানো হয়। এতে উভয় পক্ষকে বিয়ের সময় বিনিময় করা সমস্ত উপহার এবং অর্থ ফেরত দেওয়ারও নির্দেশ দেওয়া হয়। সেই দিনই সন্ধ্যা ৬টায় শেষমেশ কনে পূজা অবশেষে তাঁর বাপের বাড়িতে ফিরে যান।
advertisement
7/10
উপরে উল্লিখিত রিপোর্ট অনুযায়ী বিশাল জানান, আগে পূজা তাঁকে বিয়ে করতে অনিচ্ছুক ছিলেন না এবং স্বাভাবিকভাবে কথাও বলতেন। তিনি আরও বলেন যে, পূজার অস্বীকৃতির কারণে উভয় পরিবারেরই সম্মান নষ্ট হয়েছে। যদিও তিনি পূজার বিরুদ্ধে কোনও পুলিশি অভিযোগ দায়ের করেননি।
advertisement
8/10
ইন্টারনেটে ঘটনা ভাইরাল হওয়ার পর লোকেরা তাদের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে স্বাভাবিক ভাবেই। একজন ইউজার বলেন, “কয়েক বছর ধরে অ্যাডজাস্ট করার পর সবার জীবন নষ্ট করার চেয়ে এটাই ভাল।”
advertisement
9/10
অপর এক নেটিজেন abar বলেন, "তাঁকে এবং তাঁর পরিবারকে কড়া জরিমানা এবং শাস্তি দেওয়া উচিত। মানুষ বিয়েকে একটা রসিকতা এবং পালানোর পথ বানিয়ে ফেলেছে। যখন বিয়ের কথাবার্তা চলছিল, তখন এই সাহস কোথায় ছিল"।
advertisement
10/10
অন্য আরেকজন অবশ্য যোগ করেছেন, "এটা দম্পতির একটি বুদ্ধিমান সিদ্ধান্ত। ফুলশয্যা হয়ত আরও একটি জীবনকে দুর্বিষহ এবং বিব্রতকর করে তুলতে। দুজনেই ঠিক কাজ করেছেন।"আরেকজন ব্যক্তি এটিকে 'ব্লিঙ্কিট ওয়েডিং' আখ্যা দিয়েছেন!