২২ তরুণী...১ নাবালক! হোটেলের ঘরে সারা রাত চলল 'অদ্ভুত' এই কাণ্ড! পুলিশ এসে দরজা খুলতেই, চোখ কপালে!
- Published by:Tias Banerjee
Last Updated:
22 Girls Minor Boy Hotel: ২২টি মেয়ে আর এক জন নাবালক! নামকরা হোটেলে গভীর রাতে চলছিল গোপন কার্যকলাপ। কেউ ঘুণাক্ষরেও টের পায়নি, কিন্তু পুলিশের কাছে আগেই পৌঁছে গিয়েছিল গোপন খবর। নির্দিষ্ট সময় মতো সেখানে পৌঁছয় বিশেষ টিম। তার পর যা ঘটে, তা চমকে দেওয়ার মতো!
advertisement
1/7

২২টি মেয়ে আর এক জন নাবালক! নামকরা হোটেলে গভীর রাতে চলছিল গোপন কার্যকলাপ। কেউ ঘুণাক্ষরেও টের পায়নি, কিন্তু পুলিশের কাছে আগেই পৌঁছে গিয়েছিল গোপন খবর। নির্দিষ্ট সময় মতো সেখানে পৌঁছয় বিশেষ টিম। তার পর যা ঘটে, তা চমকে দেওয়ার মতো! (Representational Image)
advertisement
2/7
পুলিশ জানিয়েছে, মেয়েরা সারাদিন ঘুমিয়ে থাকত এবং রাতে স্কুটিতে চড়ে কিছু সময়ের জন্য গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে যেত। এটি প্রায় জোম্যাটো-সুইগির অনুকরণে চলছিল, যেখানে 'ডেলিভারি বয়'রা নির্দিষ্ট হোটেলে মেয়েদের পৌঁছে দিয়ে ফের ফিরিয়ে আনত। (Representational Image)
advertisement
3/7
হোটেলের দরজা খুলতেই পুলিশ যা দেখে, তাতে হতবাক সকলে। ভেতরে এক নাবালক ছেলেকে ঘিরে রয়েছে ২২ জন তরুণী! এই মেয়েদের মধ্যে কেউ এসেছে দেশের বিভিন্ন রাজ্য থেকে, আবার কেউ এসেছে নেপাল কিংবা উজবেকিস্তান থেকে। (Representational Image)
advertisement
4/7
গোপন সূত্রে খবর পেয়ে পুলিশ পাহাড়গঞ্জ এলাকার 'Yes Please' এবং 'God Inn' হোটেল এবং একটি দু'তলা বাড়িতে অভিযান চালায়। উদ্ধার করা হয় ২২ জন মেয়ে ও এক নাবালক ছেলেকে। তাদের মধ্যে একজন উজবেক তরুণীও ছিল। (Representational Image)
advertisement
5/7
একটি সংঘবদ্ধ চক্র দীর্ঘদিন ধরে এই নেটওয়ার্ক চালিয়ে আসছিল। গভীর রাতে স্কুটির মাধ্যমে নির্দিষ্ট জায়গায় পৌঁছে দেওয়া হত মেয়েদের। এদের মধ্যে অনেকেই আর্থিক টানাপড়েন বা মানসিক চাপের কারণে এই কাজে জড়িয়ে পড়েছিল। যাদের দিয়ে এই কাজ করানো হচ্ছিল, তাদের মধ্যে অনেকেই জানত না, ঠিক কোথায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছে তাদের। (Representational Image)
advertisement
6/7
একটি এনজিও-র মাধ্যমে দিল্লি পুলিশের ডেপুটি কমিশনার হর্ষবর্ধন খবর পান। এরপরই মধ্যরাতে অভিযান শুরু হয়। তবে পুলিশের আসার খবর পেয়েই চক্রের মূল হোতা নিজাম ও রেহান পালিয়ে যায়। তদন্তে জানা যায়, বাড়ির ভাড়া ও অন্যান্য কাগজপত্রও এই দুই অভিযুক্তের নামে ছিল। (Representational Image)
advertisement
7/7
মেয়েদের ৫-১০ মিনিটের জন্য গ্রাহকদের কাছে পাঠানো হত, যার জন্য নেওয়া হত ৭০০ থেকে ১০,০০০ টাকা পর্যন্ত। আর্থিক দুর্বলতা ও মানসিক প্রলোভনে পড়ে মেয়েরা এই চক্রের ফাঁদে পড়ে। এই ঘটনা প্রকাশ্যে আসার পর পুলিশ পুরো নেটওয়ার্ক ভেঙে ফেলার জন্য ধারাবাহিক অভিযান চালাচ্ছে এবং পলাতক অপরাধীদের ধরতে তল্লাশি চালাচ্ছে। (Representational Image)