Bride and Groom Age Difference: ছিঃ এই লজ্জা কোথায় ঢাকবে, ৪০ বছরের বর প্রথম বউয়ের সামনে বিয়ে করল ১৩ বছরের কচি মেয়েকে, ২মাস স্বামী-স্ত্রী হিসেবে ঘর করার পর...
- Published by:Debalina Datta
- news18 bangla
Last Updated:
Teacher Marries School Student: তারা দু মাস ধরে একসঙ্গে থাকছিল। জেলা শিশু সুরক্ষা কর্মকর্তা প্রবীণ কুমার জানান, নাবালিকাটি গত দুই মাস ধরে অভিযুক্তের সঙ্গেই করেছিল৷
advertisement
1/6

: তেলেঙ্গানা থেকে এক ভয়ানক ঘটনা সামনে এসেছে যেখানে ১৩ বছর বয়সী এক নাবালিকা মেয়ের বিয়ে ৪০ বছর বয়সী এক ব্যক্তির সঙ্গে বিয়ে দেওয়া হয়েছিল। ঘটনাটি রাঙ্গা রেড্ডি জেলার। ওই ৪০ বছর বয়সী মেয়েটিকে তাঁর নিজের মা-ই বিয়ে করতে রাজি করায়৷ গোটা ঘটনায় হাজির ছিল অভিযুক্ত ব্যক্তির প্রথম স্ত্রী৷ এই স্ত্রী-র সামনেই মেয়েটির মা ওই ব্যক্তির সঙ্গে বিয়ে করানোর জন্য রাজি করার প্রতিজ্ঞা করে৷
advertisement
2/6
তবে বিয়ে আটকানো যায়নি কারণ তখন এই খবরটাই সামনে আসেনি৷ এই বিয়ে মে মাসে হয়েছিল কিন্তু বিষয়টি তখনই প্রকাশ্যে আসে যখন মেয়েটি তার শিক্ষককে সবকিছু বলে। মেয়েটির শিক্ষিকা তাৎক্ষণিকভাবে জেলা শিশু সুরক্ষা কর্মকর্তা এবং পুলিশকে খবর দেন। এরপর পুলিশ অভিযান চালিয়ে অভিযুক্তের হাত থেকে নাবালিকাকে উদ্ধার করে এবং তাকে 'সখী সেন্টারে' স্থানান্তরিত করা হয় যেখানে মেয়েটির কাউন্সেলিং করা হচ্ছে। Photo Courtesy- Representative (Meta AI)
advertisement
3/6
মা এবং একজন দালাল মিলে বিয়েটা ঠিক করে দেন। পুলিশ তদন্তে জানা যায় যে, ভুক্তভোগী তার মা এবং ভাইয়ের সঙ্গে একটি ভাড়া বাড়িতে থাকত৷ মা বাড়িওয়ালাকে জানান যে তিনি তার মেয়ের বিয়ে দিতে চান। এরপর, একজন মধ্যস্থতাকারী ৪০ বছর বয়সী শ্রীনিবাস গৌড়ের সঙ্গে তার বিয়ে ঠিক করে। মে মাসে ৪০ বছর বয়সী ওই ব্যক্তির প্রথম স্ত্রীর উপস্থিতিতে এই বিয়ে হয়। Photo Courtesy- Representative (Meta AI)
advertisement
4/6
তারা দু মাস ধরে একসঙ্গে থাকছিল। জেলা শিশু সুরক্ষা কর্মকর্তা প্রবীণ কুমার জানান, নাবালিকাটি গত দুই মাস ধরে অভিযুক্তের সঙ্গেই করেছিল৷ তিনি বলেন, "যদি তদন্তে প্রমাণিত হয় যে মেয়েটিকে জোর করে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করা হয়েছিল, তাহলে অভিযুক্তের বিরুদ্ধে পকসো আইনে মামলাও দায়ের করা হবে।" Photo Courtesy- Representative (Meta AI)
advertisement
5/6
গ্রেফতার এবং মামলা দায়েরপুলিশ অভিযুক্ত ব্যক্তি, তার প্রথম স্ত্রী, নাবালিকার মা, বিবাহের দালাল এবং বিবাহ পরিচালনাকারী পুরোহিতের বিরুদ্ধে বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ আইনের অধীনে মামলা দায়ের করেছে।
advertisement
6/6
পুলিশ ইন্সপেক্টর প্রসাদ বলেন, ঘটনাটি দেখায় যে রাজ্য সরকারের প্রচেষ্টা সত্ত্বেও, বাল্যবিবাহের ঘটনা এখনও ঘটছে। বর্তমানে, নির্যাতিতাকে 'সখী সেন্টার'-এ নিরাপদে রাখা হয়েছে এবং তার মানসিক অবস্থার উন্নতির জন্য বিশেষজ্ঞদের একটি দল তাকে কাউন্সেলিং করছে। প্রশাসন অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছে। Photo Courtesy- Representative (Meta AI)