Saalumarada Thimmakka: স্বয়ং ত্যাগের প্রতীক! দেশের বৃক্ষমা, ৮ হাজারেরও বেশি গাছের মা, সন্তান স্নেহে লালনপালন

গাছ সম্পর্কে আর নতুন করে বলার অবকাশ নেই ৷ পৃথিবীর ভারসাম্য একমাত্র রক্ষা করতে পারে গাছই ৷ প্রকৃতিতে অক্সিজেন ও কার্বন ডাই অক্সাইডের ভারসাম্য রক্ষা করা সম্ভব ৷ ফাইল ছবি ৷

গাছের সঙ্গে ভালবাসার আদানপ্রদানেই তিনি বর্তমানে ভারতের বৃক্ষমাতা ৷ সেই মহীয়সীর নাম সালুমারাদা থিম্মাক্কা ৷ ফাইল ছবি ৷

গতকাল অর্থাৎ ৫ জুন ২০২৩ ছিল বিশ্ব পরিবেশ দিবস ৷ কর্ণাটকের তুমুকুরির বাসিন্দা ৷ প্রথাগত শিক্ষার তালিম নেই তাঁর কাছে ৷ ফাইল ছবি ৷

দিন মজুরি করেই কাটত দিন ৷ বিয়ের পরে সন্তান না হওয়ার কারণেই গাছকেই সন্তান রূপে মেনে নিয়েছিলেন সালুমারাদা ৷ ফাইল ছবি ৷

যদি গাছকে ভালবাসার পরেই তাঁর নাম এমন হয় ৷ কেননা সালুমারাদা অর্থাৎ গাছের সাড়ি ৷ ফাইল ছবি ৷

আজ তিনি দেশের মুখ উজ্জ্বল করেছেন গাছের প্রতি ভালবাসাতেই আজ প্রতিটি ভারতীয় কাছেই প্রিয় আম্মা বা মা ৷ ফাইল ছবি ৷

স্বামীর সঙ্গে উপলব্দি করেছিলেন তাঁদের গ্রামে বেশ কয়েকটি গাছ থাকলেও পাশের গ্রামে একটি গাছও নেই ৷ সেখান থেকেই প্রতি পাঁচ কিলোমিটার পরপর একটি করে বটবৃক্ষ রোপন করতে থাকেন ৷ ফাইল ছবি ৷

এরপরের বছরের ১৫, ২০ বছরে গাছের চারা রোপন করেন ৷ তারপরে কিলোমিটারের পর কিলোমিটার আগাছা পরিষ্কার, পরিচর্যা, বেড়া দেওয়া ইত্যাদি ভাবেই রক্ষণাবেক্ষণ করতে থাকেন ৷ ফাইল ছবি ৷

গাছ আমাদের প্রাণ প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে রক্ষা করে ৷ কিন্তু সেই গাছেদের মা যিনি তিনি সত্যি প্রণামের যোগ্য ৷ ফাইল ছবি ৷

এই সময়ে দাঁড়িয়ে তাঁর নতুন করে পরিচয় করানোর আর কোনও প্রয়োজনীয়তাই নেই ৷ বয়স ১১২ বছর ৷ ফাইল ছবি ৷

গাছের সঙ্গে ভালবাসার আদানপ্রদানেই তিনি বর্তমানে ভারতের বৃক্ষমাতা ৷ সেই মহীয়সীর নাম সালুমারাদা থিম্মাক্কা ৷ ফাইল ছবি ৷

দিন মজুরি করেই কাটত দিন ৷ বিয়ের পরে সন্তান না হওয়ার কারণেই গাছকেই সন্তান রূপে মেনে নিয়েছিলেন সালুমারাদা ৷ ফাইল ছবি ৷

যদি গাছকে ভালবাসার পরেই তাঁর নাম এমন হয় ৷ কেননা সালুমারাদা অর্থাৎ গাছের সারি ৷ ফাইল ছবি ৷

আজ তিনি দেশের মুখ উজ্জ্বল করেছেন গাছের প্রতি ভালবাসাতেই আজ প্রতিটি ভারতীয় কাছেই প্রিয় আম্মা বা মা ৷ ফাইল ছবি ৷

স্বামীর সঙ্গে উপলব্দি করেছিলেন তাঁদের গ্রামে বেশ কয়েকটি গাছ থাকলেও পাশের গ্রামে একটি গাছও নেই ৷ সেখান থেকেই প্রতি পাঁচ কিলোমিটার পরপর একটি করে বটবৃক্ষ রোপন করতে থাকেন ৷ ফাইল ছবি ৷

এরপরের বছরের ১৫, ২০ বছরে গাছের চারা রোপন করেন ৷ তারপরে কিলোমিটারের পর কিলোমিটার আগাছা পরিষ্কার, পরিচর্যা, বেড়া দেওয়া ইত্যাদি ভাবেই রক্ষণাবেক্ষণ করতে থাকেন ৷ ফাইল ছবি ৷

স্বামীকে হারান ১৯৯১ সালে ৷ একটু একটু সঞ্চয় করে সাড়ে তিনশোর বেশি গাছকে লালনপালন করেন ৷ ফাইল ছবি ৷

বর্তমানে ৮,০০০ গাছের মা তিনি ৷ যখন গাছ কাটা হয় তখন এই মায়ের মন কেঁদে ওঠে ৷ কর্ণাটকে একবার বেশ কিছু গাছ কাটার সিদ্ধান্ত হলে খারাপ লাগে মায়ের ৷ ফাইল ছবি ৷

তিনি আবেদন করেন সরকারের কাছে ৷ তখন কর্ণাটক সরকার বিষয়টি বিবেচনা করে মেনে নেয়, গাছ না কাটার সিদ্ধান্ত নেয় ৷ ফাইল ছবি ৷

ক্রমেই বেড়ে চলেছে বিশ্ব উষ্ণায়ন সেই সময়ে গাছের প্রতি এমন এক ভালবাসা নজির সৃষ্টি করেছে ৷ ফাইল ছবি ৷

এই কারণেই সালুমারাদা দেশ-বিদেশের সম্মান পেয়েছেন ৷ এরই মধ্যে মায়ের বয়স পেরিয়েছে একশো ৷ তিনি যেন জীবন দিয়েই বারেবারে প্রমাণ করেছেন একটি গাছ একটি প্রাণ ৷ ফাইল ছবি ৷

সালুমারাদার আদর্শ প্রতিটি মানুষ বা প্রতিটি ঘরে ঘরে ছড়িয়ে পড়েছে আগামী দিনেও যেন মানুষ আরও গাছে সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক স্থাপন করে ৷ ফাইল ছবি ৷