‘মা’কে বলো, খুব তাড়াতাড়ি বাড়ি ফিরব আমি’, হাসপাতালের বিছানায় শেষ কথা বলেছিল হাতরাসের নির্যাতিতা
- Published by:Simli Raha
- news18 bangla
Last Updated:
প্রতিবেশীরা বলছেন, নিজের বাড়ি, নিজের পরিবারকে খুব ভালবাসত ও । তিন বোনই ছিল ওর প্রিয় বন্ধু । দুই ভাইকেও সবসময় দেখাশোনা করত হাতরাসের ওই নির্যাতিতা ।
advertisement
1/5

• চরম নৃশংস, অমানবিক, ঘৃণ্য এই ঘটনার প্রতিবাদে আগুন জ্বলছে গোটা দেশে । যেন দেশের প্রতিটা মেয়ের বুকের মধ্যে গিয়ে লাগছে সেই আগুনের আঁচ । উত্তরপ্রদেশের হাতরাসে কিশোরী মেয়েটিকে সে দিন ক্ষতবিক্ষত করে ফেলে রেখে গিয়েছিল দানবগুলো । শরীরটা ছিঁড়ে খেয়েছিল । কিন্তু লড়াইয়ে হার মানেনি নির্যাতিতা । ১৪ দিন ধরে হাসপাতালের বিছানায় দাঁতে দাঁত চিপে পড়েছিল সে । আবারও যদি এই জীবনের আঙিনায় উঠে দাঁড়াতে পারে...সেই আশায় । প্রতীকী চিত্র ।
advertisement
2/5
• কিন্তু না । শেষ পর্যন্ত অমানবিক ওই যন্ত্রণার লড়াই থেকে চিরতরে মুক্তি পেয়েছে সে । দিল্লির হাসপাতালেই মৃত্যু হয়েছে তার । আর আমাদের সামনে প্রশ্ন তুলে দিয়ে গিয়েছে... আর কতদিন.. এ ভাবে আর কতদিন ? প্রতীকী চিত্র ।
advertisement
3/5
• আজ গ্রামবাসীদের মুখে মুখে ঘুরছে তার মন ভোলানো ব্যবহার, আর ফুলের মতো নিষ্পাপ হাসিটার কথা । সবাই একবাক্যে বলছেন, সবার খেয়াল রাখত ও । সবার ভালমন্দের চিন্তা করত । তাকে কেন এ ভাবে চলে যেত হল...এই প্রশ্নটাই যেন তাড়া করে বেড়াচ্ছে । প্রতীকী চিত্র ।
advertisement
4/5
• হাসপাতালের বিছনায় শুয়েও পাশে বসে থাকা আত্মীয়’কে সে বলেছিল, ‘‘মা’কে বলে চিন্তা না করতে । খুব তাড়াতাড়ি আমি বাড়ি ফিরে যাব ।’’ আবারও সেই বাড়, সেই গ্রামের পথেই ফিরতে চেয়েছিল সে । যেখান থেকে চরম অপমান তার কপালে লিখে দিয়েছে কয়েকটা দুষ্কৃতী । প্রতীকী চিত্র ।
advertisement
5/5
• প্রতিবেশীরা বলছেন, নিজের বাড়ি, নিজের পরিবারকে খুব ভালবাসত ও । তিন বোনই ছিল ওর প্রিয় বন্ধু । দুই ভাইকেও সবসময় দেখাশোনা করত হাতরাসের ওই নির্যাতিতা । মায়ের খুব ঘনিষ্ঠ ছিল । সারাক্ষণ বাড়ির সবার যত্নআত্তি করত । সবাইকে প্রাণ ঢেলে ভালবাসত সে । প্রতীকী চিত্র ।