Income Tax Raid: মেঝের উপরেই পড়ে বান্ডিল বান্ডিল নোট! এখনও গোনা বাকি ৩৬টা ব্যাগ, কোথা থেকে এল এত টাকা?
- Published by:Satabdi Adhikary
- news18 bangla
Last Updated:
টাকার অঙ্ক ৩৫০ কোটি ছাড়িয়ে গিয়েছে সূত্রের খবর৷ কংগ্রেসের রাজ্যসভার সাংসদ ধীরজ কুমার সাহুর বাড়ি, অফিস সহ একাধিক জায়গা থেকে দফায় দফায় উদ্ধার হচ্ছে টাকার পাহাড়৷
advertisement
1/6

ওড়িশায় গত কয়েকদিন ধরে টাকা উদ্ধারের ঘটনা ঘটছে, তাতে বাজেয়াপ্ত হওয়া টাকার অঙ্ক ৩৫০ কোটি ছাড়িয়ে গিয়েছে সূত্রের খবর৷ কংগ্রেসের রাজ্যসভার সাংসদ ধীরজ কুমার সাহুর বাড়ি, অফিস সহ একাধিক জায়গা থেকে দফায় দফায় উদ্ধার হচ্ছে টাকার পাহাড়৷
advertisement
2/6
রাষ্ট্রায়ত্ত একটি ব্যাঙ্কের ওড়িশা শাখার আঞ্চলিক ম্যানেজার ভগত বেহেরা বলেন, “আমরা মোট ১৭৬টি ব্যাগ পেয়েছি৷ তার মধ্যে ১৪০টি গোনা হয়েছে৷ গণনা প্রক্রিয়ায় ৩টি ব্যাঙ্কের কর্মীরা জড়িত৷ এখানে প্রায় ৪০টি টাকা গোনার মেশিন আনা হয়েছে৷ ২৫টি ব্যবহার করা হচ্ছে৷ ১৫টি ব্যাকআপ হিসাবে রাখা হয়েছে।
advertisement
3/6
ওই ব্যাঙ্কের আধিকারিক জানিয়েছেন, আয়কর হানায় উদ্ধার হওয়া এই ৩৫০ কোটি টাকা এর আগে এক জনের কাছ থেকে কখনও উদ্ধার করা হয়নি৷ এটা গোটা দেশে সার্বিক ভাবে একটা রেকর্ড৷ টাকা গোনার জন্য কার্যত নাওয়া-খাওয়ার সময় পাচ্ছেন না কর্তারা৷ ঘটনাস্থলেই হয়েছে রান্নাবান্নার বিশাল আয়োজন৷
advertisement
4/6
কংগ্রেস সাংসদের বাড়ি ও অফিসে এত বিপুল পরিমাণ টাকা উদ্ধার হওয়ার ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ৷ যদিও বিষয়টি থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রেখেছে কংগ্রেস৷ প্রবীণ কংগ্রেস নেতা ট্যুইট করে জানিয়েছেন, ‘সাংসদ ধীরজ সাহুর ব্যবসার সঙ্গে কংগ্রেস কোনও ভাবেই যুক্ত নয়৷ এই বিপুল পরিমাণ টাকা কোথা থেকে এল তার উত্তর একমাত্র উনিই দিতে পারবেন এবং এর উত্তর ওঁর দেওয়া উচিত৷’
advertisement
5/6
বৌধ ডিস্টিলারির বিভিন্ন সংস্থা এবং এই সংস্থারই রাইস মিলে এই তল্লাশি চালানো হচ্ছে বর্তমানে৷ এই সংস্থার সঙ্গে কংগ্রেস সাংসদ ধীরজ সাহুর যোগাযোগ রয়েছে বলে জানিয়েছেন আয়কর আধিকারিকেরা৷ এই সংস্থার ম্যানেজিং ডিরেক্টর ছিলেন কংগ্রেস সাংসদের ছেলে রীতেশ সাহু৷ দাদা উদয় শঙ্কর প্রসাদ সংস্থার চেয়ারম্যান৷ ধীরজ সাহুর রাঁচীর বাড়িতেও তল্লাশি চালিয়েছেন আয়কর দফতরের আধিকারিকেরা৷
advertisement
6/6
এক আয়কর আধিকারিক জানিয়েছেন, ‘‘এই কোম্পানির ২০১৯ এবং ২০২১ সালের নথিপত্র দেখেই আমাদের সন্দেহ হয়েছিল৷ ক্রমাগত, কম লাভ দেখানো হয়েছিল সংস্থার তরফে৷ ব্যালান্স শিটেও গরমিল ছিল৷ সেই কারণেই আয়কর হানার সিদ্ধান্ত৷’’ তিনি জানান, এই তল্লাশি চলবে এবং শুধু ৩০০ কোটি নয়, উদ্ধার হওয়া টাকার অঙ্ক আরও বাড়বে বলে অনুমান আধিকারিকদের৷