ডলার-টাকার পাহাড়...! শ্রাবণ মাসে ধনকুবের হলেন দেওঘরের 'ভোলেবাবা'! কত পড়ল প্রণামী? চোখ কপালে উঠবে শুনলে
- Published by:Sanjukta Sarkar
Last Updated:
Sawan 2023: পবিত্র শ্রাবণ মাস। প্রতি বছর এই সময় লক্ষাধিক ভক্ত ঝাড়খণ্ডের শিব নগরী অর্থাৎ দেওঘরে বাবার ধামে জলাভিষেক ও পূজা করেন। পূজার পাশাপাশি ভক্তরা বাবার থানে অর্থ দান করছেন খোলা মনে।
advertisement
1/8

ভরা বর্ষা। সারা দেশেই এখন চলছে পবিত্র শ্রাবণ মাস। প্রতি বছর এই সময় লক্ষাধিক ভক্ত ঝাড়খণ্ডের শিব নগরী অর্থাৎ দেওঘরে বাবার ধামে জলাভিষেক ও পূজা করেন। পূজার পাশাপাশি ভক্তরা বাবার থানে অর্থ দান করছেন খোলা মনে। গত এক সপ্তাহে বাবা বৈদ্যনাথ মন্দিরে লক্ষ লক্ষ টাকা নিবেদন করেছেন ভক্তরা। (ছবির ফিচার- মনীশ দুবে)
advertisement
2/8
বৃহস্পতিবার, শিব মন্দিরের ইনচার্জ কাম এসডিও দীপঙ্কর চৌধুরীর নির্দেশ অনুসারে, মন্দির প্রাঙ্গনে নিযুক্ত সমস্ত উন্নয়ন তহবিল বাবা মন্দিরের সহকারী ইনচার্জ কাম দেবীপুর সিও সুনীল কুমার এবং বাবা মন্দিরের প্রধান ব্যবস্থাপক রমেশ পারিহস্তের তত্ত্বাবধানে খোলা হয়েছিল।
advertisement
3/8
এদিন বাবা মন্দির কমপ্লেক্সের ১৯টি উন্নয়ন তহবিল থেকে শ্রাবণ মাসে ভক্তদের দেওয়া অনুদান তুলে নেওয়া হয়।
advertisement
4/8
এই উন্নয়ন তহবিল থেকে পাহাড় প্রমাণ নোট এবং কয়েন সংগ্রহ হয়। যার কারণে মন্দিরের সমস্ত কর্মীরা তা গণনায় বসেন।
advertisement
5/8
বৃহস্পতিবার রাত ১০টা থেকে শুরু হয় টাকা গণনা, যা শেষ হয় বিকেল ৫টার দিকে। এ সময় বিভিন্ন বাক্স থেকে বাবা মন্দিরের মোট আয় হয়েছে ১৩ লাখ ২৪ হাজার ৮৮০ টাকা। এই টাকা শুধুমাত্র এই শ্রাবণ মাসের এক সপ্তাহের অনুদানের মোট অর্থ।
advertisement
6/8
বৃহস্পতিবার রাত ১০টা থেকে শুরু হয় টাকা গণনা, যা শেষ হয় বিকেল ৫টার দিকে। এ সময় বিভিন্ন বাক্স থেকে বাবা মন্দিরের মোট আয় হয়েছে ১৩ লাখ ২৪ হাজার ৮৮০ টাকা। এই টাকা শুধুমাত্র এই শ্রাবণ মাসের এক সপ্তাহের অনুদানের মোট অর্থ।
advertisement
7/8
উন্নয়ন তহবিল ছাড়াও দান বাক্স থেকে নেপালি রুপি ৯০০ এবং ইউএস ডলার ২০ প্রাপ্ত হয়েছে। এসময় উপস্থিত ছিলেন প্রধান ব্যবস্থাপক রমেশ পারিহস্ত, মন্দির সুপার সোনা সিনহা, শশী মিশ্র, রমেশ কুমার মিশ্র, প্রদীপ ঝা, সম্বোধ কুমার, চন্দন কুমার, সন্তোষ পান্ডে, ভোলা ভান্ডারী প্রমুখ।
advertisement
8/8
এর আগে শ্রাবণী মেলার প্রথম সপ্তাহে অর্থাৎ ২ জুলাই থেকে ১৩ জুলাই পর্যন্ত বাম্পার প্রসাদও বিতরণ করা । এই সময়ে বাবা মন্দির উন্নয়ন তহবিল থেকে মোট ১৪ লাখ ৩৮ হাজার ৯৪২ টাকা আয় হয়েছে। এছাড়া দান বাক্স থেকে মিলেছে নেপালি রুপি ৭২৫, অস্ট্রেলিয়া $৫, আমেরিকা $১১।