Relationship: সম্পর্কে নেই ভালোবাসা-রোম্যান্স! প্রেমের স্ফুলিঙ্গ ফিরিয়ে আনতে সঙ্গীর সঙ্গে কী কী করবেন
- Published by:Swaralipi Dasgupta
- news18 bangla
Last Updated:
Relationship: প্রেম থেকে ভালোবাসা, রোম্যান্স উধাও হলেও ফিরে আসতে পারে আবার আগের মতো রসায়ন। কিন্তু তার জন্য কী কী করণীয় জেনে নিন।
advertisement
1/6

কার প্রেমে যে কে কখন পড়বে তা বলা মুশকিল। তাই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরও লিখেছেন, প্রেমের ফাঁদ পাতা ভুবনে, কে কোথা ধরা পড়ে কে জানে। আবার এই প্রেম থেকে কার মন কখন উঠে যায় তাও বলা মুশকিল। আর সম্পর্ক বহুদিনের হলে তাতে মরচে ধরতেও পারে। কিন্তু তেমন আঁচ পেলেই প্রেম বাঁচানো সম্ভব। প্রেম থেকে ভালোবাসা, রোম্যান্স উধাও হলেও ফিরে আসতে পারে আবার আগের মতো রসায়ন। কিন্তু তার জন্য কী কী করণীয় জেনে নিন।
advertisement
2/6
১) সম্পর্কে সমস্য়া তৈরি হয় বেশি প্রত্যাশা থেকে। যে বেশি প্রত্যাশা করে, সেই দুঃখ পায়। তাই মাথায় রাখুন সবাই সব কিছু পারবে না। প্রথমে নিজেকেই বোঝাতে হবে যে আপনার সঙ্গী আপনার সমস্ত আশা পূর্ণ করতে পারবেন না। ঠিক যেমন আপনিও তাঁর সমস্ত আশা পূরণ করতে সক্ষম হবেন না। সেই সমতা বজায় রাখুন নিজেদের মধ্যে।
advertisement
3/6
২) ব্য়স্ততার যুগে অধিকাংশ সম্পর্ক ভাঙে সময়ের অভাবে। একসঙ্গে সময় করে ওঠাই কঠিন। ফলে অভিমানের পাহাড় তৈরি হয়। সেই অভিমানও বলার বা শোনার কোনও সময় নেই। কান্না পেলে কাঁদারও অবকাশ ব নেই। তাই সঙ্গী ও নিজেকে সময় দিন। কাছাকাছি কোথাও ঘুরে আসুন। সেটাও সম্ভব না হলে সপ্তাহে একটা দিন কয়েক ঘণ্টা পরস্পরের জন্য রাখুন। এই সময় আর অন্য কিছু না।
advertisement
4/6
৩) শারীরিক সম্পর্ক খুব গুরুত্বপূর্ণ। প্রেমে শারীরিক সম্পর্ক থাকবেই। তাই প্রেমের প্রথম হাত ধরা বা প্রথম চুমুর অনুভূতিকে আবার জাগিয়ে তুলতে হবে। প্রেমের ও একলা মুহূর্তে স্ফুলিঙ্গ বাড়িয়ে আনতে রোম্যান্টিক ডেস্টিনেশনে যান। হতেই পারে কোনও পাহাড়ি উপত্যকার হোমস্টে-তে একলা সময় কাটাচ্ছেন আপনারা আর জানলা দিয়ে মেঘ ঢুকে আসছে।
advertisement
5/6
৪) কোনও সমস্যাকে শুরুতেই বোঝার চেষ্টা করুন। চুপ করে থেকে সম্পর্কে ফাটল ধরতে দেবেন না। দেখা করে হোক বা ফোনে সেই সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করুন। তবে এসএমএস বা হোয়াটসঅ্যাপে মেটাতে যাবেন না। এতে ভুল বোঝাবুঝি বাড়ে।
advertisement
6/6
৫) সঙ্গীর প্রতি যদি টান থাকে তাহলে তার ভাল লাগা, খারাপ লাগা এগুলোও আপনার কাছে গুরুত্ব পাবে। সঙ্গী মানে যে দিনের শেষে মানসিক শান্তি দিতে পারে, যার সঙ্গে সব কথা বলা যায়। তাই সেই জায়গাটা দুজনেই পরস্পরের জন্য বজায় রাখবেন।