Prashant Kishor: অবিশ্বাস্য! বিহারে প্রশান্ত কিশোরের দল লড়েছিল ২৩৮ আসনে, জামানত বাজেয়াপ্ত ২৩৬ আসনে! কোন অঙ্কে ভরাডুবি হল পিকে-র?
- Published by:Suman Biswas
- news18 bangla
Last Updated:
Prashant Kishor: এবারের নির্বাচনে ২৩৮টি আসনে প্রার্থী দিয়েছিল জন সূরজ পার্টি, কিন্তু কোনও আসনেই জিততে পারেনি প্রশান্ত কিশোরের দল।
advertisement
1/6

নিজে ভোট কুশলী। একাধিক বার বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের জয়ে ভূমিকা রেখেছিলেন প্রশান্ত কিশোর। শেষ পর্যন্ত রাজনীতিতে এসে দল গড়ে বিহারের ভোটেও লড়েছিলেন, তবে বিহারের নির্বাচনে গেড়ুয়া ঝড়ে শুধু মহাগঠবন্ধন নয়, খড়কুটোর মতো উড়ে গেল পিকে-র জন সুরজও।
advertisement
2/6
এবারের নির্বাচনে ২৩৮টি আসনে প্রার্থী দিয়েছিল জন সূরজ পার্টি, কিন্তু কোনও আসনেই জিততে পারেনি প্রশান্ত কিশোরের দল। বরং বেশির ভাগ আসনেই জামানত জব্দ হয়েছে প্রশান্ত কিশোরের দলের।
advertisement
3/6
নির্বাচন কমিশনের হিসেব অনুযায়ী, প্রশান্ত কিশোরের জন সুরজ পার্টি মাত্র একটি আসনে দ্বিতীয় স্থান পেয়েছে। আর ৩.৪৪ শতাংশ ভোট নিয়ে ১২৬ আসনে রয়েছে তৃতীয় স্থানে। আরও হতাশাজনক তথ্য হল, অন্তত ৫৪ আসনে পিকে-র দলের থেকে নোটায় বেশি ভোট পড়েছে। সব মিলিয়ে ২৩৮ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে ২৩৬ আসনে জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে জন সুরজ পার্টির।
advertisement
4/6
বিহার বিধানসভা নির্বাচনের প্রচার চলাকালীন একাধিক সংবাদমাধ্যমে প্রশান্ত কিশোর একাধিক দাবি করেছিলেন, নীতীশ কুমারের জেডিইউ নাকি ২৫টি আসনের গণ্ডি ছাড়াতে পারবে না। তিনি চ্যালেঞ্জ করেছিলেন, নীতীশের দল যদি ২৫-এর বেশি আসন পায়, তাহলে তিনি রাজনীতি ছেড়ে দেবেন।
advertisement
5/6
এছাড়া নিজের দল নিয়ে প্রশান্ত কিশোরের বক্তব্য ছিল, হয় জন সুরজ পার্টি ১০-এর নীচে আসন পাবে, নয় ১৫০-র ওপরে। শেষ পর্যন্ত পিকের দল পেয়েছে '০'। আর নীতীশ কুমারের দল পেয়েছে ৮৫টি আসন। এই পরিস্থিতিতে প্রশান্ত কিশোর কি রাজনৈতিক জীবনে ইতি টানতে চলেছেন?
advertisement
6/6
জন সুরজ পার্টির সভাপতি উদয় সিং অবশ্য স্পষ্ট করে দিয়েছেন, 'প্রশান্ত কিশোর রাজনীতি ছাড়ছেন না। তিনি বিহারের উন্নয়নের জন্য কাজ করে যাবেন। আমরা জেডিউ-র দয়ায় রাজনীতিতে প্রবেশ করিনি এবং তাদের কথায় রাজনীতি ছাড়ব না। বিহারে পরিবর্তন আসলেই আমরা রাজনীতি ছাড়ার কথা ভাবতে পারি।' জন সুরজের ওই নেতার কথায়, 'এনডিএ-র এই বিপুল জয় আদতে সরকারি প্রকল্পে নগদ বিতরণের কারণে হয়েছে। তবে বিহারের অর্থনীতির ওপর এর প্রভাব পড়বে। আমি ভেবে পাচ্ছি না বিহার কবে এবং কীভাবে এই ঋণের বোঝা থেকে সরে আসতে পারবে। তবে এই হারে আমরা আশাহত হইনি। আমরা আমাদের লক্ষ্যে স্থির আছি। আমরা জানি কী করতে হবে।'