Tejashwi Yadav: 'সমস্ত এক্সিট পোল ভুয়ো!' বিহারে কে ক্ষমতায় আসছে, বড় দাবি তেজস্বী যাদবের! ১৮ নভেম্বর শপথ নিয়েও বিরাট মন্তব্য
- Published by:Suman Biswas
- news18 bangla
Last Updated:
Tejashwi Yadav: প্রায় সমস্ত বুথ ফেরত সমীক্ষাই এগিয়ে রেখেছে এনডিএ জোটকে। কিন্তু তাতে বিন্দুমাত্র বিচলিত নন তেজস্বী।
advertisement
1/7

বিহার বিধানসভা নির্বাচনের ফলপ্রকাশ ১৪ নভেম্বর, শুক্রবার। আর ঠিক তার আগেই বিরোধীদল নেতা তেজস্বী যাদব এক্সিট পোলকে ভুয়ো বলে উল্লেখ করে সমস্ত সমীক্ষা রিপোর্টকে কার্যত উড়িয়ে দিয়েছেন।
advertisement
2/7
বুধবার সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি জানান, ১৮ নভেম্বর বিহারে মহাগঠবন্ধন সরকার শপথ গ্রহণ করবে এবং রাজ্যে কলমের শাসন কার্যকর হবে। তেজস্বী আশ্বাস দেন, নতুন সরকারের অধীনে বিপুল কর্মসংস্থান এবং নতুন সুযোগ তৈরি হবে।
advertisement
3/7
প্রসঙ্গত, প্রায় সমস্ত বুথ ফেরত সমীক্ষাই এগিয়ে রেখেছে এনডিএ জোটকে। কিন্তু তাতে বিন্দুমাত্র বিচলিত নন তেজস্বী। তিনি সতর্ক করে বলেন, ভোট গণনায় কোনও কারচুপির চেষ্টা করা হলে জনগণ প্রতিশোধ নেবে এবং তারা যে কোনও ত্যাগ স্বীকার করতে প্রস্তুত।''
advertisement
4/7
তেজস্বী বলেন, এক্সিট পোলগুলি বিজেপি এবং বিশেষ করে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের নির্দেশে তৈরি। তিনি উল্লেখ করেন, লোকসভা নির্বাচনের পাশাপাশি বাংলা ও ঝাড়খণ্ডের বিধানসভা নির্বাচনে একই ধরনের ভুয়ো এক্সিট পোল সামনে এসেছিল, যা নির্বাচনের ফলাফলের পর ভুল প্রমাণিত হয়েছিল।
advertisement
5/7
তিনি আরও জানান, ২০২০ সালের তুলনায় রাজ্যজুড়ে এবার ৭২ লক্ষ বেশি ভোট পড়েছে, যার অর্থ প্রতিটি বিধানসভা কেন্দ্রে প্রায় ৩২,৫০০ জন বেশি ভোট প্রদান করেছেন। এই ভোটগুলিই রাজনৈতিক পরিবর্তনের ইঙ্গিত বহন করছে। জনগণ যে কোনও অনিয়মের বিরোধিতা করবে।
advertisement
6/7
অন্যদিকে, বিজেপি নেতা অজয় অলোক তেজস্বী যাদবের শপথ গ্রহণের ঘোষণাকে ‘ভ্রান্ত ধারণা’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। তিনি বলেন, মুখ্যমন্ত্রী হওয়া বা সরকার গঠনের ভ্রান্ত ধারণায় বিশ্বাস করলে এ ধরনের বিভ্রান্তি তৈরি হয়। ১৮ তারিখে, তেজস্বীকে তার সব ভুল এবং চুরি ফেরতের শপথ নেওয়া উচিত।”
advertisement
7/7
রাঘোপুর বিধানসভা কেন্দ্র থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা তেজস্বী যাদব বলেন, ফলাফল ১৪ নভেম্বর ঘোষণা করা হবে এবং ১৮ তারিখে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। তিনি বলেন, “বিজেপি ও এনডিএ এখন আতঙ্কিত। ভোটদানের সময় ভোটারদের লম্বা লাইন আমাদের পক্ষে গিয়েছে। এক্সিট পোল শুধুমাত্র নির্বাচনী কর্মকর্তাদের মানসিক চাপকে প্রতিফলিত করে।”