সুইমিং পুলে ৩০০ কেজি ‘সোনার বাট’! চিট ফান্ড মালিকের খাজানা দেখে অবাক তদন্তকারীরা
Last Updated:
রাশি রাশি সোনা ৷ থরে থরে সোনার বাট ৷ বিপুল পরিমাণ সোনা রাখা ছিল সুইমিং পুলের মধ্যে ৷ সেই সুইমিং পুল আবার ছ’তলার উপরে ৷
advertisement
1/6

♦ রাশি রাশি সোনা ৷ থরে থরে সোনার বাট ৷ বিপুল পরিমাণ সোনা রাখা ছিল সুইমিং পুলের মধ্যে ৷ সেই সুইমিং পুল আবার ছ’তলার উপরে ৷ আর সেই পুলেই নাকি রাখা ছিল প্রচুর ‘খাজানা’৷ প্রায় ৩০৩ কেজি সোনার বাট রাখা ছিল সেখানেই ৷
advertisement
2/6
♦ কর্নাটকের পন্জি স্কিম ‘আইএমএ’র কর্ণধার মহম্মদ মনসুর খানের বেঙ্গালুরুর একটি ভবনে অভিযান চালিয়ে এমনই ‘গুপ্তধন’-এর সন্ধান পেল কর্নাটকের বিশেষ তদন্তকারী দল। জানা গিয়েছে, ছ’তলার উপরের সেই সুইমিং পুলেই নাকি রাখা ছিল ওই বিপুল পরিমাণে সোনা
advertisement
3/6
♦ তবে তদন্তকারী অফিসাররা জানিয়েছেন, ওই সোনার বাটগুলি নাকি আসল নয়, নকল ৷ কিন্তু এই বিপুল পরিমাণে নকল সোনার বাট মজুত রাখার পিছনে কারণটি ঠিক কী? জানা গিয়েছে, ই নকল সোনা দেখিয়েই অর্থলগ্নি করতে সাধারণ মানুষকে আকর্ষণ করা হত।
advertisement
4/6
♦ তার পর এই কেলেঙ্কারি সামনে আসতেই ভয় পেয়ে ওই সুইমিং পুলের নীচে লুকিয়ে ফেলেছিলেন সংস্থার কর্ণধার মহম্মদ মনসুর খান। তার পর দেশ ছেড়েছিলেন। তদন্তে ধৃতদের জেরা করে ওই ভবনে অভিযান চালান বিশেষ তদন্তকারী দলের সদস্যরা।
advertisement
5/6
♦ মাস কয়েক আগে থেকে কর্নাটকে হইচই শুরু হয়েছে এই ‘আইএমএ’ পন্জি স্কিম নিয়ে। কেলেঙ্কারি ফাঁস হওয়ার আঁচ করেই ‘আইএমএ’ কর্ণধার মনসুর খান পালিয়েছিলেন দুবাইয়ে। সেখান থেকে ফেরার পথে দিল্লি বিমানবন্দরেই গ্রেফতার করা হয় তাঁকে।
advertisement
6/6
♦ ইতিমধ্যেই তদন্তে নেমে মনসুর খানের প্রায় ২০৯ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছে এসআইটি। তার মধ্যে ২০টি স্থাবর সম্পত্তি এবং একাধিক ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টও রয়েছে। আর্থিক প্রতারণা, জালিয়াতি-সহ একাধিক ধারায় মামলা দায়ের করেছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)। গ্রেফতার করা হয়েছে সংস্থার ১২ জন ডিরেক্টর, বেঙ্গালুরুর ডেপুটি কমিশনার, বেঙ্গালুরু উত্তর মহকুমার অ্যাসিস্ট্যান্ট কমিশনার-সহ মোট ২৫ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।