Operation Sindoor: বাহাওয়ালপুর,মুরিদকে থেকে কোটলি- জঙ্গিদের আঁতুড়ঘর হয়ে উঠেছিল পাকিস্তানের এই অঞ্চলগুলি, ভারতীয় সেনার আঘাতে তছনছ সন্ত্রাসীদের আখড়া
- Published by:Soumendu Chakraborty
- news18 bangla
Last Updated:
কিন্তু হামলার জন্য কেন এই নির্দিষ্ট জায়গা গুলিকে বেছে নেওয়া হল?
advertisement
1/10

মঙ্গলবার মধ্যরাতে পহেলগাঁওয়ের জঙ্গি হামলার প্রত্যাঘাত হেনেছে ভারত। মধ্যরাতে পাকিস্তানের একাধিক জায়গায় হামলা চালানো হয়েছে। ইতিমধ্যেই এই ঘটনায় পাক সরকারের বিবৃতিতে আট জনের মৃত্যুর কথা স্বীকার করেছে। পাক সরকার জানিয়েছে তাঁরা সকলেই সাধারণ নাগরিক।(Photo- AP)
advertisement
2/10
কিন্তু তা মানতে নারাজ ভারত। ভারতের বক্তব্য, পাকিস্তানের জঙ্গিঘাঁটিগুলিকে নিশানা করা হয়েছিল। বহু ঘাঁটি গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। ভারত এই অভিযানের নাম দিয়েছে ‘অপারেশন সিঁদুর’। যার অন্যতম নিশানা ছিল বাহাওয়ালপুর শহর। এখানে ভারতের হামলার কথা স্বীকার করেছে পাকিস্তানও। Photo: AP
advertisement
3/10
তবে তাদের দাবি, বাহাওয়ালপুরে ভারতের হামলায় পাঁচ জনের মৃত্যু হয়েছে। জখম ৩১ জন। কিন্তু হামলার জন্য কেন এই নির্দিষ্ট জায়গা গুলিকে বেছে নেওয়া হল?
advertisement
4/10
লাহোর থেকে ৪০০ কিলোমিটার দূরে বাহাওয়ালপুর শহর পাকিস্তানের অন্যতম বড় শহর। একে সন্ত্রাসবাদী সংগঠন জইশ-ই-মহম্মদের শক্ত ঘাঁটি বলে দাবি করা হয়। ভারতের বুকে বিভিন্ন জঙ্গিহানা ঘটানো জইশ-ই-মহম্মদের প্রতিষ্ঠাতা মাসুদ আজহারের হাতে গড়া সদর দফতরও রয়েছে ‘জামিয়া মসজিদ শুভান আল্লাহ’ ক্যাম্পাসে। একে উসমান-ও-আলি ক্যাম্পাস বলেও অনেকে চেনেন। ১৮ একর জমি জুড়ে এই ক্যাম্পাস বিস্তৃত। এখানে জইশ জঙ্গিদের প্রশিক্ষণও দেওয়া হয় বলে অভিযোগ।
advertisement
5/10
জইশের প্রতিষ্ঠাতা মৌলানা মাসুদ আজহার বাহাওয়ালপুরেই বাসিন্দা, এই ক্যাম্পাসেই থাকেন।২০০২ সালে সরকারি ভাবে জইশ-ই-মহম্মদকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছিল। কিন্তু অভিযোগ, তা কেবল খাতায় কলমে। পাকিস্তানের এই ক্যাম্পাসে বসে বিনা বাধায় কাজ করত জইশ জঙ্গিরা। ক্যাম্পাসের অদূরেই রয়েছে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর ক্যান্টনমেন্টও। বেশ কয়েকটি সূত্রের দাবি, এই বাহাওয়ালপুরে একটি গোপন পরমাণু ঘাঁটি রয়েছে। পাক গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই-এর সঙ্গে জঙ্গিদের যোগাযোগ রয়েছে বলেও অনেকে দাবি করেন।
advertisement
6/10
মুরিদকে- লশকর-ই-তইবা বেস এবং ট্রেনিং গ্রাউন্ডলাহোর থেকে ৪০ কিলোমিটার দূরে মুরিদকে লশকর-ই-তইবার অন্যতম ঘাঁটি বলে পরিচিত। এখানেই রয়েছে এই জঙ্গি সংগঠনের দাতব্য শাখা জামাত-উদ-দাওয়া। ২০০ একরের জমির উপর বিস্তৃত এই এলাকায় বিভিন্ন সময় জঙ্গিদের ট্রেনিং থেকে শুরু করে অস্ত্রশস্ত্র ও নানান সাহায্য দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
advertisement
7/10
২০০৮-এর মুম্বই হামলার জন্য অন্যতম কুচক্রী হাফিজ সইদ এই লশকর-ই-তইবার মূল মাথা।কোটলি- বোম্বার ট্রেনিং এবং জঙ্গি লঞ্চ বেস
advertisement
8/10
পাক অধিকৃত কাশ্মীরের কোটলি জঙ্গিদের বোম্বার ট্রেনিং সেন্টার হিসাবে ব্যবহার করে পাকিস্তান। মূলত, আত্মঘাতী জঙ্গিহামলার পাঠ শেখানো হয় এখানে। এই জায়গা নিয়ে ভারতের পক্ষ থেকে বারংবার অভিযোগ জানানো হলেও নিরুত্তাপ থেকেছে পাকিস্তান।
advertisement
9/10
গুলপুর২০২৩ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে বারংবার এই স্থানকে জঙ্গিদের লঞ্চপ্যাড হিসাবে ব্যবহার করেছে জঙ্গিরা। মূলত জম্মু ও কাশ্মীরে হামলা চালাতেই ব্যবহার করা হত এই অঞ্চল। গত কালে মধ্যরাতের প্রত্যাঘাতে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে এই অঞ্চল।
advertisement
10/10
সারজাল এবং বারনালা- অনুপ্রবেশের রুটআন্তর্জাতিক সীমান্তের একদম কাছে এই অঞ্চল। সারজাল এবং বারানালা অনুপ্রবেশের রুট হিসাবে চিহ্নিত করা হয়। গতকাল ধ্বংস করা হয়েছে তাও।